হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটি সদরে বালুখালী ইউনিয়নের লক্ষণ্যা ও আশপাশে পাড়া গ্রামে ৫০ পরিবারের বাস। স্কুলে যাওয়া উপযোগী শিশু থাকলেও এদের জন্য নেই স্কুল। পড়তে হলে ৪/৫ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে হয়। বর্ষায় এ কষ্ট আরও বাড়ে। ফলে স্কুলে না গিয়ে নিরক্ষর থেকে যায় শিশুরা। এ এলাকায় একটি স্কুল নির্মাণের দাবি তুলেছেন লক্ষণ্যা পাড়া গ্রামের মানুষ।
গ্রামপ্রধান জ্ঞান নন্দ চাকমা বলেন, পাড়ায় একটা স্কুল দরকার। অন্তত ইউনিসেফের পাড়াকেন্দ্র হলেও দরকার। পাহাড়ি পথে বড়দের সমস্যা হয়। সেখানে বাচ্চাদের কষ্ট আরও বেশি।
গ্রামের গীতা চাকমা (৩০) জানান, তাঁর একটি ছেলে। স্কুলে যাওয়ার উপযোগী হয়েছে কিন্তু স্কুল দূরে তাই, যেতে পারছে না। অন্তত অ আ শেখাবে এমন একটা স্কুল হলেও চলে। গ্রামের মানুষ মিলে একজন শিক্ষক রেখেছেন। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়।
গৃহশিক্ষক প্রদীপ চাকমা জানান, যে সময় শিশুরা স্কুলে থাকার কথা সে সময় গ্রামে হেলায় দিন পার করছে। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি মোতাবেক পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগটি জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তরিত।
লক্ষণ্যা পাড়া গ্রামের স্কুল সংকটের কথাটি স্বীকার করে রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বলেন, সম্প্রতি ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের পরে দেশে আর কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হবে না সরকারের এমন ঘোষণায় লক্ষণ্যা পাড়ার মতো পার্বত্য এলাকার মানুষ বেকায়দায় পড়েছে। এসব এলাকায় স্কুল স্থাপন করা দরকার। না হলে শিশুরা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত থাকবে। পাহাড়ের বাস্তবতার কারণে এখনো অনেক এলাকায় স্কুল প্রতিষ্ঠা করা দরকার। এসব এলাকাগুলো চিহ্নিত করছি। লক্ষণ্যা পাড়ার মতো আরও অনেক পাড়ায় যেন স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী বিশেষ সুপারিশ চাওয়া হবে।
চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বলেন, এসব এলাকার শিশুরা নিরক্ষর থাকা সরকারের অর্জনকে পেছনে টানবে। পাহাড়ে অনেক এলাকা এখনো অন্ধকারে আছে। এখানে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা এবং এগুলোতে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া, বেতনের ব্যবস্থা করা জরুরি। না হলে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।
রাঙামাটি সদরে বালুখালী ইউনিয়নের লক্ষণ্যা ও আশপাশে পাড়া গ্রামে ৫০ পরিবারের বাস। স্কুলে যাওয়া উপযোগী শিশু থাকলেও এদের জন্য নেই স্কুল। পড়তে হলে ৪/৫ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে হয়। বর্ষায় এ কষ্ট আরও বাড়ে। ফলে স্কুলে না গিয়ে নিরক্ষর থেকে যায় শিশুরা। এ এলাকায় একটি স্কুল নির্মাণের দাবি তুলেছেন লক্ষণ্যা পাড়া গ্রামের মানুষ।
গ্রামপ্রধান জ্ঞান নন্দ চাকমা বলেন, পাড়ায় একটা স্কুল দরকার। অন্তত ইউনিসেফের পাড়াকেন্দ্র হলেও দরকার। পাহাড়ি পথে বড়দের সমস্যা হয়। সেখানে বাচ্চাদের কষ্ট আরও বেশি।
গ্রামের গীতা চাকমা (৩০) জানান, তাঁর একটি ছেলে। স্কুলে যাওয়ার উপযোগী হয়েছে কিন্তু স্কুল দূরে তাই, যেতে পারছে না। অন্তত অ আ শেখাবে এমন একটা স্কুল হলেও চলে। গ্রামের মানুষ মিলে একজন শিক্ষক রেখেছেন। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়।
গৃহশিক্ষক প্রদীপ চাকমা জানান, যে সময় শিশুরা স্কুলে থাকার কথা সে সময় গ্রামে হেলায় দিন পার করছে। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি মোতাবেক পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগটি জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তরিত।
লক্ষণ্যা পাড়া গ্রামের স্কুল সংকটের কথাটি স্বীকার করে রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বলেন, সম্প্রতি ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের পরে দেশে আর কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হবে না সরকারের এমন ঘোষণায় লক্ষণ্যা পাড়ার মতো পার্বত্য এলাকার মানুষ বেকায়দায় পড়েছে। এসব এলাকায় স্কুল স্থাপন করা দরকার। না হলে শিশুরা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত থাকবে। পাহাড়ের বাস্তবতার কারণে এখনো অনেক এলাকায় স্কুল প্রতিষ্ঠা করা দরকার। এসব এলাকাগুলো চিহ্নিত করছি। লক্ষণ্যা পাড়ার মতো আরও অনেক পাড়ায় যেন স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী বিশেষ সুপারিশ চাওয়া হবে।
চাকমা সার্কেল চীফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বলেন, এসব এলাকার শিশুরা নিরক্ষর থাকা সরকারের অর্জনকে পেছনে টানবে। পাহাড়ে অনেক এলাকা এখনো অন্ধকারে আছে। এখানে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা এবং এগুলোতে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া, বেতনের ব্যবস্থা করা জরুরি। না হলে এসডিজি লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১১ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১১ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১১ দিন আগে