ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
২০২২-২৩ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি হয়েছেন তসলিম (ছদ্মনাম)। কিন্তু ঢাকায় থাকার কোনো জায়গা নেই। তাই গত ১৪ আগস্ট ভর্তি কার্যক্রম শেষে অমর একুশে হলের টিভি রুমে ওঠেন তিনি। শুরু হয় তাঁর কষ্টের জীবন। আজকের পত্রিকাকে তসলিম বলেন, কোনো কক্ষে জায়গা না পেয়ে অবশেষে টিভি রুমে উঠেছি।
কিন্তু এখানেও গাদাগাদি করে থাকতে হয়, নেই জিনিসপত্রের নিরাপত্তা। এই মানবেতর পরিবেশে থাকাটা খুবই কঠিন। নিয়মিত ছাত্রলীগের মিছিল-মিটিংয়ে যেতে হয়। না গিয়ে উপায় নেই। নইলে এখান থেকেও বের করে দেবে।
এই কষ্টগাথা শুধু তসলিমের একার নয়, প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এখন তাঁর মতোই মানবেতর জীবনযাপন করছে আবাসিক হলের গণরুমগুলোয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি আবাসিক হলে এখন ১২৩টি কক্ষ গণরুম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব কক্ষে ২ হাজার ৩০০-এর বেশি শিক্ষার্থীর বসবাস। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে থাকা এসব কক্ষের প্রতিটিতে ৪ জনের জায়গায় ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী গাদাগাদি করে রাতে ঘুমান।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলের গণরুমগুলোয় কাপড়চোপড়, স্যান্ডেল-জুতাসহ নিজের ব্যবহার্য জিনিসপত্রের কোনো নিরাপত্তা নেই। বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থী তাহসিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর ভেবেছিলাম, নতুন করে স্বপ্ন ছুঁতে পারব। কিন্তু গণরুমে গাদাগাদি করে থেকে আমার স্বপ্নটাই ভেঙে গেছে। এভাবে থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া অত্যন্ত কষ্টকর।’
নারী শিক্ষার্থীদের হলগুলোর পরিবেশ তুলনামূলক ভালো হলেও বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থীরা রয়েছেন নিদারুণ কষ্টে। এ নিয়ে হলের শিক্ষার্থীরা একাধিকবার আন্দোলনও করেছেন। অন্যদিকে ছাত্রদের হলগুলোর মধ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, অমর একুশে হল এবং স্যার এ এফ রহমান হলের শিক্ষার্থীরা বেশি কষ্টে আছেন।
আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে জানা যায়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৬টি গণরুমে ১৪৫ জন, স্যার এ এফ রহমান হলে ৭টি গণরুমে ১৪২ জন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ৫টিতে ১৪৫ জন, বিজয় একাত্তর হলে একটি বড় গণরুম রয়েছে। যেখানে ২৪০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন।
এ ছাড়া কবি জসীমউদ্দীন হলের ৮টি গণরুমে ১১৬ জন, মাস্টারদা সূর্য সেন হলে ১৮টি গণরুমে ২০০ জন ও হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ৯টি গণরুমে ১১০ জন শিক্ষার্থীর বাস। স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে নির্দিষ্ট কোনো গণরুম নেই। তবে হলটির দোতলায় একটি বারান্দা রয়েছে, যেখান ৭০ জনের বেশি শিক্ষার্থী থাকেন।
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ৫টি গণরুমে ৮০ জন, জগন্নাথ হলে সন্তোষচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ভবনে ৫টি গণরুমে ৮০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এ ছাড়া অমর একুশে হলের তিনটি কক্ষ, টিভি রুম ও ক্রীড়াকক্ষে ১২৫ জন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলে এক্সটেনশন বিল্ডিং-১ ও ২-এর ৬টি গণরুমে ১৫০ জন, ফজলুল হক মুসলিম হলের ৪টি কক্ষ ও টিভি রুমে ১৩০ জন শিক্ষার্থী মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাবি শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী নেতারাই মূলত এসব গণরুম নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন।
নারী শিক্ষার্থীদের হলে ছাত্রলীগের প্রভাব কম থাকায় হল প্রশাসনের অধীনে শিক্ষার্থীরা থাকেন। তারপরও কিছু হলে সিট-সংকট থাকায় প্রশাসনের অধীনে বেশ কিছু গণরুম রয়েছে। পাশাপাশি ছাত্রলীগও কিছু গণরুম নিয়ন্ত্রণ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর প্রাধ্যক্ষের সমন্বয়ে একটি প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটি রয়েছে। হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের সংকট নিরসনে বিভিন্ন উদ্যোগও নেয় তারা। প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ও বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার সময়ে হলগুলোর আবাসন সংকট নিরসনে গণরুমগুলোতে বাঙ্ক বেড বসানোর পরিকল্পনা ছিল।
কিন্তু পরে সেটি আর এগোয়নি। এখন প্রয়োজন হল নির্মাণ করা, সে জন্য সরকারি অর্থ বরাদ্দের প্রয়োজন রয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নতুন নতুন হল ও ভবন তৈরি করা প্রয়োজন ৷ জগন্নাথ হলে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ভবন তৈরির কাজ চলছে। তা প্রায় শেষের দিকে। আশা রাখছি গণরুমের সংকট কেটে উঠবে।’
২০২২-২৩ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি হয়েছেন তসলিম (ছদ্মনাম)। কিন্তু ঢাকায় থাকার কোনো জায়গা নেই। তাই গত ১৪ আগস্ট ভর্তি কার্যক্রম শেষে অমর একুশে হলের টিভি রুমে ওঠেন তিনি। শুরু হয় তাঁর কষ্টের জীবন। আজকের পত্রিকাকে তসলিম বলেন, কোনো কক্ষে জায়গা না পেয়ে অবশেষে টিভি রুমে উঠেছি।
কিন্তু এখানেও গাদাগাদি করে থাকতে হয়, নেই জিনিসপত্রের নিরাপত্তা। এই মানবেতর পরিবেশে থাকাটা খুবই কঠিন। নিয়মিত ছাত্রলীগের মিছিল-মিটিংয়ে যেতে হয়। না গিয়ে উপায় নেই। নইলে এখান থেকেও বের করে দেবে।
এই কষ্টগাথা শুধু তসলিমের একার নয়, প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এখন তাঁর মতোই মানবেতর জীবনযাপন করছে আবাসিক হলের গণরুমগুলোয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি আবাসিক হলে এখন ১২৩টি কক্ষ গণরুম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব কক্ষে ২ হাজার ৩০০-এর বেশি শিক্ষার্থীর বসবাস। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে থাকা এসব কক্ষের প্রতিটিতে ৪ জনের জায়গায় ২০ জনের বেশি শিক্ষার্থী গাদাগাদি করে রাতে ঘুমান।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলের গণরুমগুলোয় কাপড়চোপড়, স্যান্ডেল-জুতাসহ নিজের ব্যবহার্য জিনিসপত্রের কোনো নিরাপত্তা নেই। বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থী তাহসিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর ভেবেছিলাম, নতুন করে স্বপ্ন ছুঁতে পারব। কিন্তু গণরুমে গাদাগাদি করে থেকে আমার স্বপ্নটাই ভেঙে গেছে। এভাবে থেকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া অত্যন্ত কষ্টকর।’
নারী শিক্ষার্থীদের হলগুলোর পরিবেশ তুলনামূলক ভালো হলেও বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থীরা রয়েছেন নিদারুণ কষ্টে। এ নিয়ে হলের শিক্ষার্থীরা একাধিকবার আন্দোলনও করেছেন। অন্যদিকে ছাত্রদের হলগুলোর মধ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, অমর একুশে হল এবং স্যার এ এফ রহমান হলের শিক্ষার্থীরা বেশি কষ্টে আছেন।
আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে জানা যায়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৬টি গণরুমে ১৪৫ জন, স্যার এ এফ রহমান হলে ৭টি গণরুমে ১৪২ জন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ৫টিতে ১৪৫ জন, বিজয় একাত্তর হলে একটি বড় গণরুম রয়েছে। যেখানে ২৪০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন।
এ ছাড়া কবি জসীমউদ্দীন হলের ৮টি গণরুমে ১১৬ জন, মাস্টারদা সূর্য সেন হলে ১৮টি গণরুমে ২০০ জন ও হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ৯টি গণরুমে ১১০ জন শিক্ষার্থীর বাস। স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে নির্দিষ্ট কোনো গণরুম নেই। তবে হলটির দোতলায় একটি বারান্দা রয়েছে, যেখান ৭০ জনের বেশি শিক্ষার্থী থাকেন।
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ৫টি গণরুমে ৮০ জন, জগন্নাথ হলে সন্তোষচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ভবনে ৫টি গণরুমে ৮০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এ ছাড়া অমর একুশে হলের তিনটি কক্ষ, টিভি রুম ও ক্রীড়াকক্ষে ১২৫ জন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলে এক্সটেনশন বিল্ডিং-১ ও ২-এর ৬টি গণরুমে ১৫০ জন, ফজলুল হক মুসলিম হলের ৪টি কক্ষ ও টিভি রুমে ১৩০ জন শিক্ষার্থী মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাবি শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী নেতারাই মূলত এসব গণরুম নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন।
নারী শিক্ষার্থীদের হলে ছাত্রলীগের প্রভাব কম থাকায় হল প্রশাসনের অধীনে শিক্ষার্থীরা থাকেন। তারপরও কিছু হলে সিট-সংকট থাকায় প্রশাসনের অধীনে বেশ কিছু গণরুম রয়েছে। পাশাপাশি ছাত্রলীগও কিছু গণরুম নিয়ন্ত্রণ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর প্রাধ্যক্ষের সমন্বয়ে একটি প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটি রয়েছে। হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের সংকট নিরসনে বিভিন্ন উদ্যোগও নেয় তারা। প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি ও বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার সময়ে হলগুলোর আবাসন সংকট নিরসনে গণরুমগুলোতে বাঙ্ক বেড বসানোর পরিকল্পনা ছিল।
কিন্তু পরে সেটি আর এগোয়নি। এখন প্রয়োজন হল নির্মাণ করা, সে জন্য সরকারি অর্থ বরাদ্দের প্রয়োজন রয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নতুন নতুন হল ও ভবন তৈরি করা প্রয়োজন ৷ জগন্নাথ হলে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ভবন তৈরির কাজ চলছে। তা প্রায় শেষের দিকে। আশা রাখছি গণরুমের সংকট কেটে উঠবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪