মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সবচেয়ে বেশি বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীকের প্রার্থীরা। চার ধাপের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের ১ হাজার ৮৭৬ প্রার্থীর মধ্যে ৪৪২ জনেরই প্রতীক ছিল আনারস। তাঁদের মধ্যে বিজয়ী হয়েছেন ১৪৫ জন। জয়ের এই পরিসংখ্যান বলছে, আনারস যেন লক্ষ্মী প্রতীক।
ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে বেশি জয় পেয়েছেন টিউবওয়েল ও তালা প্রতীকের প্রার্থীরা। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেশি বিজয়ী হয়েছেন ফুটবল ও কলস প্রতীক নেওয়া প্রার্থীরা। এ দুটি পদে এই চার প্রতীকের কদরও ছিল বেশি।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইট ও অ্যাপে গত জুন মাসে সমাপ্ত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। চেয়ারম্যান পদের কয়েকজন প্রার্থী বলেছেন, আনারস সবাই চেনে। এ জন্যই তাঁরা প্রতীক হিসেবে আনারস নেন। অন্য দুটি পদের প্রার্থীরাও প্রতীকের বেশি পরিচিতিকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছেন।
গত ৮ মে, ২১ মে, ২৯ মে, ৫ জুন—এই চার ধাপে এবার উপজেলা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন কারণে স্থগিত হওয়া ১৯ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট হয় ৯ জুন। সব মিলিয়ে ৪৬১ উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। তবে এবারের উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কাউকে মনোনয়ন দেয়নি এবং দলটির প্রতীক নৌকা কাউকে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ তাদের সমমনা দল ও জোট নির্বাচন বর্জন করে। জাতীয় পার্টির প্রার্থী ছিলেন হাতে গোনা। অন্য দু-একটি ছোট দলের অল্প কয়েকজন প্রার্থী দলীয় প্রতীক ব্যবহার করেন। ফলে প্রধান প্রধান প্রতীকের অনুপস্থিতিতে নির্বাচনে ছিল নির্দলীয় আবহ। প্রার্থীদের সিংহভাগই ছিলেন স্বতন্ত্র।
নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ইসি ১৮টি প্রতীক বরাদ্দ করে। এগুলোর মধ্যে প্রার্থীদের পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে ছিল আনারস প্রতীক। ৪৪২ প্রার্থী পেয়েছেন এই প্রতীক। পছন্দের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে ছিল মোটরসাইকেল, প্রতীক ছিল ৩৬৫ জনের। তৃতীয় ঘোড়া প্রতীক ছিল ৩১০ জনের। দোয়াত-কলম প্রতীক ছিল ২৭৭ জনের। পছন্দের তালিকায় এরপর যথাক্রমে ছিল হেলিকপ্টার (১১৫), কাপ-পিরিচ (১৯৫), টেলিফোন (৬১), কৈ মাছ (৩৮), চিংড়ি (৩১), শালিক (১৪), জোড়া ফুল (১২), মুকুট (৪), উট (৬), ব্যাটারি (৩), ফেজ টুপি (২) এবং কড়াই প্রতীক ছিল একজনের। ফ্রাইপেন ও মাটির চুলা প্রতীক কেউ নেননি।
চেয়ারম্যান পদের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আনারস প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন ১৪৫ জন। মোটরসাইকেল প্রতীকের ৭৬ জন, দোয়াত-কলমের ৫৯ জন, ঘোড়া প্রতীকের ৫৭, হেলিকপ্টারের ১২, কাপ-পিরিচের ৪০, চিংড়ির ৫, টেলিফোনের ৫, কৈ মাছের ৪, জোড়া ফুল ও শালিক প্রতীকের একজন করে প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তবে মুকুট, উট, ব্যাটারি, ফেজ টুপি ও কড়াই প্রতীক নেওয়া কেউ জয় পাননি।
ঢাকার দোহার উপজেলা পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি প্রথমবার আনারস, দ্বিতীয়বার নৌকা এবং এবার আবার আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছি। আনারস প্রতীক পছন্দের কারণ—সবাই আনারস চিনে। অন্য প্রতীকের চেয়ে আনারস ঘরে ঘরে বেশি পরিচিত। সে কারণে আনারস খুব জনপ্রিয় প্রতীক।’
স্বতন্ত্র ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ১২টি প্রতীক বরাদ্দ ছিল। এগুলোর মধ্যে তালা প্রতীক নেন ৪০০ জন। পছন্দের ক্রমে এরপর আছে টিউবওয়েল ৩৬৮ জন, চশমা ৩৪২, উড়োজাহাজ ২৪৫, মাইক ২৩৯, টিয়া পাখি ২২৮, বই ১৫৪, বৈদ্যুতিক বাল্ব ৮০, পালকি ৩৯, গ্যাস সিলিন্ডার ২০, আইসক্রিম ১২ ও টাইপরাইটার ৭।
ফলাফলে দেখা যায়, ভাইস চেয়ারম্যান পদে টিউবওয়েল প্রতীকের ৯১, তালা প্রতীকের ৮৭, চশমার ৭৯, মাইকের ৪০, উড়োজাহাজের ৩৮, টিয়া পাখির ২৩, বই প্রতীকের ২২, বৈদ্যুতিক বাল্বের ১০, গ্যাস সিলিন্ডারের ৪, পালকি প্রতীকের ৩ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এই পদে আইসক্রিম ও টাইপরাইটার জয়ের মুখ দেখেনি। তবে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া পান পাতা প্রতীক নিয়ে দুজন, ঘুড়ি দুজন এবং ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও জয় পাননি।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বরাদ্দ ছিল ১০টি প্রতীক। এগুলোর মধ্যে ৩৯৪ জনই নিয়েছিলেন ফুটবল প্রতীক। কলস প্রতীক নেন ৩৮৯ জন, হাঁস ৩০০, প্রজাপতি ১৮১, পদ্ম ফুল ১২৯, বৈদ্যুতিক পাখা ৭৬, সেলাই মেশিন ৬৩, ফুলের টব ৫, ক্যামেরা ৩ ও তীর-ধনুক প্রতীক নিয়ে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এসব প্রার্থীর মধ্যে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১১৭ জন, কলস নিয়ে ১১২ জন, হাঁস প্রতীকের ৮৩, প্রজাপতির ৩৯, পদ্ম ফুলের ২২, বৈদ্যুতিক পাখার ১৩, সেলাই মেশিনের ১১, তীর-ধনুক ও ক্যামেরা প্রতীক নিয়ে একজন করে প্রার্থী বিজয়ী হন। ফুলের টব প্রতীকের কেউ জয় পাননি।
সাভার উপজেলা পরিষদে নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. মনিকা আক্তারের প্রতীক ছিল কলস। তিনি বলেন, ‘কলস প্রতীক দেখতে সুন্দর। কলস মহিলাদের প্রিয়। তাই আমি এই প্রতীক চেয়েছিলাম।’
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সবচেয়ে বেশি বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীকের প্রার্থীরা। চার ধাপের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের ১ হাজার ৮৭৬ প্রার্থীর মধ্যে ৪৪২ জনেরই প্রতীক ছিল আনারস। তাঁদের মধ্যে বিজয়ী হয়েছেন ১৪৫ জন। জয়ের এই পরিসংখ্যান বলছে, আনারস যেন লক্ষ্মী প্রতীক।
ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে বেশি জয় পেয়েছেন টিউবওয়েল ও তালা প্রতীকের প্রার্থীরা। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেশি বিজয়ী হয়েছেন ফুটবল ও কলস প্রতীক নেওয়া প্রার্থীরা। এ দুটি পদে এই চার প্রতীকের কদরও ছিল বেশি।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইট ও অ্যাপে গত জুন মাসে সমাপ্ত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলের তথ্য বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। চেয়ারম্যান পদের কয়েকজন প্রার্থী বলেছেন, আনারস সবাই চেনে। এ জন্যই তাঁরা প্রতীক হিসেবে আনারস নেন। অন্য দুটি পদের প্রার্থীরাও প্রতীকের বেশি পরিচিতিকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলেছেন।
গত ৮ মে, ২১ মে, ২৯ মে, ৫ জুন—এই চার ধাপে এবার উপজেলা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন কারণে স্থগিত হওয়া ১৯ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট হয় ৯ জুন। সব মিলিয়ে ৪৬১ উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। তবে এবারের উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে কাউকে মনোনয়ন দেয়নি এবং দলটির প্রতীক নৌকা কাউকে বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ তাদের সমমনা দল ও জোট নির্বাচন বর্জন করে। জাতীয় পার্টির প্রার্থী ছিলেন হাতে গোনা। অন্য দু-একটি ছোট দলের অল্প কয়েকজন প্রার্থী দলীয় প্রতীক ব্যবহার করেন। ফলে প্রধান প্রধান প্রতীকের অনুপস্থিতিতে নির্বাচনে ছিল নির্দলীয় আবহ। প্রার্থীদের সিংহভাগই ছিলেন স্বতন্ত্র।
নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ইসি ১৮টি প্রতীক বরাদ্দ করে। এগুলোর মধ্যে প্রার্থীদের পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে ছিল আনারস প্রতীক। ৪৪২ প্রার্থী পেয়েছেন এই প্রতীক। পছন্দের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে ছিল মোটরসাইকেল, প্রতীক ছিল ৩৬৫ জনের। তৃতীয় ঘোড়া প্রতীক ছিল ৩১০ জনের। দোয়াত-কলম প্রতীক ছিল ২৭৭ জনের। পছন্দের তালিকায় এরপর যথাক্রমে ছিল হেলিকপ্টার (১১৫), কাপ-পিরিচ (১৯৫), টেলিফোন (৬১), কৈ মাছ (৩৮), চিংড়ি (৩১), শালিক (১৪), জোড়া ফুল (১২), মুকুট (৪), উট (৬), ব্যাটারি (৩), ফেজ টুপি (২) এবং কড়াই প্রতীক ছিল একজনের। ফ্রাইপেন ও মাটির চুলা প্রতীক কেউ নেননি।
চেয়ারম্যান পদের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আনারস প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন ১৪৫ জন। মোটরসাইকেল প্রতীকের ৭৬ জন, দোয়াত-কলমের ৫৯ জন, ঘোড়া প্রতীকের ৫৭, হেলিকপ্টারের ১২, কাপ-পিরিচের ৪০, চিংড়ির ৫, টেলিফোনের ৫, কৈ মাছের ৪, জোড়া ফুল ও শালিক প্রতীকের একজন করে প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তবে মুকুট, উট, ব্যাটারি, ফেজ টুপি ও কড়াই প্রতীক নেওয়া কেউ জয় পাননি।
ঢাকার দোহার উপজেলা পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি প্রথমবার আনারস, দ্বিতীয়বার নৌকা এবং এবার আবার আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছি। আনারস প্রতীক পছন্দের কারণ—সবাই আনারস চিনে। অন্য প্রতীকের চেয়ে আনারস ঘরে ঘরে বেশি পরিচিত। সে কারণে আনারস খুব জনপ্রিয় প্রতীক।’
স্বতন্ত্র ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য ১২টি প্রতীক বরাদ্দ ছিল। এগুলোর মধ্যে তালা প্রতীক নেন ৪০০ জন। পছন্দের ক্রমে এরপর আছে টিউবওয়েল ৩৬৮ জন, চশমা ৩৪২, উড়োজাহাজ ২৪৫, মাইক ২৩৯, টিয়া পাখি ২২৮, বই ১৫৪, বৈদ্যুতিক বাল্ব ৮০, পালকি ৩৯, গ্যাস সিলিন্ডার ২০, আইসক্রিম ১২ ও টাইপরাইটার ৭।
ফলাফলে দেখা যায়, ভাইস চেয়ারম্যান পদে টিউবওয়েল প্রতীকের ৯১, তালা প্রতীকের ৮৭, চশমার ৭৯, মাইকের ৪০, উড়োজাহাজের ৩৮, টিয়া পাখির ২৩, বই প্রতীকের ২২, বৈদ্যুতিক বাল্বের ১০, গ্যাস সিলিন্ডারের ৪, পালকি প্রতীকের ৩ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এই পদে আইসক্রিম ও টাইপরাইটার জয়ের মুখ দেখেনি। তবে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া পান পাতা প্রতীক নিয়ে দুজন, ঘুড়ি দুজন এবং ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও জয় পাননি।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বরাদ্দ ছিল ১০টি প্রতীক। এগুলোর মধ্যে ৩৯৪ জনই নিয়েছিলেন ফুটবল প্রতীক। কলস প্রতীক নেন ৩৮৯ জন, হাঁস ৩০০, প্রজাপতি ১৮১, পদ্ম ফুল ১২৯, বৈদ্যুতিক পাখা ৭৬, সেলাই মেশিন ৬৩, ফুলের টব ৫, ক্যামেরা ৩ ও তীর-ধনুক প্রতীক নিয়ে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এসব প্রার্থীর মধ্যে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১১৭ জন, কলস নিয়ে ১১২ জন, হাঁস প্রতীকের ৮৩, প্রজাপতির ৩৯, পদ্ম ফুলের ২২, বৈদ্যুতিক পাখার ১৩, সেলাই মেশিনের ১১, তীর-ধনুক ও ক্যামেরা প্রতীক নিয়ে একজন করে প্রার্থী বিজয়ী হন। ফুলের টব প্রতীকের কেউ জয় পাননি।
সাভার উপজেলা পরিষদে নির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. মনিকা আক্তারের প্রতীক ছিল কলস। তিনি বলেন, ‘কলস প্রতীক দেখতে সুন্দর। কলস মহিলাদের প্রিয়। তাই আমি এই প্রতীক চেয়েছিলাম।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে