হাবীব ইমন
মুক্তিযুদ্ধ ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন মোহাম্মদ ফরহাদ। বাংলাদেশের একনিষ্ঠ একজন বাম রাজনীতিবিদ। আকণ্ঠ পিয়াসি বিপ্লবী। ১৯৮৭ সালের ৯ অক্টোবর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের রাজধানী মস্কোতে মারা যান তিনি। প্রতিবছর এ দিনটি আসে, আবার তাঁর ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিন ৫ জুলাইও আসে। এ দিনগুলোতে মোহাম্মদ ফরহাদের সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাঞ্জলি, স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। তাতে আমরা কী করি, ফরহাদ সম্পর্কে কতগুলো স্তুতিবাক্য আওড়াই। এগুলোতে আমরা আমাদের ‘মহান কর্তব্য’ বলে মনে করে যাচ্ছি, আমাদের কথামালায় মোহাম্মদ ফরহাদকে ‘অতিমানব’ হিসেবে তুলে ভুলভাবে উপস্থাপনে অপলাপ করি। বরং যে কীর্তি তিনি রেখে গেছেন, কমিউনিস্ট পার্টি এবং যে শ্রদ্ধার আসনটি তিনি অধিকার করেছিলেন, সেই নির্মোহ আলোচনাটুকু আমাদের নিবিড়ভাবে করা উচিত এবং অনেক বেশি ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। প্রয়াণের ৩৪ বছরে জাতিসত্তার বিকাশের নানা প্রয়োজনে মোহাম্মদ ফরহাদ অনুভূত হওয়া প্রাসঙ্গিক।
আদতে কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ হারিয়ে যাচ্ছেন, একটু গভীরভাবে চিন্তা করে দেখি, বোঝা যাবে কথাগুলো সত্য কি না। কীভাবে তিনি হারিয়ে যাচ্ছেন, সেই আলোচনাটা এ পরিসরে হয়তো করব না। এ আলোচনায় আমার যথেষ্ট আড়ষ্টতা আছে। তাঁর যে লড়াই-সংগ্রাম, কিংবা তাঁর ধ্যানজ্ঞান ও সাধনার প্রধান ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে তাঁর জাতীয় নেতা হয়ে ওঠা আলোচনাগুলো তরুণ প্রজন্ম, তৃণমূল পর্যায়ে অধরা থেকে যাচ্ছে। কীভাবে একজন মোহাম্মদ ফরহাদ একজন ‘কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ’ হয়ে উঠেছেন, এ চর্চাগুলো আমাদের মাঝে নেই। থাকার কথা নয়, চারদিকে এত কাল্ট চর্চার মধ্যে তাদের কাছের মোহাম্মদ ফরহাদ অনেকটাই অচেনা কিংবা বেমানানও লাগতে পারে। ‘বিপ্লবের জন্য আরও পাঁচটি বছর কাজ করে যাবার’ অদম্য ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষাগুলো ক্রমেই ম্রিয়মাণ। এ দুঃখ আমরা কোথায় রাখব? কমরেড ফরহাদের সমসাময়িক কিংবা যাঁরা তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছেন, ফরহাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে এত বছরেও সেই সঠিক দিশা দেখাতে পারেননি, তাঁরা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন বিভিন্নভাবে। হয়তো এ কথাতে সৌন্দর্যহানি হবে, কিন্তু বলতে হয়, তাঁরা কেটে পড়েছেন।
যে যুবকটি আজ সমাজতান্ত্রিক লড়াইয়ে শামিল হচ্ছে, তার কাছে প্রশ্ন করে দেখা যেতে পারে, কমরেড ফরহাদ সম্পর্কে কতটুকু জানে সে? মোটের ওপর সে হয়তো বলতে পারবে, তিনি কমিউনিস্ট পার্টির বড় নেতা ছিলেন। ব্যস, অতটুকুই, এর বেশি কিছু বলতে পারবে না। দোষ তার নয়। এ না-জানার দায়টা আমাদেরকেই নিতে হবে।
কমরেড ফরহাদের ৪৯ বছরের জীবন একটি বিপ্লবী জীবন, পরিপূর্ণ কমিউনিস্টের জীবন। নিজ চেষ্টা ও অধ্যবসায়ের জোরে বাম বৃত্তের চৌহদ্দি পেরিয়ে নিজেকে অন্যতম রূপকার হিসেবে তৈরি করেন। কমিউনিস্ট আন্দোলনে তিনি ছিলেন দুই প্রজন্মের—চল্লিশের দশকের পথিকৃৎ কমিউনিস্ট বিপ্লবী মণি সিংহ, বারীণ দত্ত, খোকা রায়, অনিল মুখার্জি ও জ্ঞান চক্রবর্তীদের প্রজন্ম এবং সত্তর ও আশির দশকের তরুণ কমিউনিস্ট প্রজন্মের মধ্যে সেতুবন্ধনস্বরূপ। দুই প্রজন্মের মধ্যেই তিনি ছিলেন সমানভাবে সমাদৃত।
জাতীয় রাজনীতি, একই সঙ্গে ছাত্র, শ্রমিক, নারী, যুব, খেতমজুর, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা কর্মকাণ্ড এবং নাগরিক সমাজের তৎপরতার পেছনে ছিলেন কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ। ঐক্যবদ্ধ জাতীয় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার আন্দোলন এবং সংগঠন, অসাম্প্রদায়িক-প্রগতিশীল সমাজচেতনাভিত্তিক বিস্তার সাধনে অনেকের বিবেচনায় তা তুলনারহিত, এবং তা গড়ে তোলার পেছনেও তিনি অনুঘটকের নেপথ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর অকালপ্রয়াণ তাঁর স্বপ্নযাত্রায় অনেকটা শ্লথ হয়ে গেছে। সেটিকে গতিশীল করার জন্য যে দৃষ্টি দেওয়ার দরকার ছিল, কিংবা তাঁকে অধিকতর চর্চার ভেতর দিয়ে হয়তো এত দিনে এ নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশের একটি অন্য চেহারা দেখতে পারত।
কমরেড ফরহাদ দেশে একটি শোষণ-বঞ্চনা-ভেদ বৈষম্যহীন সাম্যের সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। সেই স্বপ্ন ছড়িয়েও দিয়েছেন। আবারও এই কথাটাই বলতে হয়, সেই স্বপ্নকে বিকশিত করার যে মহান এবং বলিষ্ঠ দায়িত্ব পালন করার কথা, সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে চলে যাচ্ছি। কমরেড ফরহাদের মতাদর্শ লড়াই, সেই লড়াই থেকে বাইরে চলে যাচ্ছি। ফের অন্তর্মুখী জীবনে তাকাচ্ছি।
কিন্তু কমরেড ফরহাদের কথা বারবার বলতে হবে। পুনরাবৃত্তি করতে হবে। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে তাঁর দর্শন, মতাদর্শকে চর্চা করতে হবে। তাহলে আমরা আরও সুসংহত হব। শক্তি বৃদ্ধি করতে পারব। মানবমুক্তির বিপ্লবের পথে এগিয়ে চলতে আমাদের সেই লক্ষ্য, সেই সাহস, সেই শক্তি অর্জনে মোহাম্মদ ফরহাদের জীবন আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করুক।
মোহাম্মদ ফরহাদ একনিষ্ঠ নিরলস কাজের এক অভাবনীয় দুর্লভ দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। রাতের পর রাত তিনি জেগে থেকেছেন। কীভাবে সকাল হয় তিনি দেখেছেন। তাঁর দিনমান গেছে রাজনীতি, সংগঠনে। এক দিনের জন্যও তিনি থামেননি। বিপ্লবের আকণ্ঠ পিপাসা নিয়েই তাঁর মৃত্যু হলো। সে জন্যই এ জীবন। এ মৃত্যু এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
চিরঞ্জীব কমরেড ফরহাদ, লাল সালাম!
হাবীব ইমন, লেখক ও সংগঠক
মুক্তিযুদ্ধ ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন মোহাম্মদ ফরহাদ। বাংলাদেশের একনিষ্ঠ একজন বাম রাজনীতিবিদ। আকণ্ঠ পিয়াসি বিপ্লবী। ১৯৮৭ সালের ৯ অক্টোবর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের রাজধানী মস্কোতে মারা যান তিনি। প্রতিবছর এ দিনটি আসে, আবার তাঁর ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিন ৫ জুলাইও আসে। এ দিনগুলোতে মোহাম্মদ ফরহাদের সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাঞ্জলি, স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। তাতে আমরা কী করি, ফরহাদ সম্পর্কে কতগুলো স্তুতিবাক্য আওড়াই। এগুলোতে আমরা আমাদের ‘মহান কর্তব্য’ বলে মনে করে যাচ্ছি, আমাদের কথামালায় মোহাম্মদ ফরহাদকে ‘অতিমানব’ হিসেবে তুলে ভুলভাবে উপস্থাপনে অপলাপ করি। বরং যে কীর্তি তিনি রেখে গেছেন, কমিউনিস্ট পার্টি এবং যে শ্রদ্ধার আসনটি তিনি অধিকার করেছিলেন, সেই নির্মোহ আলোচনাটুকু আমাদের নিবিড়ভাবে করা উচিত এবং অনেক বেশি ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। প্রয়াণের ৩৪ বছরে জাতিসত্তার বিকাশের নানা প্রয়োজনে মোহাম্মদ ফরহাদ অনুভূত হওয়া প্রাসঙ্গিক।
আদতে কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ হারিয়ে যাচ্ছেন, একটু গভীরভাবে চিন্তা করে দেখি, বোঝা যাবে কথাগুলো সত্য কি না। কীভাবে তিনি হারিয়ে যাচ্ছেন, সেই আলোচনাটা এ পরিসরে হয়তো করব না। এ আলোচনায় আমার যথেষ্ট আড়ষ্টতা আছে। তাঁর যে লড়াই-সংগ্রাম, কিংবা তাঁর ধ্যানজ্ঞান ও সাধনার প্রধান ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে তাঁর জাতীয় নেতা হয়ে ওঠা আলোচনাগুলো তরুণ প্রজন্ম, তৃণমূল পর্যায়ে অধরা থেকে যাচ্ছে। কীভাবে একজন মোহাম্মদ ফরহাদ একজন ‘কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ’ হয়ে উঠেছেন, এ চর্চাগুলো আমাদের মাঝে নেই। থাকার কথা নয়, চারদিকে এত কাল্ট চর্চার মধ্যে তাদের কাছের মোহাম্মদ ফরহাদ অনেকটাই অচেনা কিংবা বেমানানও লাগতে পারে। ‘বিপ্লবের জন্য আরও পাঁচটি বছর কাজ করে যাবার’ অদম্য ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষাগুলো ক্রমেই ম্রিয়মাণ। এ দুঃখ আমরা কোথায় রাখব? কমরেড ফরহাদের সমসাময়িক কিংবা যাঁরা তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছেন, ফরহাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে এত বছরেও সেই সঠিক দিশা দেখাতে পারেননি, তাঁরা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন বিভিন্নভাবে। হয়তো এ কথাতে সৌন্দর্যহানি হবে, কিন্তু বলতে হয়, তাঁরা কেটে পড়েছেন।
যে যুবকটি আজ সমাজতান্ত্রিক লড়াইয়ে শামিল হচ্ছে, তার কাছে প্রশ্ন করে দেখা যেতে পারে, কমরেড ফরহাদ সম্পর্কে কতটুকু জানে সে? মোটের ওপর সে হয়তো বলতে পারবে, তিনি কমিউনিস্ট পার্টির বড় নেতা ছিলেন। ব্যস, অতটুকুই, এর বেশি কিছু বলতে পারবে না। দোষ তার নয়। এ না-জানার দায়টা আমাদেরকেই নিতে হবে।
কমরেড ফরহাদের ৪৯ বছরের জীবন একটি বিপ্লবী জীবন, পরিপূর্ণ কমিউনিস্টের জীবন। নিজ চেষ্টা ও অধ্যবসায়ের জোরে বাম বৃত্তের চৌহদ্দি পেরিয়ে নিজেকে অন্যতম রূপকার হিসেবে তৈরি করেন। কমিউনিস্ট আন্দোলনে তিনি ছিলেন দুই প্রজন্মের—চল্লিশের দশকের পথিকৃৎ কমিউনিস্ট বিপ্লবী মণি সিংহ, বারীণ দত্ত, খোকা রায়, অনিল মুখার্জি ও জ্ঞান চক্রবর্তীদের প্রজন্ম এবং সত্তর ও আশির দশকের তরুণ কমিউনিস্ট প্রজন্মের মধ্যে সেতুবন্ধনস্বরূপ। দুই প্রজন্মের মধ্যেই তিনি ছিলেন সমানভাবে সমাদৃত।
জাতীয় রাজনীতি, একই সঙ্গে ছাত্র, শ্রমিক, নারী, যুব, খেতমজুর, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা কর্মকাণ্ড এবং নাগরিক সমাজের তৎপরতার পেছনে ছিলেন কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদ। ঐক্যবদ্ধ জাতীয় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার আন্দোলন এবং সংগঠন, অসাম্প্রদায়িক-প্রগতিশীল সমাজচেতনাভিত্তিক বিস্তার সাধনে অনেকের বিবেচনায় তা তুলনারহিত, এবং তা গড়ে তোলার পেছনেও তিনি অনুঘটকের নেপথ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর অকালপ্রয়াণ তাঁর স্বপ্নযাত্রায় অনেকটা শ্লথ হয়ে গেছে। সেটিকে গতিশীল করার জন্য যে দৃষ্টি দেওয়ার দরকার ছিল, কিংবা তাঁকে অধিকতর চর্চার ভেতর দিয়ে হয়তো এত দিনে এ নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশের একটি অন্য চেহারা দেখতে পারত।
কমরেড ফরহাদ দেশে একটি শোষণ-বঞ্চনা-ভেদ বৈষম্যহীন সাম্যের সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। সেই স্বপ্ন ছড়িয়েও দিয়েছেন। আবারও এই কথাটাই বলতে হয়, সেই স্বপ্নকে বিকশিত করার যে মহান এবং বলিষ্ঠ দায়িত্ব পালন করার কথা, সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে চলে যাচ্ছি। কমরেড ফরহাদের মতাদর্শ লড়াই, সেই লড়াই থেকে বাইরে চলে যাচ্ছি। ফের অন্তর্মুখী জীবনে তাকাচ্ছি।
কিন্তু কমরেড ফরহাদের কথা বারবার বলতে হবে। পুনরাবৃত্তি করতে হবে। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে তাঁর দর্শন, মতাদর্শকে চর্চা করতে হবে। তাহলে আমরা আরও সুসংহত হব। শক্তি বৃদ্ধি করতে পারব। মানবমুক্তির বিপ্লবের পথে এগিয়ে চলতে আমাদের সেই লক্ষ্য, সেই সাহস, সেই শক্তি অর্জনে মোহাম্মদ ফরহাদের জীবন আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করুক।
মোহাম্মদ ফরহাদ একনিষ্ঠ নিরলস কাজের এক অভাবনীয় দুর্লভ দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। রাতের পর রাত তিনি জেগে থেকেছেন। কীভাবে সকাল হয় তিনি দেখেছেন। তাঁর দিনমান গেছে রাজনীতি, সংগঠনে। এক দিনের জন্যও তিনি থামেননি। বিপ্লবের আকণ্ঠ পিপাসা নিয়েই তাঁর মৃত্যু হলো। সে জন্যই এ জীবন। এ মৃত্যু এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
চিরঞ্জীব কমরেড ফরহাদ, লাল সালাম!
হাবীব ইমন, লেখক ও সংগঠক
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪