মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
নিরাপদ ভ্রমণের জন্য যাত্রীদের অনেকেই এখন ট্রেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তবে অভিযোগ উঠেছে, রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জমুখী ট্রেনে মাদকসেবী ও কারবারিদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাতের মহানন্দা কমিউটার ট্রেনটিতে মাদকসেবী ও বিক্রেতাদের উৎপাতে অতিষ্ঠ যাত্রীরা।
ট্রেনের বগির মধ্যে বিক্রি হচ্ছে হেরোইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাদক। এসব মাদক কিনে ট্রেনে বসেই প্রকাশ্যে সেবন করছেন তাঁরা। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে হামলা ও লাঞ্ছনার শিকার হতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও প্রতিকার পাচ্ছেন না বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার বাসিন্দা শওকত আলী বলেন, গত বুধবার রাতে চিকিৎসা শেষে মহানন্দা কমিউটার ট্রেনে পরিবারসহ রাজশাহী থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। কোর্ট স্টেশনে আসার পরই প্রায় সব বগি যাত্রীতে ভর্তি হয়ে যায়। এরপর থেকেই ট্রেনে শুরু হয় চেঁচামেচি ও মাদকসেবীদের দাপট। কেউ বাইরে থেকে মাদক এনে বগির মধ্যেই প্রকাশ্যে সেবন করছেন। আবার কেউ ট্রেনেই মাদক কিনে অন্য যাত্রীদের সামনে সেবন করছেন। প্রতিবাদ করলে মাদকসেবীরা জোট হয়ে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেয়।
রাজশাহী শহরে রিকশা চালান আমনুরা এলাকার বাসিন্দা তুফান আলী। তিনি বলেন, কম ভাড়ায় নিয়মিত মহানন্দা ট্রেনে যাতায়াত করেন। কিন্তু ট্রেনের মধ্যে চুরি-ছিনতাই হওয়ার আতঙ্কে থাকতে হয় তাঁদের।
আমনুরা রেলওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আতোয়ার রহমান বলেন, ‘মহানন্দা কমিউটার ট্রেনটি পাবলিক সার্ভিস হওয়ায় আমাদের কোনো পুলিশ থাকে না। তবে মাদক ব্যবহার বন্ধে অভিযান চালানো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশনমাস্টার মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ বলেন, রাতের কমিউটার ট্রেনে সাধারণত রিকশা ও ভ্যান চালকেরা যাতায়াত করেন। তাঁরাই কোর্ট স্টেশন থেকে আমনুরা পর্যন্ত মাদক সেবন ও বিক্রি করেন এমন অভিযোগ শোনা যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) অসীম কুমার তালুকদার বলেন, মহানন্দা ট্রেনটি বেসরকারি কোম্পানি নিয়ন্ত্রণ করে। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কোন প্রতিষ্ঠান ট্রেনটি পরিচালনা করে, এ সম্পর্কে তথ্য দেননি তিনি।
নিরাপদ ভ্রমণের জন্য যাত্রীদের অনেকেই এখন ট্রেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। তবে অভিযোগ উঠেছে, রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জমুখী ট্রেনে মাদকসেবী ও কারবারিদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাতের মহানন্দা কমিউটার ট্রেনটিতে মাদকসেবী ও বিক্রেতাদের উৎপাতে অতিষ্ঠ যাত্রীরা।
ট্রেনের বগির মধ্যে বিক্রি হচ্ছে হেরোইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাদক। এসব মাদক কিনে ট্রেনে বসেই প্রকাশ্যে সেবন করছেন তাঁরা। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে হামলা ও লাঞ্ছনার শিকার হতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও প্রতিকার পাচ্ছেন না বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার বাসিন্দা শওকত আলী বলেন, গত বুধবার রাতে চিকিৎসা শেষে মহানন্দা কমিউটার ট্রেনে পরিবারসহ রাজশাহী থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। কোর্ট স্টেশনে আসার পরই প্রায় সব বগি যাত্রীতে ভর্তি হয়ে যায়। এরপর থেকেই ট্রেনে শুরু হয় চেঁচামেচি ও মাদকসেবীদের দাপট। কেউ বাইরে থেকে মাদক এনে বগির মধ্যেই প্রকাশ্যে সেবন করছেন। আবার কেউ ট্রেনেই মাদক কিনে অন্য যাত্রীদের সামনে সেবন করছেন। প্রতিবাদ করলে মাদকসেবীরা জোট হয়ে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেয়।
রাজশাহী শহরে রিকশা চালান আমনুরা এলাকার বাসিন্দা তুফান আলী। তিনি বলেন, কম ভাড়ায় নিয়মিত মহানন্দা ট্রেনে যাতায়াত করেন। কিন্তু ট্রেনের মধ্যে চুরি-ছিনতাই হওয়ার আতঙ্কে থাকতে হয় তাঁদের।
আমনুরা রেলওয়ে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আতোয়ার রহমান বলেন, ‘মহানন্দা কমিউটার ট্রেনটি পাবলিক সার্ভিস হওয়ায় আমাদের কোনো পুলিশ থাকে না। তবে মাদক ব্যবহার বন্ধে অভিযান চালানো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশনমাস্টার মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ বলেন, রাতের কমিউটার ট্রেনে সাধারণত রিকশা ও ভ্যান চালকেরা যাতায়াত করেন। তাঁরাই কোর্ট স্টেশন থেকে আমনুরা পর্যন্ত মাদক সেবন ও বিক্রি করেন এমন অভিযোগ শোনা যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) অসীম কুমার তালুকদার বলেন, মহানন্দা ট্রেনটি বেসরকারি কোম্পানি নিয়ন্ত্রণ করে। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কোন প্রতিষ্ঠান ট্রেনটি পরিচালনা করে, এ সম্পর্কে তথ্য দেননি তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪