সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট নগরীর জালালাবাদ এলাকার শানু মিয়া। তিনি দিনমজুর ও তাঁর স্ত্রী গৃহকর্মীর কাজ করেন। দুই ছেলে-মেয়েসহ চারজনের সংসার তাঁদের। এলাকার একটি মুদিদোকানে পাঁচ কেজি চাল ও এক হালি ডিম কিনতে এসেছেন। কিন্তু যে টাকা সঙ্গে এনেছিলেন, তা দিয়ে চাহিদামতো পণ্য কিনতে পারেননি।
শানু মিয়া বলেন, ‘যে চাল ৫২ টাকা কেজি নিয়েছে, দুই সপ্তাহ আগে সেই চাল এখন ৫৮ টাকা কেজি। ডিম ৫০ টাকা হালি। আমি সারা দিন কাজ করে যে টাকা পেয়েছি, তা দিয়ে পাঁচ কেজি চাল ও এক হালি ডিম কেনা সম্ভব নয়। তাই দুই কেজি চাল আর দুটি ডিম কিনেছি।’
শানু মিয়ার মতো একই অবস্থা নগরীর নিম্ন আয়ের সব মানুষের; পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিত্যপণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও। দিন পাঁচেকের ব্যবধানে সিলেটে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ে। চাল, ডাল, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, শাকসবজি, মাছ—সবকিছুরই দাম বেড়েছে।
নগরীর মদিনা মার্কেট এলাকার ফাহিমা বেগম পেশায় বিউটিশিয়ান। তিনি বলেন, ‘আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই চাকরি করি। কিন্তু তারপরও এখন সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে। করোনাকালেও জিনিসপত্রের এত দাম বাড়েনি, এখন যতটা বেড়েছে। বড় মাছ বা মাংস খেতে হলে চিন্তা করতে হয়। ৫০ টাকার নিচে কোনো সবজিও পাওয়া যায় না। আমাদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষের খেয়ে বেঁচে থাকাটা দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে।’
সিলেট নগরীর বেশ কয়েকটি এলাকার বিভিন্ন মুদিদোকান ও কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, চাল, আদা, পেঁয়াজ, রসুন, ডিমের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। গত সপ্তাহে এই পেঁয়াজ ছিল ৪০ টাকা কেজি। প্রতি কেজি চায়না বড় রসুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।
গত সপ্তাহে এই রসুন ছিল ১২০ টাকা কেজি। চায়না আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে এই আদা বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকা কেজি। ডিম (লাল) বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা হালি। চালও কেজি প্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকা বেড়েছে।
কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৬ টাকায়, পাতিলাউ আকারভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকা পিস, আমড়া ৪০ টাকা কেজি, টমেটো ১২০ টাকা কেজি, ঝিঙে ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা কেজি, করলা ৫৫ টাকা কেজি, বরবটি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০ টাকা কেজি, প্রতি কেজি শসা ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সিলেট নগরীর জালালাবাদ এলাকার শানু মিয়া। তিনি দিনমজুর ও তাঁর স্ত্রী গৃহকর্মীর কাজ করেন। দুই ছেলে-মেয়েসহ চারজনের সংসার তাঁদের। এলাকার একটি মুদিদোকানে পাঁচ কেজি চাল ও এক হালি ডিম কিনতে এসেছেন। কিন্তু যে টাকা সঙ্গে এনেছিলেন, তা দিয়ে চাহিদামতো পণ্য কিনতে পারেননি।
শানু মিয়া বলেন, ‘যে চাল ৫২ টাকা কেজি নিয়েছে, দুই সপ্তাহ আগে সেই চাল এখন ৫৮ টাকা কেজি। ডিম ৫০ টাকা হালি। আমি সারা দিন কাজ করে যে টাকা পেয়েছি, তা দিয়ে পাঁচ কেজি চাল ও এক হালি ডিম কেনা সম্ভব নয়। তাই দুই কেজি চাল আর দুটি ডিম কিনেছি।’
শানু মিয়ার মতো একই অবস্থা নগরীর নিম্ন আয়ের সব মানুষের; পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিত্যপণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও। দিন পাঁচেকের ব্যবধানে সিলেটে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ে। চাল, ডাল, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, শাকসবজি, মাছ—সবকিছুরই দাম বেড়েছে।
নগরীর মদিনা মার্কেট এলাকার ফাহিমা বেগম পেশায় বিউটিশিয়ান। তিনি বলেন, ‘আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই চাকরি করি। কিন্তু তারপরও এখন সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে। করোনাকালেও জিনিসপত্রের এত দাম বাড়েনি, এখন যতটা বেড়েছে। বড় মাছ বা মাংস খেতে হলে চিন্তা করতে হয়। ৫০ টাকার নিচে কোনো সবজিও পাওয়া যায় না। আমাদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষের খেয়ে বেঁচে থাকাটা দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে।’
সিলেট নগরীর বেশ কয়েকটি এলাকার বিভিন্ন মুদিদোকান ও কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, চাল, আদা, পেঁয়াজ, রসুন, ডিমের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। গত সপ্তাহে এই পেঁয়াজ ছিল ৪০ টাকা কেজি। প্রতি কেজি চায়না বড় রসুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।
গত সপ্তাহে এই রসুন ছিল ১২০ টাকা কেজি। চায়না আদা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে এই আদা বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকা কেজি। ডিম (লাল) বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা হালি। চালও কেজি প্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকা বেড়েছে।
কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৬ টাকায়, পাতিলাউ আকারভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকা পিস, আমড়া ৪০ টাকা কেজি, টমেটো ১২০ টাকা কেজি, ঝিঙে ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা কেজি, করলা ৫৫ টাকা কেজি, বরবটি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০ টাকা কেজি, প্রতি কেজি শসা ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪