নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই মৌসুম পর শীর্ষ লিগে ফেরা ব্রাদার্স ইউনিয়ন আবারও অবনমন ঠেকাতে তাদের ক্যাম্পে চেয়েছিল বাফুফে এলিট একাডেমির ফুটবলারদের। গত আগস্টে একাডেমির ১০ ফুটবলারকে নিয়ে হওয়া নিলাম থেকে সর্বোচ্চ ৬ ফুটবলার কিনেছিল ব্রাদার্স।
স্বাধীনতা কাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়া ব্রাদার্স এখন মনোযোগ দিয়েছে ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া লিগে। চার দিন ধরে চলছে তাদের ক্যাম্প। কিন্তু যাঁদের নিয়ে বেশ আগ্রহ ছিল ক্লাবটির, সেই একাডেমির ছয় ফুটবলারের একজনকেও এখন পর্যন্ত ক্যাম্পে তুলতে পারেনি গোপীবাগের ঐতিহ্যবাহী দলটি। নিলাম থেকে আজিজুল হক অনন্তকে ১০ লাখ টাকা, ফরোয়ার্ড মিরাজুল ইসলামকে সাড়ে ৬ লাখ, ডিফেন্ডার ইমরান খান, রুবেল শেখ ও সিরাজুল ইসলাম রানা এবং ফরোয়ার্ড সুমন সরেনকে ৪ লাখ টাকায় কিনেছিল ব্রাদার্স। চুক্তি অনুযায়ী নিলামের ৬০ শতাংশ পাওয়ার কথা বাফুফের। বাকি ৪০ শতাংশ দেওয়া হবে খেলোয়াড়দের। খেলোয়াড়দের টাকা বাফুফেকে বুঝিয়ে দিয়ে ক্যাম্পে নেওয়ার কথা থাকলেও ব্রাদার্স এখন সেই অর্থ পরিশোধ করেনি, তাই ফুটবলারদেরও ক্লাবটিতে যেতে দিচ্ছে না বাফুফে।
একাডেমির ফুটবলারদের ছাড়াই স্বাধীনতা কাপে খেলেছে ব্রাদার্স। লিগের সময় ঘনিয়ে এলেও ছয় ফুটবলারকে কেন ক্যাম্পে তোলা হয়নি, এমন প্রশ্নে ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খানের দাবি, তাঁদের ক্যাম্পে দুই ফুটবলার যোগ দিয়েছেন। বাকিরা চোট আর অন্যান্য সমস্যা থাকায় এখনো যোগ দেননি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘বিষয়টা অনেকটা অনলাইন ডেলিভারির মতো। পণ্য আসার পর ভালো হলেই তবে অর্থ পরিশোধ করা হয়। আগামী লিগে দুই দলের অবনমন হয়ে যাবে, আমাদের লড়াইটা হবে আমরা যেন সেই দলের একটি না হই। এই অবস্থায় আমরা এমন কোনো খেলোয়াড়কে দলে বসিয়ে টাকা দেব না, যার চোট কিংবা খেলার মান ভালো না।’
স্বাধীনতা কাপে একাডেমির ফুটবলারদের না পাওয়াকে ‘ভুল-বোঝাবুঝি’ বলে দাবি করেছেন আমের। আর এই ভুলের জন্য বাফুফের টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর হাসান সাঈদকে দোষারোপ করেছেন তিনি। আমেরের দাবি, হাসানের কথায় ব্রাদার্সে খেলতে রাজি হচ্ছে না ফুটবলাররা। তাঁর এই দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছেন হাসান সাঈদ, ‘আমি কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি নই যে আমার কথায় ফুটবলাররা খেলবে না। এটা সম্পূর্ণ ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত।’ দুই ফুটবলার ব্রাদার্সের ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন, আমেরের এই দাবিকেও উড়িয়ে দিয়ে সাঈদ বলেছেন, ‘ছয় ফুটবলারই ক্যাম্পে আছে। তাদের অর্থ পরিশোধ করা না হলে তারা কোথাও খেলতে যাবে না। বাকি ৪ খেলোয়াড়দের টাকা বাফুফেকে দিয়ে ক্লাবগুলো তাদের নিয়ে গেছে, ব্রাদার্স কেন করছে না সেটা তাদের ব্যাপার।’ ব্রাদার্সের হয়ে লিগে খেলা না হলে ৬ খেলোয়াড়কে পরের মৌসুমে বিসিএলে সুযোগ করে দেওয়া হবে জানিয়েছেন তিনি।
গত মৌসুমে বিসিএলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ও লিগে অংশগ্রহণ বাবদ বড় অঙ্ক বাফুফের কাছে পাওনা হয়ে আছে ব্রাদার্সের। ক্লাবটি চাইছে সেই পাওনা পরিশোধের টাকার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ৪০ ও বাফুফের ৬০ শতাংশ পাওনা সমন্বয় করতে। নিজেদের অংশ নিয়ে ব্রাদার্সের সঙ্গে সমন্বয় করতে রাজি থাকলেও খেলোয়াড়দের পাওনা ছাড় দিতে নারাজ বাফুফে। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন বললেন, ‘খেলোয়াড়দের টাকা ব্রাদার্সকে আমাদের হাতে দিতে হবে। বাফুফের অংশ নিয়ে ব্রাদার্স চাইলে আলোচনা করতে পারে।’
দুই মৌসুম পর শীর্ষ লিগে ফেরা ব্রাদার্স ইউনিয়ন আবারও অবনমন ঠেকাতে তাদের ক্যাম্পে চেয়েছিল বাফুফে এলিট একাডেমির ফুটবলারদের। গত আগস্টে একাডেমির ১০ ফুটবলারকে নিয়ে হওয়া নিলাম থেকে সর্বোচ্চ ৬ ফুটবলার কিনেছিল ব্রাদার্স।
স্বাধীনতা কাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়া ব্রাদার্স এখন মনোযোগ দিয়েছে ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া লিগে। চার দিন ধরে চলছে তাদের ক্যাম্প। কিন্তু যাঁদের নিয়ে বেশ আগ্রহ ছিল ক্লাবটির, সেই একাডেমির ছয় ফুটবলারের একজনকেও এখন পর্যন্ত ক্যাম্পে তুলতে পারেনি গোপীবাগের ঐতিহ্যবাহী দলটি। নিলাম থেকে আজিজুল হক অনন্তকে ১০ লাখ টাকা, ফরোয়ার্ড মিরাজুল ইসলামকে সাড়ে ৬ লাখ, ডিফেন্ডার ইমরান খান, রুবেল শেখ ও সিরাজুল ইসলাম রানা এবং ফরোয়ার্ড সুমন সরেনকে ৪ লাখ টাকায় কিনেছিল ব্রাদার্স। চুক্তি অনুযায়ী নিলামের ৬০ শতাংশ পাওয়ার কথা বাফুফের। বাকি ৪০ শতাংশ দেওয়া হবে খেলোয়াড়দের। খেলোয়াড়দের টাকা বাফুফেকে বুঝিয়ে দিয়ে ক্যাম্পে নেওয়ার কথা থাকলেও ব্রাদার্স এখন সেই অর্থ পরিশোধ করেনি, তাই ফুটবলারদেরও ক্লাবটিতে যেতে দিচ্ছে না বাফুফে।
একাডেমির ফুটবলারদের ছাড়াই স্বাধীনতা কাপে খেলেছে ব্রাদার্স। লিগের সময় ঘনিয়ে এলেও ছয় ফুটবলারকে কেন ক্যাম্পে তোলা হয়নি, এমন প্রশ্নে ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খানের দাবি, তাঁদের ক্যাম্পে দুই ফুটবলার যোগ দিয়েছেন। বাকিরা চোট আর অন্যান্য সমস্যা থাকায় এখনো যোগ দেননি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘বিষয়টা অনেকটা অনলাইন ডেলিভারির মতো। পণ্য আসার পর ভালো হলেই তবে অর্থ পরিশোধ করা হয়। আগামী লিগে দুই দলের অবনমন হয়ে যাবে, আমাদের লড়াইটা হবে আমরা যেন সেই দলের একটি না হই। এই অবস্থায় আমরা এমন কোনো খেলোয়াড়কে দলে বসিয়ে টাকা দেব না, যার চোট কিংবা খেলার মান ভালো না।’
স্বাধীনতা কাপে একাডেমির ফুটবলারদের না পাওয়াকে ‘ভুল-বোঝাবুঝি’ বলে দাবি করেছেন আমের। আর এই ভুলের জন্য বাফুফের টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর হাসান সাঈদকে দোষারোপ করেছেন তিনি। আমেরের দাবি, হাসানের কথায় ব্রাদার্সে খেলতে রাজি হচ্ছে না ফুটবলাররা। তাঁর এই দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছেন হাসান সাঈদ, ‘আমি কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি নই যে আমার কথায় ফুটবলাররা খেলবে না। এটা সম্পূর্ণ ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত।’ দুই ফুটবলার ব্রাদার্সের ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন, আমেরের এই দাবিকেও উড়িয়ে দিয়ে সাঈদ বলেছেন, ‘ছয় ফুটবলারই ক্যাম্পে আছে। তাদের অর্থ পরিশোধ করা না হলে তারা কোথাও খেলতে যাবে না। বাকি ৪ খেলোয়াড়দের টাকা বাফুফেকে দিয়ে ক্লাবগুলো তাদের নিয়ে গেছে, ব্রাদার্স কেন করছে না সেটা তাদের ব্যাপার।’ ব্রাদার্সের হয়ে লিগে খেলা না হলে ৬ খেলোয়াড়কে পরের মৌসুমে বিসিএলে সুযোগ করে দেওয়া হবে জানিয়েছেন তিনি।
গত মৌসুমে বিসিএলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ও লিগে অংশগ্রহণ বাবদ বড় অঙ্ক বাফুফের কাছে পাওনা হয়ে আছে ব্রাদার্সের। ক্লাবটি চাইছে সেই পাওনা পরিশোধের টাকার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ৪০ ও বাফুফের ৬০ শতাংশ পাওনা সমন্বয় করতে। নিজেদের অংশ নিয়ে ব্রাদার্সের সঙ্গে সমন্বয় করতে রাজি থাকলেও খেলোয়াড়দের পাওনা ছাড় দিতে নারাজ বাফুফে। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন বললেন, ‘খেলোয়াড়দের টাকা ব্রাদার্সকে আমাদের হাতে দিতে হবে। বাফুফের অংশ নিয়ে ব্রাদার্স চাইলে আলোচনা করতে পারে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে