তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলী উপজেলায় বসবাসের শুরুর দিকে জীবিকা নির্বাহের জন্য রাখাইন নারীরা তাঁতে কাপড় বোনা শুরু করেন। সেই থেকে কয়েক বছর আগেও রাখাইনদের তাঁতশিল্প ছিল জমজমাট। কিন্তু এই পল্লিতে তাঁতশিল্পের সেই সুবর্ণ দিন আজ আর নেই।
এই শিল্পের কারিগরেরা বেছে নিয়েছেন অন্য পেশা। যাঁরা আছেন, ভালো নেই তাঁরা। মানবেতর জীবন পার করছেন এই উপজেলার রাখাইন পল্লিবাসী। বিলুপ্তির পথে তাঁতশিল্প।
জানা যায়, ১৭০০ সালের শেষের দিকে মিয়ানমারের আরাকানের মেঘাবতীর সান্ধ্যে জেলার ছেং ডোয়ে, রেমেত্রে, মেং অং অঞ্চল ছেড়ে রাখাইনরা এখানে বসবাস শুরু করেন। এরপর থেকেই তাঁদের পল্লিতে দিনরাত সমানতালে তাঁতের ঠকঠক আওয়াজ শোনা যেত। তাঁতিদের কর্মব্যস্ততায় সরগরম ছিল রাখাইনপাড়া। উপজেলার রাখাইন মার্কেটে ছিল তাঁতের শাড়ি কাপড় বিক্রির ধুম। আর এখন সেই মার্কেটে নেই বেচা-কেনায় ভিড়, নেই রাখাইন পল্লিতে কর্মব্যস্ততা। একদিকে যেমন সুতার সংকট, অন্যদিকে পণ্যটির মাত্রাতিরিক্ত দাম, আবার পাচ্ছেন না সরকারি সহায়তা নানা সমস্যায় স্থবির হয়ে আছে রাখাইনদের তাঁতশিল্প।
এদিকে দু-একটি পাড়ায় তাঁত দেখা গেলেও শুধু নিজেদের প্রয়োজনে কাপড় বুনছেন তাঁরা। বাজারজাত করতে হলে সরকারি সহযোগিতা চান এ তাঁতশিল্পীরা। রাখাইন তাঁতশিল্পী লাচা নো বলেন, ‘সুতার দাম বেশি থাকায় এখন আর কাপড় বোনা সম্ভব হচ্ছে না।’
মনুকে পাড়ার চিং খে উই রাখানই বলেন, ‘এখন নিজেদের প্রয়োজনে দু-একটি কাপড় বোনা হয়। আগে কাপড় বুনে শেষ করতে পারতাম না।’
তালতলী উপজেলা তাঁতি সমিতির সভাপতি মংচিন থান বলেন, ‘সুতার দাম বেশি ও বিক্রির ব্যবস্থা না থাকায় রাখাইন পল্লির মানুষগুলো অন্য পেশায় ঝুঁকছেন। আগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে দরকার সরকারি সহযোগিতা।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হোসেন বলেন, তাঁতশিল্পীদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। যুব উন্নয়ন থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ঋণের ব্যবস্থা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে রাখাইনের তাঁতশিল্পীদের জন্য মার্কেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
বরগুনার তালতলী উপজেলায় বসবাসের শুরুর দিকে জীবিকা নির্বাহের জন্য রাখাইন নারীরা তাঁতে কাপড় বোনা শুরু করেন। সেই থেকে কয়েক বছর আগেও রাখাইনদের তাঁতশিল্প ছিল জমজমাট। কিন্তু এই পল্লিতে তাঁতশিল্পের সেই সুবর্ণ দিন আজ আর নেই।
এই শিল্পের কারিগরেরা বেছে নিয়েছেন অন্য পেশা। যাঁরা আছেন, ভালো নেই তাঁরা। মানবেতর জীবন পার করছেন এই উপজেলার রাখাইন পল্লিবাসী। বিলুপ্তির পথে তাঁতশিল্প।
জানা যায়, ১৭০০ সালের শেষের দিকে মিয়ানমারের আরাকানের মেঘাবতীর সান্ধ্যে জেলার ছেং ডোয়ে, রেমেত্রে, মেং অং অঞ্চল ছেড়ে রাখাইনরা এখানে বসবাস শুরু করেন। এরপর থেকেই তাঁদের পল্লিতে দিনরাত সমানতালে তাঁতের ঠকঠক আওয়াজ শোনা যেত। তাঁতিদের কর্মব্যস্ততায় সরগরম ছিল রাখাইনপাড়া। উপজেলার রাখাইন মার্কেটে ছিল তাঁতের শাড়ি কাপড় বিক্রির ধুম। আর এখন সেই মার্কেটে নেই বেচা-কেনায় ভিড়, নেই রাখাইন পল্লিতে কর্মব্যস্ততা। একদিকে যেমন সুতার সংকট, অন্যদিকে পণ্যটির মাত্রাতিরিক্ত দাম, আবার পাচ্ছেন না সরকারি সহায়তা নানা সমস্যায় স্থবির হয়ে আছে রাখাইনদের তাঁতশিল্প।
এদিকে দু-একটি পাড়ায় তাঁত দেখা গেলেও শুধু নিজেদের প্রয়োজনে কাপড় বুনছেন তাঁরা। বাজারজাত করতে হলে সরকারি সহযোগিতা চান এ তাঁতশিল্পীরা। রাখাইন তাঁতশিল্পী লাচা নো বলেন, ‘সুতার দাম বেশি থাকায় এখন আর কাপড় বোনা সম্ভব হচ্ছে না।’
মনুকে পাড়ার চিং খে উই রাখানই বলেন, ‘এখন নিজেদের প্রয়োজনে দু-একটি কাপড় বোনা হয়। আগে কাপড় বুনে শেষ করতে পারতাম না।’
তালতলী উপজেলা তাঁতি সমিতির সভাপতি মংচিন থান বলেন, ‘সুতার দাম বেশি ও বিক্রির ব্যবস্থা না থাকায় রাখাইন পল্লির মানুষগুলো অন্য পেশায় ঝুঁকছেন। আগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে দরকার সরকারি সহযোগিতা।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাওসার হোসেন বলেন, তাঁতশিল্পীদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। যুব উন্নয়ন থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ঋণের ব্যবস্থা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে রাখাইনের তাঁতশিল্পীদের জন্য মার্কেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪