নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৩ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ধারাবাহিক দুর্দান্ত খেলার পুরস্কার হিসেবে গত মার্চে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছেন তাওহীদ হৃদয়। বিপিএলে সিলেটের হয়ে টপ অর্ডারে নামলেও বাংলাদেশ দলে তিনি খেলছেন মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। টি-টোয়েন্টিতে চার আর ওয়ানডেতে নিয়মিত পাঁচ নম্বর পজিশনে টিম ম্যানেজমেন্টের আস্থার প্রতিদানও দিচ্ছেন হৃদয়।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট ও চেমসফোর্ডে যে টানা ছয়টি ওয়ানডে খেলেছেন, ৪৯.৮০ গড়ে ১১১.১৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৪৯ রান। যেহেতু পাঁচে নামতে হয়, বেশির ভাগ সময় তাঁকে খেলতে হয় চাপে। চাপ বলতে দ্রুত টপ অর্ডার ধসে পড়ায় ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব না হলে সংক্ষিপ্ত সময় দলকে ভালো স্কোর এনে দেওয়ার তাড়া—এ পর্যন্ত দুই চ্যালেঞ্জই বেশ ভালোভাবে নিতে পেরেছেন হৃদয়। তাঁর দুটি ওয়ানডে ফিফটি এসেছে এমনই কঠিন পথ পেরিয়ে। হৃদয় অবশ্য এ পরিসংখ্যানে খুব একটা তৃপ্ত হচ্ছেন না। ছুটি কাটাতে বগুড়ায় যাওয়া হৃদয় গতকাল সন্ধ্যায় ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, ‘আমি এখনো দুর্দান্ত কোনো খেলাই খেলিনি। খেলা মাত্র শুরু করেছি। আরও খেলি তারপর নাহয়...।’
ধারাবাহিক ভালো করছেন, সেটি তো আছেই। সফট হ্যান্ডে হৃদয়ের পাওয়ার হিটিংও বিশেষ প্রশংসিত হচ্ছে। চেমসফোর্ডে সর্বশেষ আয়ারল্যান্ড সিরিজে যেভাবে আলতো কবজির মোচড়ে বল আছড়ে ফেলেছেন স্টেডিয়ামের বাইরে, মুগ্ধ হতেই হবে। গত পাঁচ মাসে হৃদয় এ প্রসঙ্গে একাধিকবার বলেছেন, পুরো বিষয়টা তাঁর সহজাত। গতকাল সেই একই কথা বললেন, ‘আমি নিজেও জানি না কীভাবে এমন ছয় মারতে পারি! আসলে বড় বড় ছক্কা মারতে পারি ছোটবেলা থেকেই। আল্লাহর রহমত। দোয়া করবেন যেন সামনেও মারতে পারি।’
তবে কবজির মোচড়ে ছক্কা মারাই তাঁর একমাত্র শক্তি নয়। খেলতে পারেন উইকেটের চারদিকেই। হৃদয় সামনেও এই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ধরে রাখতে চান, ‘বিপিএলে দেখবেন, শুধু এক দিকেই খেলিনি। সব দিক দিয়েই খেলি। কাভার, মিডঅফ—সব দিক দিয়েই মারি। সব সময় যেন এভাবেই খেলি।’
যুব বিশ্বকাপজয়ী হৃদয় ঘরোয়া ক্রিকেট রাঙিয়ে মাত্রই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছেন। দলের প্রয়োজনে যেকোনো ব্যাটিং পজিশনে খেলতে তাঁর কোনো আপত্তি নেই, সেটি গত আয়ারল্যান্ড সিরিজেই জানিয়েছেন। সামনে ঘরের মাঠে আফগানিস্তান সিরিজ। তার আগে কদিনের ছুটি। হৃদয় জানালেন, ঢাকায় ফিরবেন বাংলাদেশ দলের অনুশীলন শুরু হলে।
২০২৩ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ধারাবাহিক দুর্দান্ত খেলার পুরস্কার হিসেবে গত মার্চে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছেন তাওহীদ হৃদয়। বিপিএলে সিলেটের হয়ে টপ অর্ডারে নামলেও বাংলাদেশ দলে তিনি খেলছেন মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। টি-টোয়েন্টিতে চার আর ওয়ানডেতে নিয়মিত পাঁচ নম্বর পজিশনে টিম ম্যানেজমেন্টের আস্থার প্রতিদানও দিচ্ছেন হৃদয়।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিলেট ও চেমসফোর্ডে যে টানা ছয়টি ওয়ানডে খেলেছেন, ৪৯.৮০ গড়ে ১১১.১৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২৪৯ রান। যেহেতু পাঁচে নামতে হয়, বেশির ভাগ সময় তাঁকে খেলতে হয় চাপে। চাপ বলতে দ্রুত টপ অর্ডার ধসে পড়ায় ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব না হলে সংক্ষিপ্ত সময় দলকে ভালো স্কোর এনে দেওয়ার তাড়া—এ পর্যন্ত দুই চ্যালেঞ্জই বেশ ভালোভাবে নিতে পেরেছেন হৃদয়। তাঁর দুটি ওয়ানডে ফিফটি এসেছে এমনই কঠিন পথ পেরিয়ে। হৃদয় অবশ্য এ পরিসংখ্যানে খুব একটা তৃপ্ত হচ্ছেন না। ছুটি কাটাতে বগুড়ায় যাওয়া হৃদয় গতকাল সন্ধ্যায় ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, ‘আমি এখনো দুর্দান্ত কোনো খেলাই খেলিনি। খেলা মাত্র শুরু করেছি। আরও খেলি তারপর নাহয়...।’
ধারাবাহিক ভালো করছেন, সেটি তো আছেই। সফট হ্যান্ডে হৃদয়ের পাওয়ার হিটিংও বিশেষ প্রশংসিত হচ্ছে। চেমসফোর্ডে সর্বশেষ আয়ারল্যান্ড সিরিজে যেভাবে আলতো কবজির মোচড়ে বল আছড়ে ফেলেছেন স্টেডিয়ামের বাইরে, মুগ্ধ হতেই হবে। গত পাঁচ মাসে হৃদয় এ প্রসঙ্গে একাধিকবার বলেছেন, পুরো বিষয়টা তাঁর সহজাত। গতকাল সেই একই কথা বললেন, ‘আমি নিজেও জানি না কীভাবে এমন ছয় মারতে পারি! আসলে বড় বড় ছক্কা মারতে পারি ছোটবেলা থেকেই। আল্লাহর রহমত। দোয়া করবেন যেন সামনেও মারতে পারি।’
তবে কবজির মোচড়ে ছক্কা মারাই তাঁর একমাত্র শক্তি নয়। খেলতে পারেন উইকেটের চারদিকেই। হৃদয় সামনেও এই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ধরে রাখতে চান, ‘বিপিএলে দেখবেন, শুধু এক দিকেই খেলিনি। সব দিক দিয়েই খেলি। কাভার, মিডঅফ—সব দিক দিয়েই মারি। সব সময় যেন এভাবেই খেলি।’
যুব বিশ্বকাপজয়ী হৃদয় ঘরোয়া ক্রিকেট রাঙিয়ে মাত্রই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করেছেন। দলের প্রয়োজনে যেকোনো ব্যাটিং পজিশনে খেলতে তাঁর কোনো আপত্তি নেই, সেটি গত আয়ারল্যান্ড সিরিজেই জানিয়েছেন। সামনে ঘরের মাঠে আফগানিস্তান সিরিজ। তার আগে কদিনের ছুটি। হৃদয় জানালেন, ঢাকায় ফিরবেন বাংলাদেশ দলের অনুশীলন শুরু হলে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে