শেখ আবু হাসান, খুলনা
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার আলাদা নজর থাকে খুলনা-১ (দাকোপ ও বটিয়াঘাটা) আসনের দিকে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এ আসন থেকে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে জয়ী হন। এ কারণে পরের নির্বাচনগুলোতে বিশেষ গুরুত্ব পায় খুলনা-১ আসন। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত মাত্র একবার এ আসন হাতছাড়া হয়েছে দলটির।
আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি এ আসনে বিএনপি তেমন পাত্তা পায় না। আগামী নির্বাচনের আগেও এ আভাস মিলছে। তবে আওয়ামী লীগের তিন নেতার মধ্যে ত্রিমুখী দ্বন্দ্বে বহুদিনের সাম্রাজ্য ভেঙেও যেতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। যদিও ভোটাররা তেমন শঙ্কা দেখছেন না।
এ আসনে বেশির ভাগ সময় হিন্দু সম্প্রদায় থেকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। একবারও দলকে নিরাশ করেননি তাঁরা। এবারও ব্যতিক্রম হবে না বলে দাবি করেছেন অধিকাংশ নেতা-কর্মী।
বর্তমান সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাস ও সাবেক সংসদ সদস্য ননী গোপাল মণ্ডলই রয়েছেন মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে। এ দুজনের বাইরে প্রার্থী বেছে নিলে মনোনয়ন পেতে পারেন বটিয়াঘাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম খান। আলোচনায় আছেন সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক হুইপ ও বর্তমানে খুলনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল হোসেন।
নির্বাচনে গেলে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন দলটির জেলা আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান। গত দুবার তিনি দলের প্রার্থী হয়ে ভালো করেছিলেন। এ ছাড়া ভোটের মাঠে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) সরব উপস্থিতি রয়েছে। মহাজোটের প্রার্থী হওয়ার জন্য দলটি সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে। গতবার চেষ্টা করেও জোটের মনোনয়ন না পেয়ে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল শুভ্র রায় প্রার্থী হয়েছিলেন। এবারও তিনিই পেতে পারেন দলীয় মনোনয়ন। জামায়াতে ইসলামীর এ আসনে কোনো তৎপরতা নেই। অন্যান্য দলের একই অবস্থা।
খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে মনোনয়ন নিয়ে লড়াই হয় হাড্ডাহাড্ডি। এমনকি নির্বাচনেও মাঝে মাঝে নিজেদের মধ্যে হয় লড়াই। ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালে শেখ হারুনুর রশীদ এমপি হন। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচিত হন। পরে তাঁর ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে আবার দলের মনোনয়ন পান শেখ হারুন। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন দলের আরেক নেতা পঞ্চানন বিশ্বাস। মূলত সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুই নেতার লড়াইয়ে পঞ্চানন বিশ্বাস জয়ী হন। ২০০১ সালে পুনরায় পঞ্চানন বিশ্বাস এমপি হন। ২০০৮ সালে পঞ্চাননকে বাদ দিয়ে ননী গোপাল মণ্ডলকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি জয়লাভ করেন। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আবার পঞ্চানন বিশ্বাস পান মনোনয়ন। দুইবারই নির্বাচিত হন তিনি।
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সব নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ার পথে হেঁটেছে আওয়ামী লীগ। নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলে একতা ঠিক রাখতে এবং একক প্রভাব কমাতেই এমন উদ্যোগ।
সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নির্বাচনের এক বছর আগে থেকেই দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে তৎপর। দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এলাকায় গণসংযোগ, বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণসহ দলের কর্মসূচিতে সরব। সাংগঠনিক ভিত্তি ও জনসমর্থন অধিক থাকলেও আসনটিতে দলের ত্রিমুখী বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের কারণে কে দলের মনোনয়ন পাবেন, তা নেতা-কর্মীরা বলতে পারছেন না। পঞ্চানন বিশ্বাস, ননী গোপাল মণ্ডল ও আশরাফুল আলম খানের মধ্যে এ বিরোধ। তবে দলের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই বলে দাবি করেছেন আশরাফুল আলম ও ননী গোপাল মণ্ডল।
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে শেখ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে তিনি আলাপ করবেন। ইতিবাচক সাড়া দিলে তিনি প্রার্থী হতে পারেন। ননী গোপাল মণ্ডল বলেন, নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য তিনি এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ, সামাজিক কর্মকাণ্ডসহ সভা-সমাবেশে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূলের নেতা-কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর আমলে এই এলাকার যা উন্নয়ন হয়েছিল, তা এখনো দৃশ্যমান।
আশরাফুল আলম খান বলেন, টানা ১৪ বছর তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান। এবার জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলের কাছে মনোনয়ন চাইবেন। এ জন্য তিনি এলাকায় গণসংযোগসহ দলীয় সব কর্মকাণ্ডে অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অধিকাংশই তাঁর পক্ষে।
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী আমীর এজাজ খান বলেন, দলের হাই কমান্ড যে সিদ্ধান্ত দেবে, তিনি সেই সিদ্ধান্ত মেনে চলবেন। জাতীয় পার্টি (এরশাদ) থেকে পুনরায় প্রার্থী হতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল শুভ্র রায়। এ জন্য তিনি এলাকায় যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন বলে দলীয় নেতা-কর্মীদের সূত্রে জানা গেছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার আলাদা নজর থাকে খুলনা-১ (দাকোপ ও বটিয়াঘাটা) আসনের দিকে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা এ আসন থেকে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে জয়ী হন। এ কারণে পরের নির্বাচনগুলোতে বিশেষ গুরুত্ব পায় খুলনা-১ আসন। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত মাত্র একবার এ আসন হাতছাড়া হয়েছে দলটির।
আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি এ আসনে বিএনপি তেমন পাত্তা পায় না। আগামী নির্বাচনের আগেও এ আভাস মিলছে। তবে আওয়ামী লীগের তিন নেতার মধ্যে ত্রিমুখী দ্বন্দ্বে বহুদিনের সাম্রাজ্য ভেঙেও যেতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। যদিও ভোটাররা তেমন শঙ্কা দেখছেন না।
এ আসনে বেশির ভাগ সময় হিন্দু সম্প্রদায় থেকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। একবারও দলকে নিরাশ করেননি তাঁরা। এবারও ব্যতিক্রম হবে না বলে দাবি করেছেন অধিকাংশ নেতা-কর্মী।
বর্তমান সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাস ও সাবেক সংসদ সদস্য ননী গোপাল মণ্ডলই রয়েছেন মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে। এ দুজনের বাইরে প্রার্থী বেছে নিলে মনোনয়ন পেতে পারেন বটিয়াঘাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম খান। আলোচনায় আছেন সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক হুইপ ও বর্তমানে খুলনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল হোসেন।
নির্বাচনে গেলে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন দলটির জেলা আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান। গত দুবার তিনি দলের প্রার্থী হয়ে ভালো করেছিলেন। এ ছাড়া ভোটের মাঠে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) সরব উপস্থিতি রয়েছে। মহাজোটের প্রার্থী হওয়ার জন্য দলটি সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে। গতবার চেষ্টা করেও জোটের মনোনয়ন না পেয়ে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল শুভ্র রায় প্রার্থী হয়েছিলেন। এবারও তিনিই পেতে পারেন দলীয় মনোনয়ন। জামায়াতে ইসলামীর এ আসনে কোনো তৎপরতা নেই। অন্যান্য দলের একই অবস্থা।
খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে মনোনয়ন নিয়ে লড়াই হয় হাড্ডাহাড্ডি। এমনকি নির্বাচনেও মাঝে মাঝে নিজেদের মধ্যে হয় লড়াই। ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালে শেখ হারুনুর রশীদ এমপি হন। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচিত হন। পরে তাঁর ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে আবার দলের মনোনয়ন পান শেখ হারুন। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন দলের আরেক নেতা পঞ্চানন বিশ্বাস। মূলত সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুই নেতার লড়াইয়ে পঞ্চানন বিশ্বাস জয়ী হন। ২০০১ সালে পুনরায় পঞ্চানন বিশ্বাস এমপি হন। ২০০৮ সালে পঞ্চাননকে বাদ দিয়ে ননী গোপাল মণ্ডলকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তিনি জয়লাভ করেন। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আবার পঞ্চানন বিশ্বাস পান মনোনয়ন। দুইবারই নির্বাচিত হন তিনি।
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সব নেতাকে মনোনয়ন দেওয়ার পথে হেঁটেছে আওয়ামী লীগ। নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলে একতা ঠিক রাখতে এবং একক প্রভাব কমাতেই এমন উদ্যোগ।
সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নির্বাচনের এক বছর আগে থেকেই দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে তৎপর। দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এলাকায় গণসংযোগ, বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণসহ দলের কর্মসূচিতে সরব। সাংগঠনিক ভিত্তি ও জনসমর্থন অধিক থাকলেও আসনটিতে দলের ত্রিমুখী বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের কারণে কে দলের মনোনয়ন পাবেন, তা নেতা-কর্মীরা বলতে পারছেন না। পঞ্চানন বিশ্বাস, ননী গোপাল মণ্ডল ও আশরাফুল আলম খানের মধ্যে এ বিরোধ। তবে দলের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই বলে দাবি করেছেন আশরাফুল আলম ও ননী গোপাল মণ্ডল।
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে শেখ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ব্যাপারে দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে তিনি আলাপ করবেন। ইতিবাচক সাড়া দিলে তিনি প্রার্থী হতে পারেন। ননী গোপাল মণ্ডল বলেন, নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য তিনি এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ, সামাজিক কর্মকাণ্ডসহ সভা-সমাবেশে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূলের নেতা-কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর আমলে এই এলাকার যা উন্নয়ন হয়েছিল, তা এখনো দৃশ্যমান।
আশরাফুল আলম খান বলেন, টানা ১৪ বছর তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান। এবার জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলের কাছে মনোনয়ন চাইবেন। এ জন্য তিনি এলাকায় গণসংযোগসহ দলীয় সব কর্মকাণ্ডে অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অধিকাংশই তাঁর পক্ষে।
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী আমীর এজাজ খান বলেন, দলের হাই কমান্ড যে সিদ্ধান্ত দেবে, তিনি সেই সিদ্ধান্ত মেনে চলবেন। জাতীয় পার্টি (এরশাদ) থেকে পুনরায় প্রার্থী হতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা সুনীল শুভ্র রায়। এ জন্য তিনি এলাকায় যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন বলে দলীয় নেতা-কর্মীদের সূত্রে জানা গেছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে