নাজমুল হক নাঈম
প্রিয়তমা গানটি তো তুমুল জনপ্রিয়তা পেল…
গানটি এখন সবার মুখে মুখে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে সব জায়গার মানুষ গানটি বেশ পছন্দ করেছে। সিনেমার যেমন প্রশংসা, গানেরও তেমন। যেখানেই যাচ্ছি সবার প্রশংসা পাচ্ছি।
প্রিয়তমার গানের সাফল্যের পর কেমন চাপ অনুভব করছেন?
আমি চাপ আর অনুভব করি না। কারণ, বিশাল এই গ্যাপের পর শ্রোতারা যেভাবে আমার গান, ভয়েস এত পছন্দ করেছে তাতে আমার চাপ দূর হয়ে গেছে। তবে, কোনো গান যখন ব্যাপক হিট হয়, তখন শ্রোতারা নতুন ধামাকার অপেক্ষা করে। আমি মনে করি, এ ক্ষেত্রে ভাগ্য একটা ফ্যাক্ট, অনেক ভালো গান ক্লিক নাও করতে পারে। প্রিয়তমার চেয়েও ভালো গান হচ্ছে। কিন্তু আমি ভাগ্যবান। যেহেতু অনেক দিন পর ব্যাক করলাম, তাই আমার কাছে এখন চাপ হচ্ছে নিয়মিত গান করা। ভালো কাজ করতে চাই। ভালো গান, গল্প, সিনেমার সঙ্গে থাকতে চাই।
নতুন কোনো প্লেব্যাক করা হয়েছে?
এখনো না। বেশ কিছু সিনেমা নিয়ে কথা চলছে।
এখন তো সারা বছরই নানা কনসার্ট হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
খুবই ভালো। এই ধরনের ইভেন্ট যত হবে, মানুষের রিক্রিয়েশন, মাইন্ড রিলাক্সেশন তত হবে। একটা দেশে যদি গান-সিনেমা-শিল্পচর্চা কমে যায়, তখন ধরে নিতে হবে ওই দেশের অধঃপতন হচ্ছে। ওই দেশ স্বাভাবিক নেই। তাই দেশে উৎসব, কনসার্ট, সাংস্কৃতিক আয়োজন নিয়মিত হওয়া অবশ্যই ভালো লক্ষণ।
দেশের ভেন্যুগুলো কি কনসার্টবান্ধব?
আমি যতটুকু জানি, বর্তমানে দেশে যেকোনো কনসার্টের প্রথম সমস্যা ভেন্যু পাওয়া। মডার্ন মিউজিকের জন্য যে ধরনের ভেন্যু ও আয়োজন দরকার, এর স্থায়ী কোনো সমাধান এখনো এ দেশে হয়নি। সাউন্ড ইকো হয়, ঠিকঠাক শোনা যায় না। রিফ্লেকশনের কারণে সাউন্ডে জটিলতা হয়। আসলে কনসার্টের জন্য প্রতিটি মিলনায়তনে অ্যাকুস্টিক প্যানেল থাকা জরুরি, যন্ত্রটি শব্দের ইকো রোধ করে শব্দকে শ্রুতিমধুর করে। আমার জানা মতে, যেগুলোতে নিয়মিত কনসার্ট হচ্ছে, সেখানে কোনো অ্যাকুস্টিক প্যানেল নেই। আমি মনে করি, সরকার যদি কোনো স্টেডিয়ামকে ডেডিকেটেডলি কনসার্টের জন্য বরাদ্দ দেয়, আর কনসার্টবান্ধব ইনডোরের ব্যবস্থা করে, তাহলেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
ভাইরাল হওয়ার বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?
ভাইরাল শব্দটা আমার কাছে ক্ষণিকের মনে হয়। এখন যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে আমাদের ডেডিকেশন, প্র্যাকটিস আগের চেয়ে কমে গেছে। আমাদের সব মনোযোগ ভাইরালকেন্দ্রিক। সবাই এখন অল্প সময়ে হিট হতে চায়, এতে লাভ কী? আবার তো হারাতেই হয়। ভাইরালকে আমি নেগেটিভ বলছি না, তবে বিষয়টা ক্ষণিকের। বিষয়টা লটারির মতো, এটা ভুল মানুষের হাতে পড়তে পারে, আবার যোগ্য মানুষও ভাইরাল হতে পারে। আমি যোগ্য মানুষের পক্ষে, তিনি ভাইরাল হলে সমাজ ও দেশের উপকার হবে। তবে যেকোনো কাজের জন্য সময় দেওয়া জরুরি, ভালো কনটেন্ট দীর্ঘ মেয়াদে বেঁচে থাকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনটেন্টের যে লড়াই শুরু হয়েছে, এ বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
এটা টেকনোলজির যুগ। আগে আমাদের অপশন ছিল ১০টা, আর এখন অপশন ১০ মিলিয়ন। যাঁরা অনেক দিন ধরে ভালো কনটেন্ট তৈরি করছেন, তাঁরা হয়তো প্রচার ও সহযোগিতার অভাবে সামনে আসতে পারছেন না। অনেকে আবার পিছিয়ে গেছেন পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে। বহির্বিশ্বে শিল্পীদের পাশে যেভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো দাঁড়ায়, আমাদের এখানে তেমনটা হয় না। ফলে আমাদের দেশে প্রতিভা থাকলেও একটা সময় পর তাঁদের আর দেখা যায় না।
এ ক্ষেত্রে শিল্পীদের করণীয় কী?
মনোবল শক্ত রাখতে হবে। কোনোভাবেই ভেঙে পড়া যাবে না। আমিও সংগ্রাম করেছি। আমি পারলে অন্যরা কেন নয়। যখন আমার প্রথম অ্যালবাম ‘বালাম’ প্রকাশ পেল, মানুষ কিন্তু আমাকে ওয়ারফেজের সদস্য হিসেবে নয়, শিল্পী বালাম হিসেবেই গ্রহণ করেছে। আমি যেমন পেরেছি, অনেকেই পেরেছে, এখনো পারছে। কিন্তু আমরা এখন অনেক অস্থির এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে। সবাই সব সহজে পেতে চায়। কাজের চেয়ে চারদিকে হতাশার ছড়াছড়ি। কাজ করে যেতে হবে, ভালো কাজ অবশ্যই বেঁচে থাকবে।
কানাডার মাসব্যাপী সফর নিয়ে বলুন।
কানাডায় আমার প্রথম কনসার্ট ১২ আগস্ট টরন্টোতে। ২৬ আগস্টের আয়োজন ক্যালগেরিতে, আগামী ২ সেপ্টেম্বর মন্ট্রিয়লের একটি কনসার্টে অংশ নেব। এরপর আবারও টরন্টোসহ বেশ কিছু শহরে কনসার্টে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে কথা চলছে। এ ছাড়া নভেম্বরে লন্ডনে যাব কনসার্ট করতে।
দেশের মঞ্চে কবে ফিরছেন?
এ মাসেই ফেরার কথা ছিল। কিন্তু কানাডা সফরের জন্য পারছি না। আশা করি, সেপ্টেম্বরে দেশে ফিরে কনসার্টে অংশ নেব।
আপনি বলেছিলেন ৪০-৫০টা গান প্রস্তুত আছে, সেগুলো কবে প্রকাশ করবেন?
অনেকগুলো গানই রেডি আছে। দেশে ফিরে প্ল্যান করব। এগুলো আমার ইউটিউব চ্যানেলে আসবে। গানগুলো মিউজিক ভিডিও আকারেই প্রকাশ করার পরিকল্পনা আছে।
ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
নতুন-পুরোনো অনেকের সঙ্গে কাজ করার পরিকল্পনা আছে। জুলি অনেক দিন ধরে কাজে নেই, ওকে নিয়ে গান করব, কোনালের সঙ্গে গান হবে, ন্যান্সির সঙ্গেও কিছু গানের পরিকল্পনা আছে।
প্রিয়তমা গানটি তো তুমুল জনপ্রিয়তা পেল…
গানটি এখন সবার মুখে মুখে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে সব জায়গার মানুষ গানটি বেশ পছন্দ করেছে। সিনেমার যেমন প্রশংসা, গানেরও তেমন। যেখানেই যাচ্ছি সবার প্রশংসা পাচ্ছি।
প্রিয়তমার গানের সাফল্যের পর কেমন চাপ অনুভব করছেন?
আমি চাপ আর অনুভব করি না। কারণ, বিশাল এই গ্যাপের পর শ্রোতারা যেভাবে আমার গান, ভয়েস এত পছন্দ করেছে তাতে আমার চাপ দূর হয়ে গেছে। তবে, কোনো গান যখন ব্যাপক হিট হয়, তখন শ্রোতারা নতুন ধামাকার অপেক্ষা করে। আমি মনে করি, এ ক্ষেত্রে ভাগ্য একটা ফ্যাক্ট, অনেক ভালো গান ক্লিক নাও করতে পারে। প্রিয়তমার চেয়েও ভালো গান হচ্ছে। কিন্তু আমি ভাগ্যবান। যেহেতু অনেক দিন পর ব্যাক করলাম, তাই আমার কাছে এখন চাপ হচ্ছে নিয়মিত গান করা। ভালো কাজ করতে চাই। ভালো গান, গল্প, সিনেমার সঙ্গে থাকতে চাই।
নতুন কোনো প্লেব্যাক করা হয়েছে?
এখনো না। বেশ কিছু সিনেমা নিয়ে কথা চলছে।
এখন তো সারা বছরই নানা কনসার্ট হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
খুবই ভালো। এই ধরনের ইভেন্ট যত হবে, মানুষের রিক্রিয়েশন, মাইন্ড রিলাক্সেশন তত হবে। একটা দেশে যদি গান-সিনেমা-শিল্পচর্চা কমে যায়, তখন ধরে নিতে হবে ওই দেশের অধঃপতন হচ্ছে। ওই দেশ স্বাভাবিক নেই। তাই দেশে উৎসব, কনসার্ট, সাংস্কৃতিক আয়োজন নিয়মিত হওয়া অবশ্যই ভালো লক্ষণ।
দেশের ভেন্যুগুলো কি কনসার্টবান্ধব?
আমি যতটুকু জানি, বর্তমানে দেশে যেকোনো কনসার্টের প্রথম সমস্যা ভেন্যু পাওয়া। মডার্ন মিউজিকের জন্য যে ধরনের ভেন্যু ও আয়োজন দরকার, এর স্থায়ী কোনো সমাধান এখনো এ দেশে হয়নি। সাউন্ড ইকো হয়, ঠিকঠাক শোনা যায় না। রিফ্লেকশনের কারণে সাউন্ডে জটিলতা হয়। আসলে কনসার্টের জন্য প্রতিটি মিলনায়তনে অ্যাকুস্টিক প্যানেল থাকা জরুরি, যন্ত্রটি শব্দের ইকো রোধ করে শব্দকে শ্রুতিমধুর করে। আমার জানা মতে, যেগুলোতে নিয়মিত কনসার্ট হচ্ছে, সেখানে কোনো অ্যাকুস্টিক প্যানেল নেই। আমি মনে করি, সরকার যদি কোনো স্টেডিয়ামকে ডেডিকেটেডলি কনসার্টের জন্য বরাদ্দ দেয়, আর কনসার্টবান্ধব ইনডোরের ব্যবস্থা করে, তাহলেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
ভাইরাল হওয়ার বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?
ভাইরাল শব্দটা আমার কাছে ক্ষণিকের মনে হয়। এখন যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে আমাদের ডেডিকেশন, প্র্যাকটিস আগের চেয়ে কমে গেছে। আমাদের সব মনোযোগ ভাইরালকেন্দ্রিক। সবাই এখন অল্প সময়ে হিট হতে চায়, এতে লাভ কী? আবার তো হারাতেই হয়। ভাইরালকে আমি নেগেটিভ বলছি না, তবে বিষয়টা ক্ষণিকের। বিষয়টা লটারির মতো, এটা ভুল মানুষের হাতে পড়তে পারে, আবার যোগ্য মানুষও ভাইরাল হতে পারে। আমি যোগ্য মানুষের পক্ষে, তিনি ভাইরাল হলে সমাজ ও দেশের উপকার হবে। তবে যেকোনো কাজের জন্য সময় দেওয়া জরুরি, ভালো কনটেন্ট দীর্ঘ মেয়াদে বেঁচে থাকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনটেন্টের যে লড়াই শুরু হয়েছে, এ বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
এটা টেকনোলজির যুগ। আগে আমাদের অপশন ছিল ১০টা, আর এখন অপশন ১০ মিলিয়ন। যাঁরা অনেক দিন ধরে ভালো কনটেন্ট তৈরি করছেন, তাঁরা হয়তো প্রচার ও সহযোগিতার অভাবে সামনে আসতে পারছেন না। অনেকে আবার পিছিয়ে গেছেন পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে। বহির্বিশ্বে শিল্পীদের পাশে যেভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো দাঁড়ায়, আমাদের এখানে তেমনটা হয় না। ফলে আমাদের দেশে প্রতিভা থাকলেও একটা সময় পর তাঁদের আর দেখা যায় না।
এ ক্ষেত্রে শিল্পীদের করণীয় কী?
মনোবল শক্ত রাখতে হবে। কোনোভাবেই ভেঙে পড়া যাবে না। আমিও সংগ্রাম করেছি। আমি পারলে অন্যরা কেন নয়। যখন আমার প্রথম অ্যালবাম ‘বালাম’ প্রকাশ পেল, মানুষ কিন্তু আমাকে ওয়ারফেজের সদস্য হিসেবে নয়, শিল্পী বালাম হিসেবেই গ্রহণ করেছে। আমি যেমন পেরেছি, অনেকেই পেরেছে, এখনো পারছে। কিন্তু আমরা এখন অনেক অস্থির এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে। সবাই সব সহজে পেতে চায়। কাজের চেয়ে চারদিকে হতাশার ছড়াছড়ি। কাজ করে যেতে হবে, ভালো কাজ অবশ্যই বেঁচে থাকবে।
কানাডার মাসব্যাপী সফর নিয়ে বলুন।
কানাডায় আমার প্রথম কনসার্ট ১২ আগস্ট টরন্টোতে। ২৬ আগস্টের আয়োজন ক্যালগেরিতে, আগামী ২ সেপ্টেম্বর মন্ট্রিয়লের একটি কনসার্টে অংশ নেব। এরপর আবারও টরন্টোসহ বেশ কিছু শহরে কনসার্টে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে কথা চলছে। এ ছাড়া নভেম্বরে লন্ডনে যাব কনসার্ট করতে।
দেশের মঞ্চে কবে ফিরছেন?
এ মাসেই ফেরার কথা ছিল। কিন্তু কানাডা সফরের জন্য পারছি না। আশা করি, সেপ্টেম্বরে দেশে ফিরে কনসার্টে অংশ নেব।
আপনি বলেছিলেন ৪০-৫০টা গান প্রস্তুত আছে, সেগুলো কবে প্রকাশ করবেন?
অনেকগুলো গানই রেডি আছে। দেশে ফিরে প্ল্যান করব। এগুলো আমার ইউটিউব চ্যানেলে আসবে। গানগুলো মিউজিক ভিডিও আকারেই প্রকাশ করার পরিকল্পনা আছে।
ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
নতুন-পুরোনো অনেকের সঙ্গে কাজ করার পরিকল্পনা আছে। জুলি অনেক দিন ধরে কাজে নেই, ওকে নিয়ে গান করব, কোনালের সঙ্গে গান হবে, ন্যান্সির সঙ্গেও কিছু গানের পরিকল্পনা আছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে