নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে পানিতে তলিয়ে গেছে বাদামখেত। এতে স্থানীয় কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। এক মাস আগে উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে প্রায় পাঁচ হাজার বিঘা পাকা ধান উজানের ঢলে তলিয়ে যায়। সেই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাঁরা বাদাম চাষ করেছিলেন জমিতে। সেই ক্ষত না সারতেই সিলেটের অতিবর্ষণসহ বন্যার ঢলে প্রায় এক হাজার বিঘা বাদামখেত আবারও তলিয়ে গেছে। এতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৫ কোটি টাকার।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগর উপজেলায় এ বছর ১ হাজার ৪০০ বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করা হয়। এর মধ্যে চাষ করা হয় উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে প্রায় এক হাজার বিঘা জমিতে। উপজেলায় বাদাম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল প্রায় ৫০ হাজার মণ। কিন্তু উজানের পানির কারণে হঠ্যাৎ বন্যায় সেই লক্ষ্যমাত্রা এবার অর্জিত হবে না।
গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে সরেজমিন দেখা গেছে, ডুবে যাওয়া বাদামগাছ তুলছেন কৃষকেরা। এ সময় কথা হয় কৃষকদের সঙ্গে।
বাদামচাষি মেরাজ মিয়া বলেন, ‘আমি ছয় বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করেছিলাম। ভেবেছিলাম, দু-এক দিনের মধ্যে সব বাদাম তুলে ফেলব, কিন্তু এর মধ্যেই পুরো বাদামখেত পানিতে তলিয়ে গেছে।’
মো. রজব আলী নামের আরেকজন কৃষক বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়নের জামারবালি, সোনাতলা ও মাইজখোলা গ্রামে প্রায় ১ হাজার ২০০ বিঘা বাদামের জমি আছে। গত তিন দিনে ৫-৬ ফুট পানি বাড়ায় সব তলিয়ে গেছে। এখন বাদাম তুলতে কাজের লোকও পাওয়া যাচ্ছে না।’
কৃষক ফতু মিয়া বলেন, ‘হঠাৎ পানি আসায় সব খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। আমাদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়ে গেছে। কিছুদিন আগে পাকা ধান পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল। সেই সময়ও কোনো সরকারি সহযোগিতা পাইনি। এখন পরিবার-পরিজন নিয়ে খুব কষ্টে আছি।’
গোয়ালনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজহারুল হক বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাদাম চাষ করা হয় আমাদের ইউনিয়নে। কিন্তু এ বছর আগাম বন্যার কারণে কৃষকেরা তাঁদের ফসল ঘরে তুলতে পারেননি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাইদ তারেক বলেন, ‘উপজেলার কয়েকটি চরাঞ্চলে বাদাম চাষ করা হয়। এই এলাকার চরাঞ্চলে জমিতে আগে আলু চাষ করা হয়, এরপর বাদামের। নিচু এলাকায় হওয়ায় বাদামগাছ পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে প্রথমে বাদাম চাষ করা হলে পানিতে তলিয়ে যেত না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে পানিতে তলিয়ে গেছে বাদামখেত। এতে স্থানীয় কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। এক মাস আগে উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে প্রায় পাঁচ হাজার বিঘা পাকা ধান উজানের ঢলে তলিয়ে যায়। সেই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তাঁরা বাদাম চাষ করেছিলেন জমিতে। সেই ক্ষত না সারতেই সিলেটের অতিবর্ষণসহ বন্যার ঢলে প্রায় এক হাজার বিঘা বাদামখেত আবারও তলিয়ে গেছে। এতে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১৫ কোটি টাকার।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগর উপজেলায় এ বছর ১ হাজার ৪০০ বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করা হয়। এর মধ্যে চাষ করা হয় উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে প্রায় এক হাজার বিঘা জমিতে। উপজেলায় বাদাম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল প্রায় ৫০ হাজার মণ। কিন্তু উজানের পানির কারণে হঠ্যাৎ বন্যায় সেই লক্ষ্যমাত্রা এবার অর্জিত হবে না।
গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নে সরেজমিন দেখা গেছে, ডুবে যাওয়া বাদামগাছ তুলছেন কৃষকেরা। এ সময় কথা হয় কৃষকদের সঙ্গে।
বাদামচাষি মেরাজ মিয়া বলেন, ‘আমি ছয় বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করেছিলাম। ভেবেছিলাম, দু-এক দিনের মধ্যে সব বাদাম তুলে ফেলব, কিন্তু এর মধ্যেই পুরো বাদামখেত পানিতে তলিয়ে গেছে।’
মো. রজব আলী নামের আরেকজন কৃষক বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়নের জামারবালি, সোনাতলা ও মাইজখোলা গ্রামে প্রায় ১ হাজার ২০০ বিঘা বাদামের জমি আছে। গত তিন দিনে ৫-৬ ফুট পানি বাড়ায় সব তলিয়ে গেছে। এখন বাদাম তুলতে কাজের লোকও পাওয়া যাচ্ছে না।’
কৃষক ফতু মিয়া বলেন, ‘হঠাৎ পানি আসায় সব খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। আমাদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়ে গেছে। কিছুদিন আগে পাকা ধান পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল। সেই সময়ও কোনো সরকারি সহযোগিতা পাইনি। এখন পরিবার-পরিজন নিয়ে খুব কষ্টে আছি।’
গোয়ালনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজহারুল হক বলেন, ‘উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাদাম চাষ করা হয় আমাদের ইউনিয়নে। কিন্তু এ বছর আগাম বন্যার কারণে কৃষকেরা তাঁদের ফসল ঘরে তুলতে পারেননি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাইদ তারেক বলেন, ‘উপজেলার কয়েকটি চরাঞ্চলে বাদাম চাষ করা হয়। এই এলাকার চরাঞ্চলে জমিতে আগে আলু চাষ করা হয়, এরপর বাদামের। নিচু এলাকায় হওয়ায় বাদামগাছ পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে প্রথমে বাদাম চাষ করা হলে পানিতে তলিয়ে যেত না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪