নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রেললাইনের ওপর দিয়ে ছোট পাঁচটি উড়ালসেতু নির্মাণ করেছিল রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। ‘অপ্রয়োজনীয়’ ও ‘অপরিকল্পিত’ বলে অভিযোগ ওঠায় এর একটি প্রকল্প থেকে বাদ দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে রাসিক। কিন্তু অন্য চারটির কাজ চলছে। এগুলোরও একটি নির্মাণ না করতে গত মঙ্গলবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
রাসিক সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ‘রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প থেকে উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের ব্যয় ধরা হয় প্রায় ৬৬০ কোটি টাকা। ট্রেন যাওয়া-আসার সময় যেন সড়কে যানবাহন আটকে না থাকে, সে লক্ষ্যেই উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যে চারটি উড়ালসেতুর কাজ শুরু হয়েছে। তবে অন্য একটির কাজের দরপত্র আহ্বান হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দরপত্র না হওয়া উড়ালসেতুর কাজ বাতিলের জন্য সম্প্রতি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে রাসিক। নগরের ভদ্রা এলাকায় রেলক্রসিংয়ের ওপর এই উড়ালসেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ১২০ কোটি টাকা।
এদিকে বাকি চারটি উড়ালসেতুর নির্মাণকাজ চলতে থাকায় এর যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে নির্মাণকাজ শুরু হয়ে যাওয়ায় সিটি করপোরেশন সরে আসতে পারছে না। যদিও এলাকাবাসীর বিক্ষোভের মুখে একটি উড়ালসেতুর কাজ সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে।
রাসিক সূত্রে জানা যায়, চলমান চারটি উড়ালসেতুর কাজ প্রায় ৫৪০ কোটি টাকার প্রকল্প। গত বছরের শেষের দিকে এই চারটি উড়ালসেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে নগরের সিটি বাইপাস সড়কে রায়পাড়া রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর প্রায় ৪০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বন্ধগেট রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর কাজও প্রায় ৩৫ শতাংশ সম্পন্ন। নগরের নতুন বিলশিমলা রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণকাজ চলছে আরেকটি উড়ালসেতুর। এটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এটির ৩২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। নগরের শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বর রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন আরেকটি উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে ১০ শতাংশ।
কামারুজ্জামান চত্বর রেলক্রসিংয়ের ওপর দিয়ে নিউমার্কেট পর্যন্ত যে উড়ালসেতু নির্মাণের কাজ চলছে, সেটি ‘অপ্রয়োজনীয়’ ও ‘অপরিকল্পিত’ উল্লেখ করেন এলাকাবাসী। এর নির্মাণকাজ বন্ধের দাবিতে মঙ্গলবার স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা নিউমার্কেট এলাকায় মানববন্ধন করেছেন। পরে তাঁরা বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীরের কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। এর আগেও দুটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. ইলমী ফরিদাতুল বলেন, ‘যেসব স্থানে ব্যাপক যানজট তৈরি হয়, সেখানে ফ্লাইওভার দেওয়া হয়। অথচ রাজশাহীতে এমন এমন পয়েন্টে ফ্লাইওভারের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে, যার প্রয়োজন নেই। ফ্লাইওভার প্রকৃতপক্ষে ট্রান্সপোর্টের একটা মেগা প্রজেক্ট হলেও রাজশাহীতে যেহেতু যানজট নেই, তাই ফ্লাইওভারের কোনো প্রয়োজন নেই। এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় ও অর্থের অপচয়ই নয়, সামাজিক অনেক সমস্যাও তৈরি করছে।’
উড়ালসেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী (উন্নয়ন) মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘পাঁচটি ফ্লাইওভারের পরিকল্পনা থাকলেও ভদ্রা এলাকার ফ্লাইওভারটির কাজ করা হবে না বলে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এটির দরপত্র আহ্বান হয়নি বলে সম্ভব হয়েছে। অন্য চারটির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। এর মধ্যে নিউমার্কেট এলাকার ফ্লাইওভারটির কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে এলাকাবাসীর বাধার কারণে।’
অপ্রয়োজনীয় ও অপরিকল্পিত বলে ভদ্রা এলাকার উড়ালসেতু নির্মাণ থেকে সিটি করপোরেশন সরে আসছে কি না—জানতে চাইলে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘ব্যাপারটা কিছুটা ওরকমই। তা ছাড়া, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষেরও আপত্তি ছিল। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর সবকিছুই নতুন করে ভাবতে হচ্ছে।’
সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘ভদ্রার ফ্লাইওভারটির কাজ যেহেতু শুরু হয়নি, সেটি আমরা বাতিলের জন্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। তবে যে প্রকল্পের একটা বড় অংশ বাস্তবায়ন হয়ে গেছে, সেগুলো এই মুহূর্তে বাতিল করা কঠিন।’
রেললাইনের ওপর দিয়ে ছোট পাঁচটি উড়ালসেতু নির্মাণ করেছিল রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। ‘অপ্রয়োজনীয়’ ও ‘অপরিকল্পিত’ বলে অভিযোগ ওঠায় এর একটি প্রকল্প থেকে বাদ দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে রাসিক। কিন্তু অন্য চারটির কাজ চলছে। এগুলোরও একটি নির্মাণ না করতে গত মঙ্গলবার মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
রাসিক সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ‘রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প থেকে উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের ব্যয় ধরা হয় প্রায় ৬৬০ কোটি টাকা। ট্রেন যাওয়া-আসার সময় যেন সড়কে যানবাহন আটকে না থাকে, সে লক্ষ্যেই উড়ালসেতুগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যে চারটি উড়ালসেতুর কাজ শুরু হয়েছে। তবে অন্য একটির কাজের দরপত্র আহ্বান হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দরপত্র না হওয়া উড়ালসেতুর কাজ বাতিলের জন্য সম্প্রতি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে রাসিক। নগরের ভদ্রা এলাকায় রেলক্রসিংয়ের ওপর এই উড়ালসেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ১২০ কোটি টাকা।
এদিকে বাকি চারটি উড়ালসেতুর নির্মাণকাজ চলতে থাকায় এর যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে নির্মাণকাজ শুরু হয়ে যাওয়ায় সিটি করপোরেশন সরে আসতে পারছে না। যদিও এলাকাবাসীর বিক্ষোভের মুখে একটি উড়ালসেতুর কাজ সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে।
রাসিক সূত্রে জানা যায়, চলমান চারটি উড়ালসেতুর কাজ প্রায় ৫৪০ কোটি টাকার প্রকল্প। গত বছরের শেষের দিকে এই চারটি উড়ালসেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে নগরের সিটি বাইপাস সড়কে রায়পাড়া রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর প্রায় ৪০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বন্ধগেট রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর কাজও প্রায় ৩৫ শতাংশ সম্পন্ন। নগরের নতুন বিলশিমলা রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণকাজ চলছে আরেকটি উড়ালসেতুর। এটির ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এটির ৩২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। নগরের শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বর রেলক্রসিংয়ের ওপর নির্মাণাধীন আরেকটি উড়ালসেতুর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে ১০ শতাংশ।
কামারুজ্জামান চত্বর রেলক্রসিংয়ের ওপর দিয়ে নিউমার্কেট পর্যন্ত যে উড়ালসেতু নির্মাণের কাজ চলছে, সেটি ‘অপ্রয়োজনীয়’ ও ‘অপরিকল্পিত’ উল্লেখ করেন এলাকাবাসী। এর নির্মাণকাজ বন্ধের দাবিতে মঙ্গলবার স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীরা নিউমার্কেট এলাকায় মানববন্ধন করেছেন। পরে তাঁরা বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীরের কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। এর আগেও দুটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. ইলমী ফরিদাতুল বলেন, ‘যেসব স্থানে ব্যাপক যানজট তৈরি হয়, সেখানে ফ্লাইওভার দেওয়া হয়। অথচ রাজশাহীতে এমন এমন পয়েন্টে ফ্লাইওভারের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে, যার প্রয়োজন নেই। ফ্লাইওভার প্রকৃতপক্ষে ট্রান্সপোর্টের একটা মেগা প্রজেক্ট হলেও রাজশাহীতে যেহেতু যানজট নেই, তাই ফ্লাইওভারের কোনো প্রয়োজন নেই। এটা শুধু অপ্রয়োজনীয় ও অর্থের অপচয়ই নয়, সামাজিক অনেক সমস্যাও তৈরি করছে।’
উড়ালসেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী (উন্নয়ন) মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘পাঁচটি ফ্লাইওভারের পরিকল্পনা থাকলেও ভদ্রা এলাকার ফ্লাইওভারটির কাজ করা হবে না বলে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এটির দরপত্র আহ্বান হয়নি বলে সম্ভব হয়েছে। অন্য চারটির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। এর মধ্যে নিউমার্কেট এলাকার ফ্লাইওভারটির কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে এলাকাবাসীর বাধার কারণে।’
অপ্রয়োজনীয় ও অপরিকল্পিত বলে ভদ্রা এলাকার উড়ালসেতু নির্মাণ থেকে সিটি করপোরেশন সরে আসছে কি না—জানতে চাইলে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘ব্যাপারটা কিছুটা ওরকমই। তা ছাড়া, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষেরও আপত্তি ছিল। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর সবকিছুই নতুন করে ভাবতে হচ্ছে।’
সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘ভদ্রার ফ্লাইওভারটির কাজ যেহেতু শুরু হয়নি, সেটি আমরা বাতিলের জন্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। তবে যে প্রকল্পের একটা বড় অংশ বাস্তবায়ন হয়ে গেছে, সেগুলো এই মুহূর্তে বাতিল করা কঠিন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪