রকিব হাসান নয়ন, মেলান্দহ (জামালপুর)
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কাটাখালী নদীতে তিনটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন খননযন্ত্র (ড্রেজার) দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। নদী থেকে বালু উত্তোলন করায় তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে নদীর পেটে যাচ্ছে ফসলের জমি।
তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, কাটাখালী নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না প্রশাসন। দুই বছর আগে একবার অভিযান পরিচালনা করলেও আর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ঘোষেরপাড়া ইউনিয়নের বেলতৈল সেতুর পশ্চিম পাশে কাটাখালী নদী থেকে বালু তুলে প্রভাবশালীরা বিক্রি করছেন একই ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায়। এভাবে খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলন করতে থাকলে সেতুসহ সেচপাম্প এলাকা যেকোনো মুহূর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকার প্রভাবশালী শহীদ ও ইদ্রিস আলীসহ কয়েকজন নদী থেকে পাঁচ-ছয় মাস ধরে এভাবে বালু উত্তোলন করে আসছেন। একই জায়গায় তিন-চারটি মেশিন দিয়ে বছরের পর বছর বালু উত্তোলন করছেন তাঁরা। এ চক্রটি বালু বিক্রি করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে।
স্থানীয় কৃষক আলাল মিয়া বলেন, অনেক দিন ধরে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছেন ইউনিয়নের কিছু বালু ব্যবসায়ী। নদী থেকে বালু তোলার কারণে ফসলি জমি ভেঙে নদীগর্ভে
চলে যাচ্ছে।
বিল্লাল নামের এক কৃষক বলেন, অবৈধভাবে বালু তোলার কারণে নদী গতিপথ হারাচ্ছে। ফলে প্রতিবছর বর্ষায় নদীতে ফসলের জমি ভেঙে যাচ্ছে। বর্তমানে সরকারি একটি সেচপাম্প ও সেতু হুমকির মুখে রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী জানান, এভাবে বালু তোলার কারণে তাঁর প্রায় ৩ বিঘা জমি ভেঙে নদীতে মিশে গেছে।
অবিলম্বে এই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি করেছেন এলাকাবাসী। এই চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে কারা সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন, তা তদন্ত করারও দাবি জানান তাঁরা।
খননযন্ত্রের মালিক শহীদ গতকাল বলেন, ‘আমার মেশিন নদীতে আছে, আজ মেশিন বন্ধ আছে। নদীতে আরও দুটি মেশিন আছে। সেগুলো চলতেছে।’
আরেক খননযন্ত্ররে মালিক ইদ্রিস আলী বলেন, ‘আমি একাই বালু তুলছি, এমন নয়। অন্যগুলো বন্ধ হলে আমারটাও বন্ধ হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম মিঞা বলেন, কাটাখালী নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে সরকারিভাবে কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। যাঁরা বালু উত্তোলন করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কাটাখালী নদীতে তিনটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন খননযন্ত্র (ড্রেজার) দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। নদী থেকে বালু উত্তোলন করায় তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে নদীর পেটে যাচ্ছে ফসলের জমি।
তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, কাটাখালী নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না প্রশাসন। দুই বছর আগে একবার অভিযান পরিচালনা করলেও আর কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ঘোষেরপাড়া ইউনিয়নের বেলতৈল সেতুর পশ্চিম পাশে কাটাখালী নদী থেকে বালু তুলে প্রভাবশালীরা বিক্রি করছেন একই ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায়। এভাবে খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলন করতে থাকলে সেতুসহ সেচপাম্প এলাকা যেকোনো মুহূর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এলাকার প্রভাবশালী শহীদ ও ইদ্রিস আলীসহ কয়েকজন নদী থেকে পাঁচ-ছয় মাস ধরে এভাবে বালু উত্তোলন করে আসছেন। একই জায়গায় তিন-চারটি মেশিন দিয়ে বছরের পর বছর বালু উত্তোলন করছেন তাঁরা। এ চক্রটি বালু বিক্রি করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে।
স্থানীয় কৃষক আলাল মিয়া বলেন, অনেক দিন ধরে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছেন ইউনিয়নের কিছু বালু ব্যবসায়ী। নদী থেকে বালু তোলার কারণে ফসলি জমি ভেঙে নদীগর্ভে
চলে যাচ্ছে।
বিল্লাল নামের এক কৃষক বলেন, অবৈধভাবে বালু তোলার কারণে নদী গতিপথ হারাচ্ছে। ফলে প্রতিবছর বর্ষায় নদীতে ফসলের জমি ভেঙে যাচ্ছে। বর্তমানে সরকারি একটি সেচপাম্প ও সেতু হুমকির মুখে রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নারী জানান, এভাবে বালু তোলার কারণে তাঁর প্রায় ৩ বিঘা জমি ভেঙে নদীতে মিশে গেছে।
অবিলম্বে এই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি করেছেন এলাকাবাসী। এই চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে কারা সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন, তা তদন্ত করারও দাবি জানান তাঁরা।
খননযন্ত্রের মালিক শহীদ গতকাল বলেন, ‘আমার মেশিন নদীতে আছে, আজ মেশিন বন্ধ আছে। নদীতে আরও দুটি মেশিন আছে। সেগুলো চলতেছে।’
আরেক খননযন্ত্ররে মালিক ইদ্রিস আলী বলেন, ‘আমি একাই বালু তুলছি, এমন নয়। অন্যগুলো বন্ধ হলে আমারটাও বন্ধ হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম মিঞা বলেন, কাটাখালী নদী থেকে বালু উত্তোলন করতে সরকারিভাবে কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। যাঁরা বালু উত্তোলন করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪