জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
গত বছরের জুনে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে সুনামগঞ্জবাসী। ব্যাপক ক্ষতি হয় জান-মালের। এখনো সেই ক্ষতচিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছে তারা। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এতটাই ছিল যে অনেকে তা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। বিশেষ করে বন্যায় বিপর্যস্ত গ্রামীণ সড়কগুলো এখনো বেহাল দশায় আছে। সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে ভরা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
গত বছরের ১৬ জুন ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জগন্নাথপুর উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। এতে উপজেলার সব কটি সড়ক বানের পানিতে তলিয়ে যায়। বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় যোগাযোগব্যবস্থা। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এসব সড়ক থেকে পানি নেমে গেলেও ভাঙন ও খানাখন্দে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় রাস্তাঘাটের।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, গেল বছরের বন্যায় এলজিইডির আওতাধীন এই উপজেলার ৮৪টি সড়কে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে কলকলিয়া-তেলিকোনা-চণ্ডীডর, মজিদপুর-এরালিয়া, ভবের বাজার-সৈয়দপুর-কাঁঠালখাইর, শিবগঞ্জ-বেগমপুর, শিবগঞ্জ-দোস্তপুর সড়ক, লামা রসুলগঞ্জ-লাউতলা সড়কসহ প্রায় ২০টি গ্রামীণ সড়কে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
এদিকে উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত ৮৪টি সড়কে সর্বমোট ১৮০ কিলোমিটার সংস্কারকাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪০ কোটি টাকা।
স্থানীয়রা জানান, ভয়াবহ ওই বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে গ্রামীণ সড়ক। ছোট-বড় সড়কগুলোতে অসংখ্য গর্ত সৃষ্টি হয়ে যান চলাচলে অনুপযোগী হয়ে উঠছে। এসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে একাকার হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় এসব ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে দুর্ঘটনা ঘটছে।
কলকলিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ফাহিম হোসেন বলেন, গতবারের ভয়াবহ বন্যায় শ্রীধরপাশা-চণ্ডীডর, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বালিকান্দি নতুনপাড়া সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শ্রীধরপাশা সেতু স্রোতে নিচের দিকে দেবে গেছে। গত এক বছরে এসব ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও সেতুতে সংস্কারকাজ হয়নি। ফলে জনসাধারণ চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পাটলী ইউনিয়নের প্রভাকরপুর গ্রামের ইয়াকুব আহমদ বলেন, গতবারের বন্যার ক্ষত এখনো সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাসছে। এসব ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে সংস্কারকাজ না হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগ বেড়েছে।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ও সড়কগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে কাজ শুরু হবে।
গত বছরের জুনে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে সুনামগঞ্জবাসী। ব্যাপক ক্ষতি হয় জান-মালের। এখনো সেই ক্ষতচিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছে তারা। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এতটাই ছিল যে অনেকে তা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। বিশেষ করে বন্যায় বিপর্যস্ত গ্রামীণ সড়কগুলো এখনো বেহাল দশায় আছে। সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে ভরা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
গত বছরের ১৬ জুন ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে জগন্নাথপুর উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। এতে উপজেলার সব কটি সড়ক বানের পানিতে তলিয়ে যায়। বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় যোগাযোগব্যবস্থা। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এসব সড়ক থেকে পানি নেমে গেলেও ভাঙন ও খানাখন্দে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় রাস্তাঘাটের।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, গেল বছরের বন্যায় এলজিইডির আওতাধীন এই উপজেলার ৮৪টি সড়কে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে কলকলিয়া-তেলিকোনা-চণ্ডীডর, মজিদপুর-এরালিয়া, ভবের বাজার-সৈয়দপুর-কাঁঠালখাইর, শিবগঞ্জ-বেগমপুর, শিবগঞ্জ-দোস্তপুর সড়ক, লামা রসুলগঞ্জ-লাউতলা সড়কসহ প্রায় ২০টি গ্রামীণ সড়কে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
এদিকে উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত ৮৪টি সড়কে সর্বমোট ১৮০ কিলোমিটার সংস্কারকাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪০ কোটি টাকা।
স্থানীয়রা জানান, ভয়াবহ ওই বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে গ্রামীণ সড়ক। ছোট-বড় সড়কগুলোতে অসংখ্য গর্ত সৃষ্টি হয়ে যান চলাচলে অনুপযোগী হয়ে উঠছে। এসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে একাকার হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় এসব ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে দুর্ঘটনা ঘটছে।
কলকলিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা ফাহিম হোসেন বলেন, গতবারের ভয়াবহ বন্যায় শ্রীধরপাশা-চণ্ডীডর, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বালিকান্দি নতুনপাড়া সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শ্রীধরপাশা সেতু স্রোতে নিচের দিকে দেবে গেছে। গত এক বছরে এসব ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও সেতুতে সংস্কারকাজ হয়নি। ফলে জনসাধারণ চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
পাটলী ইউনিয়নের প্রভাকরপুর গ্রামের ইয়াকুব আহমদ বলেন, গতবারের বন্যার ক্ষত এখনো সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাসছে। এসব ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে সংস্কারকাজ না হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগ বেড়েছে।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ও সড়কগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে কাজ শুরু হবে।
রাজশাহীতে রেলপথ আটকে রেখে বিক্ষোভ করছেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। ছয় দফা দাবিতে আজ বুধবার দুপুর থেকে নগরের ভদ্রা এলাকায় রেলপথ অবরোধ করে রেখেছেন তাঁরা। এতে তিনটি ট্রেন আটকে পড়েছে। ট্রেনগুলো রাজশাহী ঢুকতে পারছে না। অবরোধের ফলে কার্যত রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে।
১০ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের ঘটনার প্রতিবাদ ও কুয়েট ভিসি পদত্যাগের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনার চারটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের ৬য় দফা দাবিতে ট্রেন আটকে দেওয়ার ৩ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর দুর্গাপুরে র্যাবের অভিযানে মাদকসহ বাবা-ছেলেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার রসুলপুর এলাকায় এ অভিযান চালায় র্যাব-৫। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১ কেজি গাঁজা, একটি মোটরসাইকেল, দুটি মোবাইল ফোন ও তিনটি সিমকার্ড জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে