মোস্তফা ইউসুফ, ঢাকা
আইনি সুরক্ষা থাকলেও গত তিন দশকে ৪৫টি সরকারি সংস্থাকে ১ লাখ ৬১ হাজার একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেয়েছে বেসরকারি সংস্থা, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও। পাশাপাশি উজাড় করে দখল হয়েছে বনভূমি।
বন বিভাগের তথ্যমতে, বেদখল হওয়া বনভূমির পরিমাণ ২ লাখ ৫৭ হাজার একর। পাশাপাশি ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে আসা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিতে কক্সবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮ হাজার একর বনভূমি। বরাদ্দ-দখলে দিন দিন কমছে বনভূমি। এতে আবাস হারিয়েছে বন্য প্রাণী। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জীববৈচিত্র্য ও বনের সামগ্রিক বাস্তুতন্ত্র।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, এভাবে চললে দুই-এক দশকে দেশ বনশূন্য হয়ে পড়বে। জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনি সুরক্ষা থাকা সত্ত্বেও বনভূমি বরাদ্দ পাওয়া এখন সহজলভ্য। সরকারের উচ্চপর্যায়ে যাঁরা রয়েছেন তাঁরা বনরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের আইনের কোনো কমতি নেই। বনভূমি রক্ষা করতে হলে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে।’
বন বিভাগের সূত্র বলেছে, গত তিন দশকে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯৮৫ একর বনভূমি বরাদ্দ পেয়েছে ৪৫টি সরকারি সংস্থা। পাশাপাশি গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানাকে ২ একর ও একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ২ একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দে শীর্ষে থাকা সংস্থাটি টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও নোয়াখালীতে সব মিলিয়ে ৯৩,৭৬৫ একর বনভূমি বরাদ্দ পেয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফআইডিসি) পেয়েছে ৫৩,৫৭৯ একর। তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে বরাদ্দ নিয়েছে ৯,৪৮৭ একর।
গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে প্রায় ৩০টি সরকারি সংস্থা বনভূমি বরাদ্দ নিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৮৬ হাজার ৭০০ একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে নোয়াখালীতে। দ্বিতীয় চট্টগ্রাম, বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৭ হাজার ৬৯৮ একর। এরপর টাঙ্গাইলে ১৪ হাজার ৯৯৩ একর, কক্সবাজারে ১৪ হাজার ২৩২ একর এবং সিলেটে ৯ হাজার ১৫৬ একর। অথচ সংবিধানের ১৮(ক) অনুচ্ছেদে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা আছে। জাতীয় বন নীতির ১৯ নম্বর ঘোষণায় আছে, সরকারি মালিকানাধীন বনভূমি বনায়ন ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মতে, যেকোনো দেশের মোট আয়তনের ২৫ শতাংশ বন আচ্ছাদন (ফরেস্ট কাভারেজ) সংরক্ষণ করা উচিত। কিন্তু বাংলাদেশের আছে মাত্র ১১ দশমিক ১ শতাংশ। বৈশ্বিক বন উজাড়ীকরণের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ হলেও বাংলাদেশে তা দ্বিগুণেরও বেশি, ২ দশমিক ৬ শতাংশ।
২০২১ সালে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগ্লোতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে ১০০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বন উজাড়ীকরণ বন্ধে যৌথ স্বাক্ষর করলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা) আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত তিন দশকে এ পরিমাণ বনভূমি বরাদ্দ দেওয়ার অর্থ হলো বনভূমিকে অপ্রয়োজনীয় মনে করা। বনের জমি যথেচ্ছ বরাদ্দ দিতে সরকার ব্রিটিশ আমলের বন আইন-১৯২৭-এ কোনো পরিবর্তন আনে না। বন বাঁচাতে নতুন আইন দরকার। সরকারপ্রধানকে বনের শ্রেণি পরিবর্তনের যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তাও নির্ধারিত মানদণ্ডের বিপরীতে প্রযোজ্য করে দিতে হবে।
বনভূমি কমে যাওয়ায় খাদ্য ও অস্তিত্বসংকটে পড়ছে বন্য প্রাণী। গত এক শতাব্দীতে দেশ থেকে সরীসৃপ, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণীসহ ৩১টি প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক জোট আইইউসিএনের হিসাবে, বাংলাদেশের ৩৯০ প্রজাতির বন্য প্রাণীর প্রায় সব কটি নানা মাত্রার ঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে মহাবিপন্ন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ৫৬টি বন্য প্রাণী, বিপন্ন ১৮১টি ও ঝুঁকিতে রয়েছে ১৫৩টি প্রজাতি। ঝুঁকির কাছাকাছি রয়েছে ৯০ প্রজাতির প্রাণী।
বিভিন্ন সংস্থাকে সংরক্ষিত বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া নিয়ে বন বিভাগের কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি। অবশ্য বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন, প্রশাসন অনুবিভাগ) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বনের জমি সাধারণত আমরা বরাদ্দের ক্ষেত্রে অনুমোদন দেই না, না করে দেই। ১ লাখ ৬১ হাজার একর বনভূমি বরাদ্দ কবে থেকে হয়েছে, কীভাবে হয়েছে, তা আমার জানা নেই।’ তিনি বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে এ রকম প্রস্তাব তাঁদের কাছে নিয়মিত আসে। তাঁরা সংবিধানের ১৮(ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে এগুলো বাতিল করে দেন। খুব ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে হয়তো সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দেওয়া হয়। অধিকাংশ সময় তাঁরা না করেছেন।
আইনি সুরক্ষা থাকলেও গত তিন দশকে ৪৫টি সরকারি সংস্থাকে ১ লাখ ৬১ হাজার একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেয়েছে বেসরকারি সংস্থা, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও। পাশাপাশি উজাড় করে দখল হয়েছে বনভূমি।
বন বিভাগের তথ্যমতে, বেদখল হওয়া বনভূমির পরিমাণ ২ লাখ ৫৭ হাজার একর। পাশাপাশি ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে আসা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিতে কক্সবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮ হাজার একর বনভূমি। বরাদ্দ-দখলে দিন দিন কমছে বনভূমি। এতে আবাস হারিয়েছে বন্য প্রাণী। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জীববৈচিত্র্য ও বনের সামগ্রিক বাস্তুতন্ত্র।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, এভাবে চললে দুই-এক দশকে দেশ বনশূন্য হয়ে পড়বে। জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনি সুরক্ষা থাকা সত্ত্বেও বনভূমি বরাদ্দ পাওয়া এখন সহজলভ্য। সরকারের উচ্চপর্যায়ে যাঁরা রয়েছেন তাঁরা বনরক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের আইনের কোনো কমতি নেই। বনভূমি রক্ষা করতে হলে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে।’
বন বিভাগের সূত্র বলেছে, গত তিন দশকে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯৮৫ একর বনভূমি বরাদ্দ পেয়েছে ৪৫টি সরকারি সংস্থা। পাশাপাশি গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানাকে ২ একর ও একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ২ একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দে শীর্ষে থাকা সংস্থাটি টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও নোয়াখালীতে সব মিলিয়ে ৯৩,৭৬৫ একর বনভূমি বরাদ্দ পেয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফআইডিসি) পেয়েছে ৫৩,৫৭৯ একর। তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে বরাদ্দ নিয়েছে ৯,৪৮৭ একর।
গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে প্রায় ৩০টি সরকারি সংস্থা বনভূমি বরাদ্দ নিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ৮৬ হাজার ৭০০ একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে নোয়াখালীতে। দ্বিতীয় চট্টগ্রাম, বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৭ হাজার ৬৯৮ একর। এরপর টাঙ্গাইলে ১৪ হাজার ৯৯৩ একর, কক্সবাজারে ১৪ হাজার ২৩২ একর এবং সিলেটে ৯ হাজার ১৫৬ একর। অথচ সংবিধানের ১৮(ক) অনুচ্ছেদে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা আছে। জাতীয় বন নীতির ১৯ নম্বর ঘোষণায় আছে, সরকারি মালিকানাধীন বনভূমি বনায়ন ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মতে, যেকোনো দেশের মোট আয়তনের ২৫ শতাংশ বন আচ্ছাদন (ফরেস্ট কাভারেজ) সংরক্ষণ করা উচিত। কিন্তু বাংলাদেশের আছে মাত্র ১১ দশমিক ১ শতাংশ। বৈশ্বিক বন উজাড়ীকরণের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ হলেও বাংলাদেশে তা দ্বিগুণেরও বেশি, ২ দশমিক ৬ শতাংশ।
২০২১ সালে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগ্লোতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে ১০০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে বন উজাড়ীকরণ বন্ধে যৌথ স্বাক্ষর করলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেনি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা) আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত তিন দশকে এ পরিমাণ বনভূমি বরাদ্দ দেওয়ার অর্থ হলো বনভূমিকে অপ্রয়োজনীয় মনে করা। বনের জমি যথেচ্ছ বরাদ্দ দিতে সরকার ব্রিটিশ আমলের বন আইন-১৯২৭-এ কোনো পরিবর্তন আনে না। বন বাঁচাতে নতুন আইন দরকার। সরকারপ্রধানকে বনের শ্রেণি পরিবর্তনের যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তাও নির্ধারিত মানদণ্ডের বিপরীতে প্রযোজ্য করে দিতে হবে।
বনভূমি কমে যাওয়ায় খাদ্য ও অস্তিত্বসংকটে পড়ছে বন্য প্রাণী। গত এক শতাব্দীতে দেশ থেকে সরীসৃপ, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণীসহ ৩১টি প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। প্রকৃতি সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক জোট আইইউসিএনের হিসাবে, বাংলাদেশের ৩৯০ প্রজাতির বন্য প্রাণীর প্রায় সব কটি নানা মাত্রার ঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে মহাবিপন্ন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ৫৬টি বন্য প্রাণী, বিপন্ন ১৮১টি ও ঝুঁকিতে রয়েছে ১৫৩টি প্রজাতি। ঝুঁকির কাছাকাছি রয়েছে ৯০ প্রজাতির প্রাণী।
বিভিন্ন সংস্থাকে সংরক্ষিত বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া নিয়ে বন বিভাগের কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি। অবশ্য বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন, প্রশাসন অনুবিভাগ) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বনের জমি সাধারণত আমরা বরাদ্দের ক্ষেত্রে অনুমোদন দেই না, না করে দেই। ১ লাখ ৬১ হাজার একর বনভূমি বরাদ্দ কবে থেকে হয়েছে, কীভাবে হয়েছে, তা আমার জানা নেই।’ তিনি বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে এ রকম প্রস্তাব তাঁদের কাছে নিয়মিত আসে। তাঁরা সংবিধানের ১৮(ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে এগুলো বাতিল করে দেন। খুব ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে হয়তো সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দেওয়া হয়। অধিকাংশ সময় তাঁরা না করেছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে