শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা
পুরান ঢাকার ধোলাই খাল রোড। দুই পাশে পুরোনো গাড়ির যন্ত্রাংশের স্তূপ। রাস্তাজুড়ে ময়লা-আবর্জনা। যন্ত্রাংশ কাটার বিকট শব্দ। এই সড়কের পাশেই থাকা লালমোহন সাহা স্ট্রিটেও অনেক ছোট কারখানা ও পুরোনো যন্ত্রাংশের মার্কেট। মার্কেট পেরিয়ে কিছুটা এগিয়ে গেলেই সড়কটির দুই পাশজুড়ে রয়েছে একগুচ্ছ পুরোনো স্থাপনা, যেগুলো ঢাকার ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠন আরবান স্টাডি গ্রুপের (ইউএসজি) তথ্য অনুযায়ী, এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঢাকার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। ইউএসজি এগুলোর তালিকাও করেছে। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা যায়, লালমোহন সাহা স্ট্রিটের ১২, ২২২, ২২৩, ২২৪, ২২৭, ২২৮, ২৩০ ও ২৩১ নাম্বার বাড়িগুলো এখনো টিকে রয়েছে। তবে কোনো কোনো বাড়ির আংশিক ভেঙে নতুন ভবন তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। কোনো বাড়ির নিচতলা কারখানাকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। কোনো বাড়িতে সংস্কার করে নকশাই পাল্টে ফেলা হয়েছে।
কয়েকটি বাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। স্থানীয় বাসিন্দা আলতাফ হোসেন বলেন, ‘বাড়িগুলো বেশ পুরোনো। বয়স্কদের কাছে জেনেছি, এগুলো ১০০ বছরের পুরোনো হবে। ভবনগুলো পুরান ঢাকার ঐতিহ্য। কিন্তু স্থানীয় মানুষ ও সরকারের সদিচ্ছার অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, পুরোনো এ বাড়িগুলোর মালিক উত্তরাধিকার সূত্রে এখনকার প্রজন্ম। আবার কেউ কেউ দেশভাগের সময় হিন্দুরা ভারতে চলে গেলে কিনেছেন। জমির উচ্চমূল্যের কারণে তাঁরা জায়গা ফেলে রাখবেন না। পুরোনো বাড়ি ভেঙে ডেভেলপার দিয়ে উঁচু ভবন তুললে তাঁদের বেশ লাভ। বিতর্ক এড়াতে একটু একটু করে পুরোটাই ভেঙে ফেলা হয়।
বিশেষ করে আবাসন ব্যবসার রমরমা ভাব শুরুর পর থেকে গত কয়েক দশকে পুরান ঢাকার অসংখ্য পুরোনো ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। উঠছে নিত্যনতুন বহুতল ভবন। সাধারণ পুরোনো বাড়িঘর ছাড়াও ধংসযজ্ঞের শিকার হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। বদলে যাচ্ছে পুরান ঢাকার চিরচেনা চেহারাটি।
চলতি বছরের মার্চ মাসে ভাঙা হয় প্রায় দুই শ বছরের পুরোনো ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের ভবন। উচ্চ আদালতের নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে আরবান স্টাডি গ্রুপ তখন মন্তব্য করেছিল, কলেজিয়েট স্কুলের ভবনটি ভেঙে ফেলা আদালত অবমাননার শামিল। গত সেপ্টেম্বরে ঐতিহ্যবাহী বড়কাটরার একটি অংশ ভেঙে ফেলা হয়।
ইউএসজির বক্তব্য, পুরান ঢাকার অনেক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা দীর্ঘদিন ধরে রাজউক কিংবা প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকায় না থাকায় সহজেই ভেঙে ফেলা যাচ্ছে। এমনকি তালিকায় থাকা সত্ত্বেও প্রভাবশালীরা স্থাপনা ভেঙে ফেলেন।
ইউএসজি ২০১২ সালে ২ হাজার ২০০টি বাড়ির তালিকা তৈরি করে ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা-সংক্রান্ত একটি রিট পিটিশন হাইকোর্টে দাখিল করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তালিকায় থাকা ভবনগুলো যেখানে আছে, সেখানে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণের নকশা অনুমোদন না করতে রাজউককে নির্দেশনা দেন উচ্চ আদালত। ২০১৮ সালে হাইকোর্ট ভবনগুলোর প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য নির্ণয়ের নির্দেশ দেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরকে। তিন মাস পর এ কাজের অগ্রগতি জানাতে বলা হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে মাঠপর্যায়ে জরিপের কাজ করা হয়েছে। এর খসড়া নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে সেমিনার করা হয়েছে। সেখানে উঠে আসা সুপারিশ নিয়ে কাজ চলছে। শিগগির এ তালিকা চূড়ান্ত করে জমা দেবেন তাঁরা।
জানা গেছে, তালিকা, গুরুত্ব মূল্যায়ন ইত্যাদি নিয়ে দীর্ঘসূত্রতাকে কাজে লাগিয়ে সংস্কারের নামে ধীরে ধীরে ভেঙে ফেলা হচ্ছে পুরোনো বাড়িগুলো। ইউএসজির ছাড়া আরও দুটি তালিকা আছে পুরান ঢাকার পুরোনো স্থাপনা নিয়ে। রাজউকের করা তালিকায় রয়েছে ৭৪টি আর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের করা ঢাকা জেলার তালিকায় আছে ৩৫টি পুরাতাত্ত্বিক স্থাপনা। তবে এ দুই তালিকার একটিতেও লালমোহন সাহা স্ট্রিটের বাড়িগুলো নেই।
ঢাকার প্রাচীন স্থাপনাগুলো সংরক্ষণ করার গুরুত্বের বিষয়ে আরবান স্টাডি গ্রুপের প্রধান নির্বাহী তাইমুর ইসলাম বলেন, ‘একটি পুরোনো শহর একটি দেশের অতীত চেহারার প্রতিফলন। পুরান ঢাকার বাড়িগুলো বিভিন্ন সময়কে ধরে রেখেছে। ওখানকার গলি, বাড়ির কাঠামো, রাস্তা, খোলা জায়গা, নদীর পাশ—সবকিছুর মধ্যে একটা অনন্যতা রয়েছে। পুরান ঢাকার ভবন, অলিগলিজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে ঢাকা মহানগরী গড়ে ওঠা ও বেড়ে ওঠার ইতিহাস। এ ইতিহাস আজও যথাযথভাবে গ্রন্থনা করা সম্ভব হয়নি।’
তাইমুর ইসলাম মনে করেন, প্রাচীন স্থাপনাগুলো সংরক্ষণের মাধ্যমে ইতিহাস ধরে রাখার পাশাপাশি পুরান ঢাকাকে একটি চমৎকার পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তিনি এ প্রসঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বড় শহরগুলোর পুরোনো অংশ (ওল্ড সিটি) যথাসম্ভব অবিকৃতভাবে সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করেন। সার্বিকভাবে সংশ্লিষ্ট শহরের ঐতিহ্যকে মাথায় রেখেই যেকোনো সংস্কারের কাজ চালানো হয় বলেও জানান তিনি।
পুরান ঢাকার ধোলাই খাল রোড। দুই পাশে পুরোনো গাড়ির যন্ত্রাংশের স্তূপ। রাস্তাজুড়ে ময়লা-আবর্জনা। যন্ত্রাংশ কাটার বিকট শব্দ। এই সড়কের পাশেই থাকা লালমোহন সাহা স্ট্রিটেও অনেক ছোট কারখানা ও পুরোনো যন্ত্রাংশের মার্কেট। মার্কেট পেরিয়ে কিছুটা এগিয়ে গেলেই সড়কটির দুই পাশজুড়ে রয়েছে একগুচ্ছ পুরোনো স্থাপনা, যেগুলো ঢাকার ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠন আরবান স্টাডি গ্রুপের (ইউএসজি) তথ্য অনুযায়ী, এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ি ঢাকার ঐতিহ্যকে ধারণ করে। ইউএসজি এগুলোর তালিকাও করেছে। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা যায়, লালমোহন সাহা স্ট্রিটের ১২, ২২২, ২২৩, ২২৪, ২২৭, ২২৮, ২৩০ ও ২৩১ নাম্বার বাড়িগুলো এখনো টিকে রয়েছে। তবে কোনো কোনো বাড়ির আংশিক ভেঙে নতুন ভবন তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। কোনো বাড়ির নিচতলা কারখানাকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। কোনো বাড়িতে সংস্কার করে নকশাই পাল্টে ফেলা হয়েছে।
কয়েকটি বাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। স্থানীয় বাসিন্দা আলতাফ হোসেন বলেন, ‘বাড়িগুলো বেশ পুরোনো। বয়স্কদের কাছে জেনেছি, এগুলো ১০০ বছরের পুরোনো হবে। ভবনগুলো পুরান ঢাকার ঐতিহ্য। কিন্তু স্থানীয় মানুষ ও সরকারের সদিচ্ছার অভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, পুরোনো এ বাড়িগুলোর মালিক উত্তরাধিকার সূত্রে এখনকার প্রজন্ম। আবার কেউ কেউ দেশভাগের সময় হিন্দুরা ভারতে চলে গেলে কিনেছেন। জমির উচ্চমূল্যের কারণে তাঁরা জায়গা ফেলে রাখবেন না। পুরোনো বাড়ি ভেঙে ডেভেলপার দিয়ে উঁচু ভবন তুললে তাঁদের বেশ লাভ। বিতর্ক এড়াতে একটু একটু করে পুরোটাই ভেঙে ফেলা হয়।
বিশেষ করে আবাসন ব্যবসার রমরমা ভাব শুরুর পর থেকে গত কয়েক দশকে পুরান ঢাকার অসংখ্য পুরোনো ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। উঠছে নিত্যনতুন বহুতল ভবন। সাধারণ পুরোনো বাড়িঘর ছাড়াও ধংসযজ্ঞের শিকার হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা। বদলে যাচ্ছে পুরান ঢাকার চিরচেনা চেহারাটি।
চলতি বছরের মার্চ মাসে ভাঙা হয় প্রায় দুই শ বছরের পুরোনো ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের ভবন। উচ্চ আদালতের নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে আরবান স্টাডি গ্রুপ তখন মন্তব্য করেছিল, কলেজিয়েট স্কুলের ভবনটি ভেঙে ফেলা আদালত অবমাননার শামিল। গত সেপ্টেম্বরে ঐতিহ্যবাহী বড়কাটরার একটি অংশ ভেঙে ফেলা হয়।
ইউএসজির বক্তব্য, পুরান ঢাকার অনেক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা দীর্ঘদিন ধরে রাজউক কিংবা প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকায় না থাকায় সহজেই ভেঙে ফেলা যাচ্ছে। এমনকি তালিকায় থাকা সত্ত্বেও প্রভাবশালীরা স্থাপনা ভেঙে ফেলেন।
ইউএসজি ২০১২ সালে ২ হাজার ২০০টি বাড়ির তালিকা তৈরি করে ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা-সংক্রান্ত একটি রিট পিটিশন হাইকোর্টে দাখিল করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তালিকায় থাকা ভবনগুলো যেখানে আছে, সেখানে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণের নকশা অনুমোদন না করতে রাজউককে নির্দেশনা দেন উচ্চ আদালত। ২০১৮ সালে হাইকোর্ট ভবনগুলোর প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য নির্ণয়ের নির্দেশ দেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরকে। তিন মাস পর এ কাজের অগ্রগতি জানাতে বলা হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে মাঠপর্যায়ে জরিপের কাজ করা হয়েছে। এর খসড়া নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে সেমিনার করা হয়েছে। সেখানে উঠে আসা সুপারিশ নিয়ে কাজ চলছে। শিগগির এ তালিকা চূড়ান্ত করে জমা দেবেন তাঁরা।
জানা গেছে, তালিকা, গুরুত্ব মূল্যায়ন ইত্যাদি নিয়ে দীর্ঘসূত্রতাকে কাজে লাগিয়ে সংস্কারের নামে ধীরে ধীরে ভেঙে ফেলা হচ্ছে পুরোনো বাড়িগুলো। ইউএসজির ছাড়া আরও দুটি তালিকা আছে পুরান ঢাকার পুরোনো স্থাপনা নিয়ে। রাজউকের করা তালিকায় রয়েছে ৭৪টি আর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের করা ঢাকা জেলার তালিকায় আছে ৩৫টি পুরাতাত্ত্বিক স্থাপনা। তবে এ দুই তালিকার একটিতেও লালমোহন সাহা স্ট্রিটের বাড়িগুলো নেই।
ঢাকার প্রাচীন স্থাপনাগুলো সংরক্ষণ করার গুরুত্বের বিষয়ে আরবান স্টাডি গ্রুপের প্রধান নির্বাহী তাইমুর ইসলাম বলেন, ‘একটি পুরোনো শহর একটি দেশের অতীত চেহারার প্রতিফলন। পুরান ঢাকার বাড়িগুলো বিভিন্ন সময়কে ধরে রেখেছে। ওখানকার গলি, বাড়ির কাঠামো, রাস্তা, খোলা জায়গা, নদীর পাশ—সবকিছুর মধ্যে একটা অনন্যতা রয়েছে। পুরান ঢাকার ভবন, অলিগলিজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে ঢাকা মহানগরী গড়ে ওঠা ও বেড়ে ওঠার ইতিহাস। এ ইতিহাস আজও যথাযথভাবে গ্রন্থনা করা সম্ভব হয়নি।’
তাইমুর ইসলাম মনে করেন, প্রাচীন স্থাপনাগুলো সংরক্ষণের মাধ্যমে ইতিহাস ধরে রাখার পাশাপাশি পুরান ঢাকাকে একটি চমৎকার পর্যটন আকর্ষণ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তিনি এ প্রসঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বড় শহরগুলোর পুরোনো অংশ (ওল্ড সিটি) যথাসম্ভব অবিকৃতভাবে সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করেন। সার্বিকভাবে সংশ্লিষ্ট শহরের ঐতিহ্যকে মাথায় রেখেই যেকোনো সংস্কারের কাজ চালানো হয় বলেও জানান তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪