আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চীন থেকে আমদানি করা উচ্চফলনশীল জাতের এসএল-৮ ও উইন ৩০২ ধানবীজ উৎপাদন করছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মধুপুর বীজ উৎপাদন খামার। তীব্র শীতে কোল্ড ইনজুরির ক্ষতি থেকে ধানের এ চারা রক্ষায় পলিথিনবন্দী করে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বীজে সফল হলে কৃষক পর্যায়ে প্রচলিত ধানের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি ফসল পাওয়া যাবে।
জানা যায়, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) স্বাধীনতার আগে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার কাকরাইদে বীজ উৎপাদন খামার প্রতিষ্ঠা করে। খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি চীনের সহায়তায় স্বল্প পরিমাণে উচ্চফলনশীল ধানবীজ উৎপাদনের চেষ্টা চালায়। ২০০৯ সালে সফলতা পেয়ে কৃষক পর্যায়ে এসএল ৮ ও উইন ৩০২ জাতের হাইব্রিড ধানবীজ বিপণন শুরু করে। কৃষক পর্যায়েও ফলন ভালো হওয়ায় সংস্থাটি এ দুই জাতের ধানবীজ উৎপাদনে আরও মনোযোগী হয়।
চলতি মৌসুমে শুধু মধুপুর বীজ উৎপাদন খামারেই ১২ একর জমিতে বীজতলা করে ধানের চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। তবে তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার কারণে কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে ধানের চারা মরে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
খামার কর্তৃপক্ষ কোল্ড ইনজুরি থেকে ধানের চারা রক্ষার জন্য প্রতিটি বেডে বাঁশ দিয়ে ছাউনি তৈরি করেছেন। প্রতিদিন সূর্যাস্তের আগেই ছাউনির ওপর পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয় চারা। পরদিন সকালে সূর্য তাপ দেওয়া শুরু করলে পুনরায় পলিথিন সরিয়ে ফেলা হয়। এ ছাড়া প্রতিদিন ঠান্ডা পানি ফেলে দিয়ে গভীর নলকূপ থেকে পানি দেওয়াসহ সর্বোচ্চ যত্ন নেওয়া হচ্ছে।
মধুপুর বীজ উৎপাদন খামারের উপপরিচালক ইকবাল মোহাম্মদ মোন্তাসীর বলেন, চীন থেকে আমদানি করা এই ধানবীজ বপন, চারা উৎপাদন ও রোপণ প্রক্রিয়ার পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। তাঁরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মাঠ পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাঁদের পরামর্শ মোতাবেক মধুপুরের বিএডিসি বীজ উৎপাদন খামারে হাইব্রিড জাতের ধান উৎপাদন ও সম্প্রসারণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। চলতি মৌসুমে এই খামারে এসএল ৮ ও উইন ৩০২ জাতের বীজতলা তৈরি করে ধানের চারা উৎপাদন করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এই ধানের চারা খামারের ৪৫ হেক্টর জমিতে বপন করা হবে। সফল উৎপাদন হলে ৯০ টন ধানবীজ কৃষক পর্যায়ে বিপণন করা যাবে, যা দিয়ে ৯ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ করা যাবে।
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চীন থেকে আমদানি করা উচ্চফলনশীল জাতের এসএল-৮ ও উইন ৩০২ ধানবীজ উৎপাদন করছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মধুপুর বীজ উৎপাদন খামার। তীব্র শীতে কোল্ড ইনজুরির ক্ষতি থেকে ধানের এ চারা রক্ষায় পলিথিনবন্দী করে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বীজে সফল হলে কৃষক পর্যায়ে প্রচলিত ধানের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি ফসল পাওয়া যাবে।
জানা যায়, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) স্বাধীনতার আগে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার কাকরাইদে বীজ উৎপাদন খামার প্রতিষ্ঠা করে। খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি চীনের সহায়তায় স্বল্প পরিমাণে উচ্চফলনশীল ধানবীজ উৎপাদনের চেষ্টা চালায়। ২০০৯ সালে সফলতা পেয়ে কৃষক পর্যায়ে এসএল ৮ ও উইন ৩০২ জাতের হাইব্রিড ধানবীজ বিপণন শুরু করে। কৃষক পর্যায়েও ফলন ভালো হওয়ায় সংস্থাটি এ দুই জাতের ধানবীজ উৎপাদনে আরও মনোযোগী হয়।
চলতি মৌসুমে শুধু মধুপুর বীজ উৎপাদন খামারেই ১২ একর জমিতে বীজতলা করে ধানের চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। তবে তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার কারণে কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে ধানের চারা মরে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
খামার কর্তৃপক্ষ কোল্ড ইনজুরি থেকে ধানের চারা রক্ষার জন্য প্রতিটি বেডে বাঁশ দিয়ে ছাউনি তৈরি করেছেন। প্রতিদিন সূর্যাস্তের আগেই ছাউনির ওপর পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয় চারা। পরদিন সকালে সূর্য তাপ দেওয়া শুরু করলে পুনরায় পলিথিন সরিয়ে ফেলা হয়। এ ছাড়া প্রতিদিন ঠান্ডা পানি ফেলে দিয়ে গভীর নলকূপ থেকে পানি দেওয়াসহ সর্বোচ্চ যত্ন নেওয়া হচ্ছে।
মধুপুর বীজ উৎপাদন খামারের উপপরিচালক ইকবাল মোহাম্মদ মোন্তাসীর বলেন, চীন থেকে আমদানি করা এই ধানবীজ বপন, চারা উৎপাদন ও রোপণ প্রক্রিয়ার পরামর্শকের দায়িত্ব পালন করছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। তাঁরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে মাঠ পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাঁদের পরামর্শ মোতাবেক মধুপুরের বিএডিসি বীজ উৎপাদন খামারে হাইব্রিড জাতের ধান উৎপাদন ও সম্প্রসারণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। চলতি মৌসুমে এই খামারে এসএল ৮ ও উইন ৩০২ জাতের বীজতলা তৈরি করে ধানের চারা উৎপাদন করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এই ধানের চারা খামারের ৪৫ হেক্টর জমিতে বপন করা হবে। সফল উৎপাদন হলে ৯০ টন ধানবীজ কৃষক পর্যায়ে বিপণন করা যাবে, যা দিয়ে ৯ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ করা যাবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪