নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অর্থবছরে পাট, পোশাক, প্লাস্টিকসহ ৪৩টি খাতের পণ্য রপ্তানিতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু সাত মাস যাওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে প্রণোদনায় বড় আকারে কাটছাঁট করা হলো। এতে রপ্তানি বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা।
রপ্তানি প্রণোদনা কাটছাঁট করে গতকাল মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ জানুয়ারি থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বাণিজ্য-সংক্রান্ত নীতিমালার শর্ত হিসেবে এমন প্রণোদনা রপ্তানি ভর্তুকি হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে (এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন)। তখন এমনিতেই এমন প্রণোদনা শতভাগ বাতিল করতে হবে। সেই প্রস্তুতি হিসেবে চলতি বছর থেকে নগদ সহায়তা অল্প অল্প করে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
নতুন প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগের পরিচালক মো. সরোয়ার হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে এসব সুবিধা শতভাগ বাতিল করতে হবে। এ জন্য আগাম প্রস্তুতি। এর সঙ্গে ডলার ও তহবিল-সংকট। আর ব্যবসায়ীরা তো এত দিন সুবিধা পেয়েছেন। এখন তাঁদের সক্ষমতা বেড়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্তে রপ্তানি কিংবা ডলার আয়ে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, রপ্তানিমুখী পাটজাত পণ্যের মধ্যে বৈচিত্র্যকৃত পাট পণ্যের নগদ সহায়তা ৫ শতাংশ কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ শতাংশ। পাটকাঠি থকে উৎপাদিত কার্বন ও জুট পার্টিকেল বোর্ডে ২০ থেকে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। একইভাবে পাটজাত চূড়ান্ত পণ্যে সহায়তা ১২ থেকে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। আর পাটের তৈরি ইয়ার্ন ও টোয়াইনে ৭ থেকে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
আবার নিট তৈরি পোশাক খাতের নগদ সহায়তা ১ থেকে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। রপ্তানিমুখী নিট, ওভেন ও সোয়েটারের ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র খাতের শুল্ক বন্ড, ডিউটি ড্র-ব্যাক পণ্যের বিকল্প নগদ সহায়তা ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। ইউরো অঞ্চলে বস্ত্র খাতে নগদ সহায়তা ২ থেকে ১ শতাংশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের আগে বাঁচা দরকার। মারা গেলে গ্র্যাজুয়েশন দিয়ে কী লাভ হবে। প্রণোদনা কমালে এ খাত মারা যাবে। তিনি আরও বলেন, ‘এতে রপ্তানি কমে যাবে। ডলার আয় কমবে এবং সংকট বাড়বে। আমদানি বাধাগ্রস্ত হবে। এটা জুলুম, অন্যায়; মেনে নেওয়ার মতো বিষয় না।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চামড়াজাত পণ্যে রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা কমিয়ে ১৫ থেকে ১২ শতাংশ করা হয়েছে। গরু, মহিষের নাড়িভুঁড়ি, শিং ও রগ রপ্তানিতে সহায়তা ১০ থেকে ৮ শতাংশ এবং শতভাগ হালাল মাংসে ২০ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। প্লাস্টিক পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
একইভাবে কৃষিপণ্যের মধ্যে আলু, শাকসবজি ও ফলমূল রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ২০ থেকে কমে ১৫ শতাংশ হয়েছে। হিমায়িত চিংড়ি ১০ থেকে ৯ শতাংশ, হিমায়িত অন্যান্য মাছে ৫ থেকে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। হাতের তৈরি পণ্য রপ্তানির ভর্তুকি ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে। সাভারে চামড়া শিল্পনগরীর ক্রাস্ট লেদারের ফিনিসড পণ্যে ভর্তুকি ১০ থেকে কমে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। পেট বোতল ফ্লেক্সে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, জাহাজ রপ্তানিতে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, চাল রপ্তানিতে ১৫ থেকে ৫ শতাংশ, শস্য ও সবজির বীজে ২০ থেকে ১০ শতাংশ, ফার্নিচার ১৫ থেকে ১০ শতাংশ, সিমেন্ট ৪ থেকে সাড়ে ৩ শতাংশ, দেশে উৎপাদিত কাগজ ১০ থেকে ৭ শতাংশ, দেশি সফটওয়্যার ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
এদিকে বেপজা ও বেজার উৎপাদিত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রণোদনা ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। আর দেশে উৎপাদিত বাইসাইকেল ও যন্ত্রাংশের প্রণোদনা ৪ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৩ শতাংশ, চা রপ্তানিতে ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। দেশীয় মোটরসাইকেল ১০ থেকে কমিয়ে ৮ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, কেমিক্যাল পণ্যে ১০ থেকে ৭ শতাংশ, সিরামিক পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, কাঁকড়া ও কুঁচিয়া রপ্তানিতে ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বল্প আয়ের দেশ থেকে বের হলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী রপ্তানি পণ্যে বাধ্যতামূলকভাবে নগদ সহায়তা বা প্রণোদনা বাতিল করতে হবে। এটা এখনো তিন বছর বাকি। ফলে একটু আগাম প্রস্তুতি বলা যায়। রপ্তানি বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও তা অত্যন্ত কম।’
চলতি অর্থবছরে পাট, পোশাক, প্লাস্টিকসহ ৪৩টি খাতের পণ্য রপ্তানিতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু সাত মাস যাওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে প্রণোদনায় বড় আকারে কাটছাঁট করা হলো। এতে রপ্তানি বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা।
রপ্তানি প্রণোদনা কাটছাঁট করে গতকাল মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ জানুয়ারি থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বাণিজ্য-সংক্রান্ত নীতিমালার শর্ত হিসেবে এমন প্রণোদনা রপ্তানি ভর্তুকি হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে (এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন)। তখন এমনিতেই এমন প্রণোদনা শতভাগ বাতিল করতে হবে। সেই প্রস্তুতি হিসেবে চলতি বছর থেকে নগদ সহায়তা অল্প অল্প করে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
নতুন প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগের পরিচালক মো. সরোয়ার হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে এসব সুবিধা শতভাগ বাতিল করতে হবে। এ জন্য আগাম প্রস্তুতি। এর সঙ্গে ডলার ও তহবিল-সংকট। আর ব্যবসায়ীরা তো এত দিন সুবিধা পেয়েছেন। এখন তাঁদের সক্ষমতা বেড়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্তে রপ্তানি কিংবা ডলার আয়ে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, রপ্তানিমুখী পাটজাত পণ্যের মধ্যে বৈচিত্র্যকৃত পাট পণ্যের নগদ সহায়তা ৫ শতাংশ কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ শতাংশ। পাটকাঠি থকে উৎপাদিত কার্বন ও জুট পার্টিকেল বোর্ডে ২০ থেকে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। একইভাবে পাটজাত চূড়ান্ত পণ্যে সহায়তা ১২ থেকে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। আর পাটের তৈরি ইয়ার্ন ও টোয়াইনে ৭ থেকে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
আবার নিট তৈরি পোশাক খাতের নগদ সহায়তা ১ থেকে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। রপ্তানিমুখী নিট, ওভেন ও সোয়েটারের ক্ষেত্রে ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র খাতের শুল্ক বন্ড, ডিউটি ড্র-ব্যাক পণ্যের বিকল্প নগদ সহায়তা ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। ইউরো অঞ্চলে বস্ত্র খাতে নগদ সহায়তা ২ থেকে ১ শতাংশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের আগে বাঁচা দরকার। মারা গেলে গ্র্যাজুয়েশন দিয়ে কী লাভ হবে। প্রণোদনা কমালে এ খাত মারা যাবে। তিনি আরও বলেন, ‘এতে রপ্তানি কমে যাবে। ডলার আয় কমবে এবং সংকট বাড়বে। আমদানি বাধাগ্রস্ত হবে। এটা জুলুম, অন্যায়; মেনে নেওয়ার মতো বিষয় না।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চামড়াজাত পণ্যে রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা কমিয়ে ১৫ থেকে ১২ শতাংশ করা হয়েছে। গরু, মহিষের নাড়িভুঁড়ি, শিং ও রগ রপ্তানিতে সহায়তা ১০ থেকে ৮ শতাংশ এবং শতভাগ হালাল মাংসে ২০ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। প্লাস্টিক পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
একইভাবে কৃষিপণ্যের মধ্যে আলু, শাকসবজি ও ফলমূল রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ২০ থেকে কমে ১৫ শতাংশ হয়েছে। হিমায়িত চিংড়ি ১০ থেকে ৯ শতাংশ, হিমায়িত অন্যান্য মাছে ৫ থেকে ৪ শতাংশ করা হয়েছে। হাতের তৈরি পণ্য রপ্তানির ভর্তুকি ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে। সাভারে চামড়া শিল্পনগরীর ক্রাস্ট লেদারের ফিনিসড পণ্যে ভর্তুকি ১০ থেকে কমে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। পেট বোতল ফ্লেক্সে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, জাহাজ রপ্তানিতে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, চাল রপ্তানিতে ১৫ থেকে ৫ শতাংশ, শস্য ও সবজির বীজে ২০ থেকে ১০ শতাংশ, ফার্নিচার ১৫ থেকে ১০ শতাংশ, সিমেন্ট ৪ থেকে সাড়ে ৩ শতাংশ, দেশে উৎপাদিত কাগজ ১০ থেকে ৭ শতাংশ, দেশি সফটওয়্যার ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
এদিকে বেপজা ও বেজার উৎপাদিত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রণোদনা ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। আর দেশে উৎপাদিত বাইসাইকেল ও যন্ত্রাংশের প্রণোদনা ৪ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৩ শতাংশ, চা রপ্তানিতে ৪ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। দেশীয় মোটরসাইকেল ১০ থেকে কমিয়ে ৮ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, কেমিক্যাল পণ্যে ১০ থেকে ৭ শতাংশ, সিরামিক পণ্যে ১০ থেকে ৮ শতাংশ, কাঁকড়া ও কুঁচিয়া রপ্তানিতে ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বল্প আয়ের দেশ থেকে বের হলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী রপ্তানি পণ্যে বাধ্যতামূলকভাবে নগদ সহায়তা বা প্রণোদনা বাতিল করতে হবে। এটা এখনো তিন বছর বাকি। ফলে একটু আগাম প্রস্তুতি বলা যায়। রপ্তানি বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও তা অত্যন্ত কম।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪