আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
আন্তর্জাতিক কুরিয়ারের মাধ্যমে আটটি দেশ থেকে আসা পার্সেলে নজরদারি ও তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে। দেশে অপ্রচলিত ও ভয়ংকর মাদকদ্রব্যের প্রবেশ ও বিস্তার ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। স্থল ও বিমানবন্দরকে বিদেশ থেকে আসা পার্সেলের বিষয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।
এই আটটি দেশ হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, ইতালি, কলম্বিয়া, হাঙ্গেরি ও রাশিয়া। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মফিজুর রহমানের সরকারি বাসা থেকে ভয়ংকর মাদক উদ্ধারের পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষসহ সব বন্দরকে এই চিঠি দেয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। চিঠিতে ওই আটটি দেশ থেকে আসা পার্সেল ভালো করে স্ক্যানিং করার অনুরোধ জানানো হয়। কোনো পার্সেলে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ডিএনসির হটলাইন ও থানাকে জানাতে বলা হয়।
অধিদপ্তর সূত্র বলেছে, আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মাদক চোরাকারবারিরা ইন্টারনেটে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে মাদকের কারবার করছে। স্থানীয় মাদক কারবারিরা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিদেশ থেকে ডিএমটি, এলএসডি, ডিওবি, স্কোপলোমিন, কুশ, মলি, ফেন্টানিলসহ আরও কিছু অপ্রচলিত মাদক দেশে আনছে। ভয়ংকর এসব মাদক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সাধারণ মানুষের কাছে অচেনা। বন্দরগুলোতেও অপরিচিত। ফলে শিশুখাদ্য, খেলনা, ওষুধের নামে পার্সেলে কুরিয়ার সার্ভিসে আসা এসব পদার্থ যে মাদক, তা অনেকে সহজে বুঝতে পারেন না। একইভাবে দেশ থেকে মাদক বিদেশেও যাচ্ছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে আমাদের জনবলও রয়েছে। কিছু স্থল-বন্দরেও আমাদের সহকর্মীরা কাজ করছেন। যাঁরা বন্দরে পার্সেল স্ক্যানিং করেন, সেই কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে বলেছি। যাতে তাঁরা রং ও বর্ণ দেখে মাদক চিনতে পারেন, সন্দেহ করতে পারেন। তাহলে পার্সেলের মাদক ধরা পড়বে।’
এদিকে আন্তর্জাতিক কুরিয়ারের পার্সেলের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ কুরিয়ারগুলোতেও নজরদারি বাড়ানোর সুপারিশ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। কুরিয়ারে মাদক পাচার প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে ১০ দফা সুপারিশ করে গত ৩ এপ্রিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে একটি চিঠি দিয়েছে অধিদপ্তর।
মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, তাঁরা মাদক প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ—দুই ধরনের কুরিয়ারেই কাজ করছেন। আরও কিছু সংস্থাও কাজ করছে। তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে তাঁরা কাজ করছেন।
আন্তর্জাতিক কুরিয়ারের মাধ্যমে আটটি দেশ থেকে আসা পার্সেলে নজরদারি ও তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে। দেশে অপ্রচলিত ও ভয়ংকর মাদকদ্রব্যের প্রবেশ ও বিস্তার ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। স্থল ও বিমানবন্দরকে বিদেশ থেকে আসা পার্সেলের বিষয়ে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।
এই আটটি দেশ হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, ইতালি, কলম্বিয়া, হাঙ্গেরি ও রাশিয়া। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মফিজুর রহমানের সরকারি বাসা থেকে ভয়ংকর মাদক উদ্ধারের পর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষসহ সব বন্দরকে এই চিঠি দেয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। চিঠিতে ওই আটটি দেশ থেকে আসা পার্সেল ভালো করে স্ক্যানিং করার অনুরোধ জানানো হয়। কোনো পার্সেলে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ডিএনসির হটলাইন ও থানাকে জানাতে বলা হয়।
অধিদপ্তর সূত্র বলেছে, আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মাদক চোরাকারবারিরা ইন্টারনেটে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে মাদকের কারবার করছে। স্থানীয় মাদক কারবারিরা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিদেশ থেকে ডিএমটি, এলএসডি, ডিওবি, স্কোপলোমিন, কুশ, মলি, ফেন্টানিলসহ আরও কিছু অপ্রচলিত মাদক দেশে আনছে। ভয়ংকর এসব মাদক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সাধারণ মানুষের কাছে অচেনা। বন্দরগুলোতেও অপরিচিত। ফলে শিশুখাদ্য, খেলনা, ওষুধের নামে পার্সেলে কুরিয়ার সার্ভিসে আসা এসব পদার্থ যে মাদক, তা অনেকে সহজে বুঝতে পারেন না। একইভাবে দেশ থেকে মাদক বিদেশেও যাচ্ছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে আমাদের জনবলও রয়েছে। কিছু স্থল-বন্দরেও আমাদের সহকর্মীরা কাজ করছেন। যাঁরা বন্দরে পার্সেল স্ক্যানিং করেন, সেই কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে বলেছি। যাতে তাঁরা রং ও বর্ণ দেখে মাদক চিনতে পারেন, সন্দেহ করতে পারেন। তাহলে পার্সেলের মাদক ধরা পড়বে।’
এদিকে আন্তর্জাতিক কুরিয়ারের পার্সেলের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ কুরিয়ারগুলোতেও নজরদারি বাড়ানোর সুপারিশ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। কুরিয়ারে মাদক পাচার প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে ১০ দফা সুপারিশ করে গত ৩ এপ্রিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে একটি চিঠি দিয়েছে অধিদপ্তর।
মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, তাঁরা মাদক প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ—দুই ধরনের কুরিয়ারেই কাজ করছেন। আরও কিছু সংস্থাও কাজ করছে। তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে তাঁরা কাজ করছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে