শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের দরগারচালা গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবার ঔষধি গাছের ছাল, বাকল ও পাতা শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাতের পর তা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আশপাশের মানুষের কাছে এ গ্রামের পরিচিতি ভেষজ ওষুধের গ্রাম হিসেবে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নিম, শজনে, তুলসী, আমলকী, হরীতকী, বহেড়া, নিশিন্দা, অর্জুনগাছের ছাল, বাকল ও পাতা রাস্তার পাশে শুকাতে দেওয়া হয়েছে। একটু পর পর গৃহিণীরা এসে তা উল্টে-পাল্টে শুকাচ্ছেন। কেউ কেউ কাণ্ড থেকে পাতা ছাড়ানোর কাজ করছেন, কেউ কেউ শুকনো পাতা বস্তায় ভরে বাড়িতে নিচ্ছেন।
ভেষজ গুণসম্পন্ন কাঁচামাল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত একিন আলী বলেন, ‘২০ বছর যাবৎ আছি এই ব্যবসায়। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে ভেষজ উদ্ভিদ কেনার পর তার ছাল, বাকল ও পাতা ছাঁটাই করে এনে তা রোদে শুকিয়ে বিক্রি করি। চাহিদাও মোটামুটি ভালো।’
দরগারচালা গ্রামে কথা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত মরিয়ম আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে এগুলো কিনে আনেন পুরুষেরা। তারপর শুকানোর দায়িত্ব নারীদের। এই গ্রামের অনেক পরিবার এই কাজের সঙ্গে জড়িত।’
বিদ্যুতায়িত হয়ে পা হারানো মো. সুলতান মিয়া জানান, অনেক কষ্টে ভেষজ গুণসম্পন্ন গাছের ছাল, বাকল ও পাতা সংগ্রহ করেন। সেগুলো শুকানোর কাজ করেন তাঁর স্ত্রী। পরে শুকনো ডাতা, ছাল বিক্রি করেন। এ থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে চলে সংসার। প্রতি কেজি শজনেপাতা ১৫০ টাকা ও নিম পাতা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।
ওই গ্রামের নিজাম উদ্দিন, মনির হোসেন, রফিকুল, বাবুলসহ আরও কয়েকটি পরিবার এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এস এম মূয়ীদুল হাসান বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবেই ভেষজ উদ্ভিদে নানা উপকারী গুণাগুণ বিদ্যমান। ভেষজ উদ্ভিদ থেকে নানা ধরনের ওষুধ তৈরি হয়। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে পতিত জমিতে ভেষজ উদ্ভিদ লাগানোর জন্য চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হয়।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের দরগারচালা গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবার ঔষধি গাছের ছাল, বাকল ও পাতা শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাতের পর তা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আশপাশের মানুষের কাছে এ গ্রামের পরিচিতি ভেষজ ওষুধের গ্রাম হিসেবে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নিম, শজনে, তুলসী, আমলকী, হরীতকী, বহেড়া, নিশিন্দা, অর্জুনগাছের ছাল, বাকল ও পাতা রাস্তার পাশে শুকাতে দেওয়া হয়েছে। একটু পর পর গৃহিণীরা এসে তা উল্টে-পাল্টে শুকাচ্ছেন। কেউ কেউ কাণ্ড থেকে পাতা ছাড়ানোর কাজ করছেন, কেউ কেউ শুকনো পাতা বস্তায় ভরে বাড়িতে নিচ্ছেন।
ভেষজ গুণসম্পন্ন কাঁচামাল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত একিন আলী বলেন, ‘২০ বছর যাবৎ আছি এই ব্যবসায়। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে ভেষজ উদ্ভিদ কেনার পর তার ছাল, বাকল ও পাতা ছাঁটাই করে এনে তা রোদে শুকিয়ে বিক্রি করি। চাহিদাও মোটামুটি ভালো।’
দরগারচালা গ্রামে কথা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত মরিয়ম আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে এগুলো কিনে আনেন পুরুষেরা। তারপর শুকানোর দায়িত্ব নারীদের। এই গ্রামের অনেক পরিবার এই কাজের সঙ্গে জড়িত।’
বিদ্যুতায়িত হয়ে পা হারানো মো. সুলতান মিয়া জানান, অনেক কষ্টে ভেষজ গুণসম্পন্ন গাছের ছাল, বাকল ও পাতা সংগ্রহ করেন। সেগুলো শুকানোর কাজ করেন তাঁর স্ত্রী। পরে শুকনো ডাতা, ছাল বিক্রি করেন। এ থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে চলে সংসার। প্রতি কেজি শজনেপাতা ১৫০ টাকা ও নিম পাতা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।
ওই গ্রামের নিজাম উদ্দিন, মনির হোসেন, রফিকুল, বাবুলসহ আরও কয়েকটি পরিবার এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ এস এম মূয়ীদুল হাসান বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবেই ভেষজ উদ্ভিদে নানা উপকারী গুণাগুণ বিদ্যমান। ভেষজ উদ্ভিদ থেকে নানা ধরনের ওষুধ তৈরি হয়। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে পতিত জমিতে ভেষজ উদ্ভিদ লাগানোর জন্য চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হয়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪