সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ জেলার হাওরের পানি নামতে পারছে না। পানি না নামায় বোরোর বীজতলা তৈরি করতে পারছেন না কৃষক। ফলে বিলম্ব হচ্ছে বোরো চাষ।
অন্যদিকে পানি না নামায় ফসল রক্ষা বাঁধের কাজও শুরু করতে পারছে না পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে বাঁধের সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে গত শনিবার থেকে।
চলতি বছর ভয়াবহ বন্যার কারণে জেলার ফসল রক্ষা বাঁধগুলোর অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব বাঁধ সংস্কারেরও অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নতুন করে তৈরি করা না গেলে ঠিকমতো বোরোর আবাদ করা সম্ভব হবে না বলে কৃষকদের আশঙ্কা।
অন্যান্য বছর অক্টোবরের শেষ দিক থেকেই বোরোর বীজতলা তৈরি শুরু হয়। এ বছর হাওরাঞ্চল থেকে পানি এখনো নামেনি। এতে করে বোরো চাষাবাদ পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা। চাষাবাদে বিলম্ব হলে বোরো ফসল বন্যার কবলে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। অনেক কৃষক বীজতলা তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিয়েও বসে আছেন। হাওরে এখনো পানি থাকার কারণে ফসল রক্ষা বাঁধ সমীক্ষার কাজ এখনো শুরু করেনি পাউবো। সময়মতো সমীক্ষার কাজ শেষ করে বাঁধ নির্মাণ না করা হলে গত বছরের মতো এবারও ফসল নিয়ে শঙ্কায় কৃষকেরা।
চলতি মৌসুমে সুনামগঞ্জ জেলায় বোরো চাষের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমি।
পাউবো সূত্র জানায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে জেলার ৪১টি হাওরে ১১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭২৬টি প্রকল্পের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও মেরামতকাজ সম্পন্ন হয়। এ বছর বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এসেছে বলে জানিয়েছে পাউবো।
গত বছর আগাম বন্যা ও পাহাড়ি ঢলের কারণে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার প্রায় ১৩টি ফসল রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। ক্ষতি হয় ফসলের। চলতি বছর ইতিহাসের ভয়াবহ বন্যার কারণে গত বছরের নির্মিত ফসল রক্ষা বাঁধের অস্তিত্বের দেখা মিলছে না। এসব বাঁধ পুনরায় মেরামত না করে নতুন করে তৈরি করার দাবি কৃষকদের।
ধর্মপাশা উপজেলার মুক্তারপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল বাতেন বলেন, ‘আমাদের সোনামড়ল হাওরের একটি বাঁধ সবচেয়ে বড়। আগাম বন্যায় নষ্ট হইছে না। তবে জুন মাসের বন্যায় বাঁধের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এই বাঁধটা এবার নতুন করে তৈরি করা না হলে ফসল ঝুঁকির মধ্যে থাকবে।’
অন্যদিকে হাওরগুলো এখনো পানিতে টইটম্বুর। তাই বোরোর বীজতলা তৈরির সময় হলেও এখন পর্যন্ত কৃষক বীজতলা তৈরির কাজ শুরু করতে পারেননি।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গৌরারং গ্রামের লাল মিয়া বলেন, ‘হাওরে এখনো বন্যার পানি। অন্য বছর এই সময় বীজতলা তৈরি করে ফেলি। এবার পানির কারণে বীজতলাই তৈরি করতে পারছি না।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, হাওরের অধিকাংশ জায়গায় এখনো পানি রয়েছে। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে বাঁধ সমীক্ষার কাজ। তবে এবার বন্যার কারণে পুরোনো বাঁধের ক্ষতি বেশি হয়েছে।
সুনামগঞ্জ জেলার হাওরের পানি নামতে পারছে না। পানি না নামায় বোরোর বীজতলা তৈরি করতে পারছেন না কৃষক। ফলে বিলম্ব হচ্ছে বোরো চাষ।
অন্যদিকে পানি না নামায় ফসল রক্ষা বাঁধের কাজও শুরু করতে পারছে না পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে বাঁধের সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে গত শনিবার থেকে।
চলতি বছর ভয়াবহ বন্যার কারণে জেলার ফসল রক্ষা বাঁধগুলোর অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব বাঁধ সংস্কারেরও অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নতুন করে তৈরি করা না গেলে ঠিকমতো বোরোর আবাদ করা সম্ভব হবে না বলে কৃষকদের আশঙ্কা।
অন্যান্য বছর অক্টোবরের শেষ দিক থেকেই বোরোর বীজতলা তৈরি শুরু হয়। এ বছর হাওরাঞ্চল থেকে পানি এখনো নামেনি। এতে করে বোরো চাষাবাদ পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা। চাষাবাদে বিলম্ব হলে বোরো ফসল বন্যার কবলে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। অনেক কৃষক বীজতলা তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিয়েও বসে আছেন। হাওরে এখনো পানি থাকার কারণে ফসল রক্ষা বাঁধ সমীক্ষার কাজ এখনো শুরু করেনি পাউবো। সময়মতো সমীক্ষার কাজ শেষ করে বাঁধ নির্মাণ না করা হলে গত বছরের মতো এবারও ফসল নিয়ে শঙ্কায় কৃষকেরা।
চলতি মৌসুমে সুনামগঞ্জ জেলায় বোরো চাষের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমি।
পাউবো সূত্র জানায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে জেলার ৪১টি হাওরে ১১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭২৬টি প্রকল্পের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও মেরামতকাজ সম্পন্ন হয়। এ বছর বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এসেছে বলে জানিয়েছে পাউবো।
গত বছর আগাম বন্যা ও পাহাড়ি ঢলের কারণে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার প্রায় ১৩টি ফসল রক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। ক্ষতি হয় ফসলের। চলতি বছর ইতিহাসের ভয়াবহ বন্যার কারণে গত বছরের নির্মিত ফসল রক্ষা বাঁধের অস্তিত্বের দেখা মিলছে না। এসব বাঁধ পুনরায় মেরামত না করে নতুন করে তৈরি করার দাবি কৃষকদের।
ধর্মপাশা উপজেলার মুক্তারপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল বাতেন বলেন, ‘আমাদের সোনামড়ল হাওরের একটি বাঁধ সবচেয়ে বড়। আগাম বন্যায় নষ্ট হইছে না। তবে জুন মাসের বন্যায় বাঁধের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এই বাঁধটা এবার নতুন করে তৈরি করা না হলে ফসল ঝুঁকির মধ্যে থাকবে।’
অন্যদিকে হাওরগুলো এখনো পানিতে টইটম্বুর। তাই বোরোর বীজতলা তৈরির সময় হলেও এখন পর্যন্ত কৃষক বীজতলা তৈরির কাজ শুরু করতে পারেননি।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গৌরারং গ্রামের লাল মিয়া বলেন, ‘হাওরে এখনো বন্যার পানি। অন্য বছর এই সময় বীজতলা তৈরি করে ফেলি। এবার পানির কারণে বীজতলাই তৈরি করতে পারছি না।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, হাওরের অধিকাংশ জায়গায় এখনো পানি রয়েছে। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে বাঁধ সমীক্ষার কাজ। তবে এবার বন্যার কারণে পুরোনো বাঁধের ক্ষতি বেশি হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪