আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি ক্রমেই বিভক্ত হয়ে পড়ছে। ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রকট আকার ধারণ করেছে। এই কোন্দল ছড়িয়ে পড়েছে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যন্ত। ফলে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কর্মসূচি পৃথকভাবে পালন করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। এমনকি কোন্দলের কারণে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা যায় না অনেক নেতা-কর্মীকে।
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, বড় নেতাদের দ্বন্দ্বের কারণে জেলা বিএনপি ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ছে। এই দ্বন্দ্বের জের ধরে ছাত্রদল, যুবদলসহ সহযোগী সংগঠনগুলোতেও বিভক্তি দেখা দিয়েছে। এতে কর্মী-সমর্থকেরা দিশেহারা হয়ে পড়ছেন। এই কোন্দল ও বিভক্তি নিরসন করতে না পারলে আগামী দিনে চরম খেসারত দিতে হবে দলটিকে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপিতে মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানকে সভাপতি ও মনিরুজ্জামান বুলবুলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। একপর্যায়ে মনিরুজ্জামান বুলবুলের সঙ্গে মাহমুদুল হাসানের মুখ দেখাদেখি বন্ধ হলে ২০০৯ সালের ২১ জুন আহমেদ আযমকে আহ্বায়ক ও শামছুল আলম তোফাকে সাধারণ সম্পাদক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
এরপর ২০১১ সালে তাঁরাই সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। অবশ্য তাঁরাও বেশি দিন এক থাকতে পারেননি। ২০২১ সালে আহমেদ আযম খানকে আহ্বায়ক ও মাহমুদুল হাসান সানুকে সদস্যসচিব করা হয়। পরে উপজেলা কমিটি গঠন করতে গিয়ে তাঁরাও বিভক্ত হয়ে পড়েন। কয়েক মাসের মাথায় আহমেদ আযম খানকে আহ্বায়ক করে পুনরায় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে বাদ পড়েন মাহমুদুল হক সানুসহ অন্য নেতারা। একসময় তাঁদের এই দ্বন্দ্ব উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সেই দ্বন্দ্বের জের ধরে জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু চলতি বছরের ২৩ আগস্ট আশরাফ পাহেলীকে সভাপতি ও নুরুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে শহর বিএনপি ও শফিকুর রহমান খান শফিককে সভাপতি ও আজহারুল ইসলাম লাবুকে সাধারণ সম্পাদক করে সদর উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করেন।
অন্যদিকে গত ১১ অক্টোবর পৃথক সম্মেলনের মাধ্যমে মেহেদী হাসান আলিমকে সভাপতি ও ইজাজুল হক সবুজকে সাধারণ সম্পাদক করে টাঙ্গাইল শহর বিএনপি ও আজগর আলীকে সভাপতি ও আব্দুর রউফকে সাধারণ সম্পাদক করে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপি গঠন করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহমেদ আযম খান।
এদিকে মধুপুরেও শহর ও উপজেলা পর্যায়ে বিএনপির পাল্টাপাল্টি কমিটি হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ফকির মাহবুব আনাম স্বপনের নেতৃত্বাধীন নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন পদপ্রাপ্ত হলেও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরকার সহিদের অংশ এ থেকে বঞ্চিত হয়। ধনবাড়ী উপজেলা ও পৌর বিএনপির অবস্থাও একই। মির্জাপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় বিএনপির শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে উপজেলা কমিটি গঠিত হলেও সাঈদ সোহরাব, ফিরোজ হায়দারের অনুসারীরা এতে বাদ পড়েন। ঘাটাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদের নেতৃত্বাধীন অংশকে বঞ্চিত করে বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য ওবায়দুল হক নাসিরের নেতৃত্বাধীন নেতা-কর্মীদের দিয়ে কমিটি ঘোষণা করা হয়। কালিহাতীতে লুৎফর রহমান মতিনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির ঢাকা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটুর দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। একদিকে সাবেক সভাপতি শুকুর মাহমুদ, অপর দিকে আরেক সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম শোভা লবিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এ ছাড়া বাসাইল, সখীপুর, দেলদুয়ার, নাগরপুর, গোপালপুর ও ভূঞাপুরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ থাকলেও দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য রূপ নেয়নি।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিনুজ্জামিল শাহীন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ ইকবাল বলেন, সাংগঠনিক কাঠামো অনুসারে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের পর সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিদ্রোহী কমিটি গঠন নিয়মবহির্ভূত ও অগঠনতান্ত্রিক। বিদ্রোহীদের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে সাংগঠনিকভাবেই।
অপর দিকে জেলা কমিটির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু বলেন, ব্যর্থতার জন্য যদি তাঁকে বাদ দিয়ে নতুন কমিটি গঠিত হয়, তাহলে আহমেদ আযম খানও কমিটি থেকে বাদ পড়ার কথা। কিন্তু তিনি প্রভাব খাটিয়ে পকেট কমিটি করে সংগঠনকে দুর্বল করছেন।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহমেদ আযম খান বলেন, বিএনপি একটি বড় দল। এখানে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কমিটি গঠনের সময় পদবঞ্চিতরা একটু ক্ষুব্ধ হয়েই থাকেন। তাঁরা ভুল বুঝে কার্যক্রম চালাচ্ছেন। সংশোধন হলে আবার তাঁরা ফিরবেন।
টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি ক্রমেই বিভক্ত হয়ে পড়ছে। ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রকট আকার ধারণ করেছে। এই কোন্দল ছড়িয়ে পড়েছে ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যন্ত। ফলে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কর্মসূচি পৃথকভাবে পালন করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। এমনকি কোন্দলের কারণে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা যায় না অনেক নেতা-কর্মীকে।
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, বড় নেতাদের দ্বন্দ্বের কারণে জেলা বিএনপি ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ছে। এই দ্বন্দ্বের জের ধরে ছাত্রদল, যুবদলসহ সহযোগী সংগঠনগুলোতেও বিভক্তি দেখা দিয়েছে। এতে কর্মী-সমর্থকেরা দিশেহারা হয়ে পড়ছেন। এই কোন্দল ও বিভক্তি নিরসন করতে না পারলে আগামী দিনে চরম খেসারত দিতে হবে দলটিকে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপিতে মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসানকে সভাপতি ও মনিরুজ্জামান বুলবুলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। একপর্যায়ে মনিরুজ্জামান বুলবুলের সঙ্গে মাহমুদুল হাসানের মুখ দেখাদেখি বন্ধ হলে ২০০৯ সালের ২১ জুন আহমেদ আযমকে আহ্বায়ক ও শামছুল আলম তোফাকে সাধারণ সম্পাদক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
এরপর ২০১১ সালে তাঁরাই সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। অবশ্য তাঁরাও বেশি দিন এক থাকতে পারেননি। ২০২১ সালে আহমেদ আযম খানকে আহ্বায়ক ও মাহমুদুল হাসান সানুকে সদস্যসচিব করা হয়। পরে উপজেলা কমিটি গঠন করতে গিয়ে তাঁরাও বিভক্ত হয়ে পড়েন। কয়েক মাসের মাথায় আহমেদ আযম খানকে আহ্বায়ক করে পুনরায় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে বাদ পড়েন মাহমুদুল হক সানুসহ অন্য নেতারা। একসময় তাঁদের এই দ্বন্দ্ব উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সেই দ্বন্দ্বের জের ধরে জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু চলতি বছরের ২৩ আগস্ট আশরাফ পাহেলীকে সভাপতি ও নুরুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে শহর বিএনপি ও শফিকুর রহমান খান শফিককে সভাপতি ও আজহারুল ইসলাম লাবুকে সাধারণ সম্পাদক করে সদর উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করেন।
অন্যদিকে গত ১১ অক্টোবর পৃথক সম্মেলনের মাধ্যমে মেহেদী হাসান আলিমকে সভাপতি ও ইজাজুল হক সবুজকে সাধারণ সম্পাদক করে টাঙ্গাইল শহর বিএনপি ও আজগর আলীকে সভাপতি ও আব্দুর রউফকে সাধারণ সম্পাদক করে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপি গঠন করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহমেদ আযম খান।
এদিকে মধুপুরেও শহর ও উপজেলা পর্যায়ে বিএনপির পাল্টাপাল্টি কমিটি হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ফকির মাহবুব আনাম স্বপনের নেতৃত্বাধীন নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন পদপ্রাপ্ত হলেও উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরকার সহিদের অংশ এ থেকে বঞ্চিত হয়। ধনবাড়ী উপজেলা ও পৌর বিএনপির অবস্থাও একই। মির্জাপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় বিএনপির শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে উপজেলা কমিটি গঠিত হলেও সাঈদ সোহরাব, ফিরোজ হায়দারের অনুসারীরা এতে বাদ পড়েন। ঘাটাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদের নেতৃত্বাধীন অংশকে বঞ্চিত করে বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য ওবায়দুল হক নাসিরের নেতৃত্বাধীন নেতা-কর্মীদের দিয়ে কমিটি ঘোষণা করা হয়। কালিহাতীতে লুৎফর রহমান মতিনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিএনপির ঢাকা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটুর দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। একদিকে সাবেক সভাপতি শুকুর মাহমুদ, অপর দিকে আরেক সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম শোভা লবিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। এ ছাড়া বাসাইল, সখীপুর, দেলদুয়ার, নাগরপুর, গোপালপুর ও ভূঞাপুরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ থাকলেও দ্বন্দ্ব প্রকাশ্য রূপ নেয়নি।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাসিনুজ্জামিল শাহীন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ ইকবাল বলেন, সাংগঠনিক কাঠামো অনুসারে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের পর সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিদ্রোহী কমিটি গঠন নিয়মবহির্ভূত ও অগঠনতান্ত্রিক। বিদ্রোহীদের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে সাংগঠনিকভাবেই।
অপর দিকে জেলা কমিটির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু বলেন, ব্যর্থতার জন্য যদি তাঁকে বাদ দিয়ে নতুন কমিটি গঠিত হয়, তাহলে আহমেদ আযম খানও কমিটি থেকে বাদ পড়ার কথা। কিন্তু তিনি প্রভাব খাটিয়ে পকেট কমিটি করে সংগঠনকে দুর্বল করছেন।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আহমেদ আযম খান বলেন, বিএনপি একটি বড় দল। এখানে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কমিটি গঠনের সময় পদবঞ্চিতরা একটু ক্ষুব্ধ হয়েই থাকেন। তাঁরা ভুল বুঝে কার্যক্রম চালাচ্ছেন। সংশোধন হলে আবার তাঁরা ফিরবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে