ইমরান হোসাইন
বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি প্রয়োজন সেটা হলো, ডিটারমিনেশন। সে ক্ষেত্রে জোন ভাগ করার বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। আমি কি ইউরোপে পড়তে যাব, নাকি আমেরিকা, না কানাডায়। মূলত আমার যে ডিসিপ্লিনটা আছে, সেই ডিসিপ্লিন থেকে আমি কোথায় পড়তে যেতে চাই এবং কেন যেতে চাই। এ ক্ষেত্রে আগে যাঁরা ওই একই ডিসিপ্লিন থেকে বিদেশে পড়তে গেছেন, তাঁদের থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। এতে করে সোশ্যাল লাইভটাও অ্যাকটিভ থাকে। তখন পুরো জার্নিটা সহজ হয়ে যায়। এভাবেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা দিক নিয়ে কথা বলেছেন পর্তুগালের কয়িমব্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেমিনিস্ট স্টাডিজ, পিএইচডি প্রোগ্রামের গবেষক ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক ।
আইইএলটিএস ছাড়াই বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব
বিদেশে পড়তে যেতে হলে আইইএলটিএস বা টোফেলের প্রয়োজন হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগুলো ব্যতীতও যাওয়া সম্ভব। এমনকি যাঁদের মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন (এমওআই) ইংরেজি, তাঁদের অধিকাংশ ক্ষেত্রে এমওআই থাকে ইংলিশ এবং যে বইগুলো থাকে সেগুলোও ইংলিশে। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস যদি একটা সার্টিফিকেট দেয় এমওআই ছিল ইংলিশে, সেটা ব্যবহার করেই আইইএলটিএস ছাড়াই বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব। বিশ্বে অনেক দেশ আছে যারা আইইএলটিএসের পাশাপাশি এমআরআইও কাউন্ট করে। তবে আইইএলটিএস হলো একটা শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। যেটা আত্মবিশ্বাসের কাজও করে। যেখানে কনফিউশনের কোনো সুযোগ থাকে না।
ভাষার দুটি অংশ থাকে
যেকোনো ভাষার দুটি অংশ থাকে। ভোকাবুলারি, অর্থাৎ শব্দভান্ডার আর অন্যটি হলো গ্রামার, যার মাধ্যমে বাক্য গঠন করা হয়। একটি বাড়ি তৈরি করতে যেমন কলাম এবং ইট লাগে। এই ইটগুলো হচ্ছে ভকাবুলারি আর কলামগুলো হচ্ছে গ্রামার। এই দুইটি বিষয় ভেতর থেকে দক্ষতার সঙ্গে আয়ত্ত করতে পারলে তবেই ইংরেজিতে ভালো করা সম্ভব, নতুবা অসম্ভব।
ইংরেজিতে চারটি স্কিল আছে
আমরা প্রত্যেকেই জানি ইংরেজিতে চারটি স্কিল আছে। লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং এবং রাইটিং। এই চারটি বিষয়কে আমরা যখন স্কিল হিসেবে চিন্তা করি, তখন লিসেনিং মানে কোনো কিছু শুনে সেটা বুঝতে পারা। স্পিকিং মানে কোনো কিছু বলে বোঝানো। রিডিং মানে কোনো কিছু পড়ে সেটা বুঝতে পারা। আর রাইটিং মানে হলো কোনো কিছু লেখার মাধ্যমে বোঝানো, অর্থাৎ ইংলিশে যে চারটি স্কিল আছে এর মধ্যে দুটি বোঝানো এবং দুটি বুঝতে পারা। আমাদের এই স্কিলগুলোর ওপর দক্ষতা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি ইংলিশে বাচনভঙ্গি বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে আমরা আইইএলটিএসে ভালো ফলাফল করতে সক্ষম হব।
সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্ব
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন বিভিন্ন এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিসের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখে তাঁরা বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা এক্সট্রা সুযোগ-সুবিধা পান। অনেক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম আছে যাঁরা শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোর একটা আলাদা গুরুত্ব দেয়। সম্ভাবনাময় কোনো এনজিও, সংগঠন বা কোথাও ভলেন্টিয়ারের অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা গুরুত্বসহকারে কাউন্ট করা হয়। DAAD, Australian Aid এদের মধ্যে অন্যতম।
ফুল ফ্রি স্কলারশিপ
ফুল ফ্রি অনেক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম আছে। যেগুলো বিভিন্ন দেশের হয়ে থাকে। এই ইউনিভার্সিটিগুলো বিভিন্ন সময় বিজ্ঞাপনও দেয়। মূলত যাঁরা দেশের বাইরে পড়তে যেতে চান, তাঁদের সব সময় অ্যাকটিভ থাকতে হবে, আপডেট রাখতে হবে। আগে যাঁরা একই ডিসিপ্লিন থেকে পড়তে গিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। এতে করে স্কলারশিপের ধারণাও ক্লিয়ার থাকবে।
পিএইচডি হলো জব
যখন বিদেশের কোনো ইউনিভার্সিটি থেকে একটা ডিগ্রি কমপ্লিট করা হয়, তখন বিদেশে যেমন জবের সুযোগ তৈরি হয়, একইভাবে দেশে ফিরেও কাজ করার অবারিত সুযোগ থাকে। মাল্টিন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশনগুলো তখন সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে থাকে। অনেক অর্গানাইজেশনের বড় বড় পোস্টের চাহিদাই থাকে পিএইচডি (PHD)। যেমন ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো, রেড ক্রস ইত্যাদি। তবে পিএইচডি করে যে শুধু চাকরিই করতে হবে এমনটাও নয়। পিএইচডি একধরনের সেলফ ডেভেলপমেন্টেরও কাজ করে। কারণ বাইরের দেশে পিএইচডি হলো জব। যেটা আমাদের দেশের মানুষের কাছে একটা ডিগ্রি। বিদেশে পিএইচডি করা থাকলে গবেষণার জন্য ফান্ডেরও সুযোগ থাকে। যেটা থেকে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টও পাওয়া যায়; যা বাংলাদেশি টাকায় অনেক সময় সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।
বেস্ট প্যাকেজ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে
স্কলারশিপের জন্য ফান্ড পাওয়াটা অনেক বেশি কষ্টকর। কারণ প্রতিযোগিতাটা থাকে সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের মধ্যে। এ ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটিও একটা বড় ফ্যাক্ট। এ জন্য রিচার্জ পাবলিকেশন থাকতে হবে। যেহেতু কমপিটিশন অনেক হাই। আগেই নিজেকে আইইএলটিএস, পাবলিকেশন, সেলফ ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে ঝালাই করে নিতে হবে। একটা বেস্ট প্যাকেজ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যায়। নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতেই হবে।
ধীরা ঢালী
বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম যে জিনিসটি প্রয়োজন সেটা হলো, ডিটারমিনেশন। সে ক্ষেত্রে জোন ভাগ করার বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। আমি কি ইউরোপে পড়তে যাব, নাকি আমেরিকা, না কানাডায়। মূলত আমার যে ডিসিপ্লিনটা আছে, সেই ডিসিপ্লিন থেকে আমি কোথায় পড়তে যেতে চাই এবং কেন যেতে চাই। এ ক্ষেত্রে আগে যাঁরা ওই একই ডিসিপ্লিন থেকে বিদেশে পড়তে গেছেন, তাঁদের থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। এতে করে সোশ্যাল লাইভটাও অ্যাকটিভ থাকে। তখন পুরো জার্নিটা সহজ হয়ে যায়। এভাবেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা দিক নিয়ে কথা বলেছেন পর্তুগালের কয়িমব্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেমিনিস্ট স্টাডিজ, পিএইচডি প্রোগ্রামের গবেষক ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক ।
আইইএলটিএস ছাড়াই বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব
বিদেশে পড়তে যেতে হলে আইইএলটিএস বা টোফেলের প্রয়োজন হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগুলো ব্যতীতও যাওয়া সম্ভব। এমনকি যাঁদের মিডিয়াম অব ইনস্ট্রাকশন (এমওআই) ইংরেজি, তাঁদের অধিকাংশ ক্ষেত্রে এমওআই থাকে ইংলিশ এবং যে বইগুলো থাকে সেগুলোও ইংলিশে। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস যদি একটা সার্টিফিকেট দেয় এমওআই ছিল ইংলিশে, সেটা ব্যবহার করেই আইইএলটিএস ছাড়াই বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব। বিশ্বে অনেক দেশ আছে যারা আইইএলটিএসের পাশাপাশি এমআরআইও কাউন্ট করে। তবে আইইএলটিএস হলো একটা শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। যেটা আত্মবিশ্বাসের কাজও করে। যেখানে কনফিউশনের কোনো সুযোগ থাকে না।
ভাষার দুটি অংশ থাকে
যেকোনো ভাষার দুটি অংশ থাকে। ভোকাবুলারি, অর্থাৎ শব্দভান্ডার আর অন্যটি হলো গ্রামার, যার মাধ্যমে বাক্য গঠন করা হয়। একটি বাড়ি তৈরি করতে যেমন কলাম এবং ইট লাগে। এই ইটগুলো হচ্ছে ভকাবুলারি আর কলামগুলো হচ্ছে গ্রামার। এই দুইটি বিষয় ভেতর থেকে দক্ষতার সঙ্গে আয়ত্ত করতে পারলে তবেই ইংরেজিতে ভালো করা সম্ভব, নতুবা অসম্ভব।
ইংরেজিতে চারটি স্কিল আছে
আমরা প্রত্যেকেই জানি ইংরেজিতে চারটি স্কিল আছে। লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং এবং রাইটিং। এই চারটি বিষয়কে আমরা যখন স্কিল হিসেবে চিন্তা করি, তখন লিসেনিং মানে কোনো কিছু শুনে সেটা বুঝতে পারা। স্পিকিং মানে কোনো কিছু বলে বোঝানো। রিডিং মানে কোনো কিছু পড়ে সেটা বুঝতে পারা। আর রাইটিং মানে হলো কোনো কিছু লেখার মাধ্যমে বোঝানো, অর্থাৎ ইংলিশে যে চারটি স্কিল আছে এর মধ্যে দুটি বোঝানো এবং দুটি বুঝতে পারা। আমাদের এই স্কিলগুলোর ওপর দক্ষতা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি ইংলিশে বাচনভঙ্গি বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে আমরা আইইএলটিএসে ভালো ফলাফল করতে সক্ষম হব।
সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্ব
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন বিভিন্ন এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিসের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখে তাঁরা বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা এক্সট্রা সুযোগ-সুবিধা পান। অনেক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম আছে যাঁরা শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোর একটা আলাদা গুরুত্ব দেয়। সম্ভাবনাময় কোনো এনজিও, সংগঠন বা কোথাও ভলেন্টিয়ারের অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা গুরুত্বসহকারে কাউন্ট করা হয়। DAAD, Australian Aid এদের মধ্যে অন্যতম।
ফুল ফ্রি স্কলারশিপ
ফুল ফ্রি অনেক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম আছে। যেগুলো বিভিন্ন দেশের হয়ে থাকে। এই ইউনিভার্সিটিগুলো বিভিন্ন সময় বিজ্ঞাপনও দেয়। মূলত যাঁরা দেশের বাইরে পড়তে যেতে চান, তাঁদের সব সময় অ্যাকটিভ থাকতে হবে, আপডেট রাখতে হবে। আগে যাঁরা একই ডিসিপ্লিন থেকে পড়তে গিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। এতে করে স্কলারশিপের ধারণাও ক্লিয়ার থাকবে।
পিএইচডি হলো জব
যখন বিদেশের কোনো ইউনিভার্সিটি থেকে একটা ডিগ্রি কমপ্লিট করা হয়, তখন বিদেশে যেমন জবের সুযোগ তৈরি হয়, একইভাবে দেশে ফিরেও কাজ করার অবারিত সুযোগ থাকে। মাল্টিন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশনগুলো তখন সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে থাকে। অনেক অর্গানাইজেশনের বড় বড় পোস্টের চাহিদাই থাকে পিএইচডি (PHD)। যেমন ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো, রেড ক্রস ইত্যাদি। তবে পিএইচডি করে যে শুধু চাকরিই করতে হবে এমনটাও নয়। পিএইচডি একধরনের সেলফ ডেভেলপমেন্টেরও কাজ করে। কারণ বাইরের দেশে পিএইচডি হলো জব। যেটা আমাদের দেশের মানুষের কাছে একটা ডিগ্রি। বিদেশে পিএইচডি করা থাকলে গবেষণার জন্য ফান্ডেরও সুযোগ থাকে। যেটা থেকে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টও পাওয়া যায়; যা বাংলাদেশি টাকায় অনেক সময় সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।
বেস্ট প্যাকেজ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে
স্কলারশিপের জন্য ফান্ড পাওয়াটা অনেক বেশি কষ্টকর। কারণ প্রতিযোগিতাটা থাকে সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের মধ্যে। এ ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটিও একটা বড় ফ্যাক্ট। এ জন্য রিচার্জ পাবলিকেশন থাকতে হবে। যেহেতু কমপিটিশন অনেক হাই। আগেই নিজেকে আইইএলটিএস, পাবলিকেশন, সেলফ ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে ঝালাই করে নিতে হবে। একটা বেস্ট প্যাকেজ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যায়। নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতেই হবে।
ধীরা ঢালী
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে