তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার শিবপুর-লালপুর সড়কের শাহপুর শাহ আলম শান্তির বাড়ির সামনে সড়ক ধসে পড়েছে।
গতকাল বুধবার সকালে সড়কের পাশের ঘেরের পানির চাপে সড়কটি ধসে খালে পরিণত হয়। এতে করে ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী কয়েক হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ পার্শ্ববর্তী কালভার্টের মুখে বাঁধ দেওয়ায় এ ঘটনা ঘটেছে।
এলাকাবাসী জানায়, সড়কের উত্তর পাশে একটি মাছের ঘের ও দক্ষিণ পাশে তিতাস নদী। সড়ক ধসে পড়া স্থানের কাছাকাছি একটি কালভার্ট ছিল। ওই কালভার্টটি বন্ধ করে ফেলায় মাছের ঘেরের পানির চাপে সড়কটি ধসে পড়েছে বলে ধারণা তাদের।
ঘেরের মালিক শাহ আলম সরকার বলেন, যেখান দিয়ে সড়ক ধসে পড়েছে সেখানে একটি কালভার্ট ছিল। সড়কের পাশের বাড়ির শাহ আলম শান্তি কালভার্টটি বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে সড়ক ধসে পড়েছে। এতে তাঁর অনেক ক্ষতি হয়েছে, ঘেরের সব মাছ চলে গেছে।
এ বিষয়ে শাহ আলম শান্তি বলেন, ‘আমি কোনো কালভার্ট বন্ধ করি নাই, যাঁর মাছের প্রজেক্ট তাঁরাই কালভার্ট বন্ধ করেছে।’
মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম সরকার বলেন, সকালে সড়ক ধসে পড়ার খবর পেয়ে তিনি ঘটনা স্থলে যান। তিনি সংসদ সদস্য সেলিমা আহমাদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. পারভেজ হোসেন সরকার ও উপজেলা প্রকৌশলীকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মোজাম্মেল হক বলেন, শিবপুর-লালপুর সড়কের শাহপুর অংশে সড়ক ধসে পড়ার খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘেরমালিককে সড়ক মেরামত করে কালভার্টের মুখ খুলে দেওয়ার জন্য বলে এসেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার বলেন, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। জনগণের দুর্ভোগ লাগবে উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের যৌথ অর্থায়নে সড়কটি মেরামত করে যান চলাচলের উপযোগী করে দেবেন এবং ঘেরমালিককে নোটিশ দিয়েছেন, যাতে আইন মেনে মাছ চাষ করেন।
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার শিবপুর-লালপুর সড়কের শাহপুর শাহ আলম শান্তির বাড়ির সামনে সড়ক ধসে পড়েছে।
গতকাল বুধবার সকালে সড়কের পাশের ঘেরের পানির চাপে সড়কটি ধসে খালে পরিণত হয়। এতে করে ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী কয়েক হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ পার্শ্ববর্তী কালভার্টের মুখে বাঁধ দেওয়ায় এ ঘটনা ঘটেছে।
এলাকাবাসী জানায়, সড়কের উত্তর পাশে একটি মাছের ঘের ও দক্ষিণ পাশে তিতাস নদী। সড়ক ধসে পড়া স্থানের কাছাকাছি একটি কালভার্ট ছিল। ওই কালভার্টটি বন্ধ করে ফেলায় মাছের ঘেরের পানির চাপে সড়কটি ধসে পড়েছে বলে ধারণা তাদের।
ঘেরের মালিক শাহ আলম সরকার বলেন, যেখান দিয়ে সড়ক ধসে পড়েছে সেখানে একটি কালভার্ট ছিল। সড়কের পাশের বাড়ির শাহ আলম শান্তি কালভার্টটি বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে সড়ক ধসে পড়েছে। এতে তাঁর অনেক ক্ষতি হয়েছে, ঘেরের সব মাছ চলে গেছে।
এ বিষয়ে শাহ আলম শান্তি বলেন, ‘আমি কোনো কালভার্ট বন্ধ করি নাই, যাঁর মাছের প্রজেক্ট তাঁরাই কালভার্ট বন্ধ করেছে।’
মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম সরকার বলেন, সকালে সড়ক ধসে পড়ার খবর পেয়ে তিনি ঘটনা স্থলে যান। তিনি সংসদ সদস্য সেলিমা আহমাদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. পারভেজ হোসেন সরকার ও উপজেলা প্রকৌশলীকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
উপজেলা প্রকৌশলী মোজাম্মেল হক বলেন, শিবপুর-লালপুর সড়কের শাহপুর অংশে সড়ক ধসে পড়ার খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘেরমালিককে সড়ক মেরামত করে কালভার্টের মুখ খুলে দেওয়ার জন্য বলে এসেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার বলেন, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। জনগণের দুর্ভোগ লাগবে উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের যৌথ অর্থায়নে সড়কটি মেরামত করে যান চলাচলের উপযোগী করে দেবেন এবং ঘেরমালিককে নোটিশ দিয়েছেন, যাতে আইন মেনে মাছ চাষ করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪