সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ইছামতী নদীর শাখা খালে নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে হয় ৩০টি পরিবারকে। নিজেদের অর্থায়নে নির্মিত সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে খাল পারাপারের সময় ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনাও। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুশিক্ষার্থীরা বেশি দুর্ভোগে পড়েছে।
গতকাল রোববার বিকেল ৪টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের ৩০টি পরিবারের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ এই বাঁশের সাঁকো। স্থানীয়রা বলেছেন, মাঝেমধ্যেই এই সাঁকো ভেঙে শিশু ও বয়স্করা পানিতে পড়ে যান। উপজেলা প্রশাসনের কাছে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মোক্তার বেপারী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে আমাদের চলাচল করতে হচ্ছে। এখানে একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে। এবার সেতু করে না দিলে আমরা মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল করে প্রতিবাদ জানাব। সেতু হলে খাল পারাপারে স্থানীয়দের ভোগান্তি কমত।’
উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. শহীদ মাদবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে আমাদের বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। কেউ আমাদের রাস্তা এবং একটি সেতু নির্মাণ করে দিচ্ছে না। আমরা কি এই দেশের নাগরিক না? আমরা তো সরকার বা চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ভোট দিই। তাঁরা কেন আমাদের দিকে তাকায় না। আমরা বছরের পর বছর দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করছি। আমাদের দুর্ভোগ লাগবে এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
বাসাইল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য শেরু হাওলাদার বলেন, ‘ওই স্থানে একটি সেতু না থাকায় অনেক মানুষকে ভোগান্তি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বর্ষাকাল শেষ হলে পানি নেমে যাওয়ার পর রাস্তার কাজ শুরু করা হবে। রাস্তা করার পর সেতুর কাজে হাত দেব।’
এ বিষয়ে কথা হলে স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী মো. রেজাউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই স্থানে সেতু নির্মাণের বিষয়টি আমাদের তালিকায় নেই। তবে প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তালিকায় আছে কিনা দেখছি।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ইছামতী নদীর শাখা খালে নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে হয় ৩০টি পরিবারকে। নিজেদের অর্থায়নে নির্মিত সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। নড়বড়ে সাঁকো দিয়ে খাল পারাপারের সময় ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনাও। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুশিক্ষার্থীরা বেশি দুর্ভোগে পড়েছে।
গতকাল রোববার বিকেল ৪টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের ৩০টি পরিবারের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা ঝুঁকিপূর্ণ এই বাঁশের সাঁকো। স্থানীয়রা বলেছেন, মাঝেমধ্যেই এই সাঁকো ভেঙে শিশু ও বয়স্করা পানিতে পড়ে যান। উপজেলা প্রশাসনের কাছে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মোক্তার বেপারী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে আমাদের চলাচল করতে হচ্ছে। এখানে একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে। এবার সেতু করে না দিলে আমরা মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল করে প্রতিবাদ জানাব। সেতু হলে খাল পারাপারে স্থানীয়দের ভোগান্তি কমত।’
উত্তর রাঙ্গামালিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. শহীদ মাদবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে আমাদের বাঁশের সাঁকো তৈরি করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। কেউ আমাদের রাস্তা এবং একটি সেতু নির্মাণ করে দিচ্ছে না। আমরা কি এই দেশের নাগরিক না? আমরা তো সরকার বা চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ভোট দিই। তাঁরা কেন আমাদের দিকে তাকায় না। আমরা বছরের পর বছর দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করছি। আমাদের দুর্ভোগ লাগবে এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।’
বাসাইল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য শেরু হাওলাদার বলেন, ‘ওই স্থানে একটি সেতু না থাকায় অনেক মানুষকে ভোগান্তি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বর্ষাকাল শেষ হলে পানি নেমে যাওয়ার পর রাস্তার কাজ শুরু করা হবে। রাস্তা করার পর সেতুর কাজে হাত দেব।’
এ বিষয়ে কথা হলে স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী মো. রেজাউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই স্থানে সেতু নির্মাণের বিষয়টি আমাদের তালিকায় নেই। তবে প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তালিকায় আছে কিনা দেখছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪