তানিম আহমেদ, ঢাকা
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার কৌশলকে সফল মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলছেন, গত শনিবার অনুষ্ঠিত দুই সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৩১টি নির্বাচন-উপনির্বাচনের অভিজ্ঞতায় ভবিষ্যতেও এমন নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল থাকতে পারে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, মনোনয়নকেন্দ্রিক দলীয় কোন্দল ও সংঘাত থেকে নেতা-কর্মীদের দূরে রাখতে এবং বিএনপিবিহীন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত তা এই নির্বাচনে ফলপ্রসূ হয়েছে। বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সহিংসতামুক্ত হয়েছে। আবার এসব নির্বাচনে অধিকাংশ বিজয়ী প্রার্থীই আওয়ামী লীগের। নির্বাচনের পরিবেশ, ফলাফল এবং নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড সন্তুষ্ট।
দলটির নেতারা বলছেন, দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত গত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ৬০-৬৫ শতাংশ জায়গায় নৌকাসমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১৫ শতাংশ জায়গায় দলীয় বিদ্রোহীর কাছে পরাজিত হন নৌকার প্রার্থী। বাকিগুলোতে বিএনপি ও সমমনাদের কাছে নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২টি আসনে নৌকার প্রার্থীরা দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে পরাজিত হন।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়েছে। যেহেতু বিএনপি নির্বাচন করে না, তাই আমাদের অধিকাংশ প্রার্থী এবং অন্যরা প্রার্থী হচ্ছেন। এতে জনগণ সঠিক প্রার্থীকে বিজয়ী করতে পারছেন।’ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত কি দীর্ঘস্থায়ী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সবকিছু নির্ভর করে সময় এবং পরিস্থিতির ওপর। যদি সময় পক্ষে যায় তাহলে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা কোনো বিষয় নয়। সংসদে যেহেতু আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে, তাই আইন সংশোধন করতে সমস্যা হবে না। দেখা যাক কী হয়।’
দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করতে ২০১৫ সালে আইন সংশোধন করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর অনুষ্ঠিত ইউপি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে এবং সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী দেয় রাজনৈতিক দলগুলো। ২০১৫ সালের পর প্রথম অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার কাউন্সিলর পদেও সমর্থন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে দলটি।
শনিবার দুই সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলাসহ ২৩১টি স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সাধারণ এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে উপনির্বাচন হয়েছে। কুমিল্লায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগসমর্থিত প্রার্থী তাহসিন বাহার সূচনার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা মনিরুল হক সাক্কু। ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগের নেতা ইকরামুল হক টিটু। তিনি গতবার নৌকা নিয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন। এবার তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগেরই দুই নেতা। তবে তাঁরা কোনো চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আলম মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার অনুষ্ঠিত স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফলাফল বেশ আশাব্যঞ্জক। গড়ে ৬০ শতাংশ ভোট পড়া বেশ ইতিবাচক। সব মিলিয়ে যে উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে এসব নির্বাচনে অংশ নেয়নি, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।
বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলেও দলটির অনেক নেতা নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। একাধিক পৌরসভায় দলটির বহিষ্কৃত নেতারা মেয়রও নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বিএনপির স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা ভোটে এসে নির্বাচনকে উৎসবমুখর করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, আগামী দুই বছর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফল ইতিবাচক হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর কখনো দলীয় প্রতীক দেওয়া হবে না। তবে একাধিক নেতা বলেন, ফল ইতিবাচক না হলে সিদ্ধান্ত কিছু পরিবর্তন হতেও পারে। যেমন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রতীক দেওয়া না হলেও উপজেলা, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে প্রতীক দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রার্থী দিয়েছি, কিন্তু দলীয় প্রতীক দেইনি। আমাদের জনপ্রিয় প্রার্থীরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আমরা কৌশলগত যে অবস্থান নিয়েছি, তাতে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক, দেশের ভোটাররা—সবাই সন্তুষ্ট।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার কৌশলকে সফল মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলছেন, গত শনিবার অনুষ্ঠিত দুই সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৩১টি নির্বাচন-উপনির্বাচনের অভিজ্ঞতায় ভবিষ্যতেও এমন নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল থাকতে পারে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, মনোনয়নকেন্দ্রিক দলীয় কোন্দল ও সংঘাত থেকে নেতা-কর্মীদের দূরে রাখতে এবং বিএনপিবিহীন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত তা এই নির্বাচনে ফলপ্রসূ হয়েছে। বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচনে না এলেও নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সহিংসতামুক্ত হয়েছে। আবার এসব নির্বাচনে অধিকাংশ বিজয়ী প্রার্থীই আওয়ামী লীগের। নির্বাচনের পরিবেশ, ফলাফল এবং নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড সন্তুষ্ট।
দলটির নেতারা বলছেন, দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত গত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ৬০-৬৫ শতাংশ জায়গায় নৌকাসমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১৫ শতাংশ জায়গায় দলীয় বিদ্রোহীর কাছে পরাজিত হন নৌকার প্রার্থী। বাকিগুলোতে বিএনপি ও সমমনাদের কাছে নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২টি আসনে নৌকার প্রার্থীরা দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে পরাজিত হন।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়েছে। যেহেতু বিএনপি নির্বাচন করে না, তাই আমাদের অধিকাংশ প্রার্থী এবং অন্যরা প্রার্থী হচ্ছেন। এতে জনগণ সঠিক প্রার্থীকে বিজয়ী করতে পারছেন।’ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত কি দীর্ঘস্থায়ী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সবকিছু নির্ভর করে সময় এবং পরিস্থিতির ওপর। যদি সময় পক্ষে যায় তাহলে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা কোনো বিষয় নয়। সংসদে যেহেতু আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে, তাই আইন সংশোধন করতে সমস্যা হবে না। দেখা যাক কী হয়।’
দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করতে ২০১৫ সালে আইন সংশোধন করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর অনুষ্ঠিত ইউপি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে এবং সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভার মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী দেয় রাজনৈতিক দলগুলো। ২০১৫ সালের পর প্রথম অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার কাউন্সিলর পদেও সমর্থন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে দলটি।
শনিবার দুই সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলাসহ ২৩১টি স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সাধারণ এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে উপনির্বাচন হয়েছে। কুমিল্লায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগসমর্থিত প্রার্থী তাহসিন বাহার সূচনার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা মনিরুল হক সাক্কু। ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগের নেতা ইকরামুল হক টিটু। তিনি গতবার নৌকা নিয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন। এবার তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগেরই দুই নেতা। তবে তাঁরা কোনো চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেননি।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আলম মাহমুদ স্বপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার অনুষ্ঠিত স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফলাফল বেশ আশাব্যঞ্জক। গড়ে ৬০ শতাংশ ভোট পড়া বেশ ইতিবাচক। সব মিলিয়ে যে উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে এসব নির্বাচনে অংশ নেয়নি, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।
বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলেও দলটির অনেক নেতা নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। একাধিক পৌরসভায় দলটির বহিষ্কৃত নেতারা মেয়রও নির্বাচিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বিএনপির স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা ভোটে এসে নির্বাচনকে উৎসবমুখর করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, আগামী দুই বছর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফল ইতিবাচক হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর কখনো দলীয় প্রতীক দেওয়া হবে না। তবে একাধিক নেতা বলেন, ফল ইতিবাচক না হলে সিদ্ধান্ত কিছু পরিবর্তন হতেও পারে। যেমন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রতীক দেওয়া না হলেও উপজেলা, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে প্রতীক দেওয়া হবে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রার্থী দিয়েছি, কিন্তু দলীয় প্রতীক দেইনি। আমাদের জনপ্রিয় প্রার্থীরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আমরা কৌশলগত যে অবস্থান নিয়েছি, তাতে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক, দেশের ভোটাররা—সবাই সন্তুষ্ট।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে