মারুফ কিবরিয়া, কুমিল্লা থেকে
গোমতী নদীর তীর ঘেঁষে কুমিল্লা নগর। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদের উপনির্বাচন শেষ হলেও আলোচনার শেষ নেই। মেয়র পদে তাহসিন বাহার সূচনার বিপুল বিজয় নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করলেও নগরের পথে-দোকানে-আড্ডায় তা ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে একজনই। তিনি কুমিল্লা-৬ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। নতুন মেয়র তাঁরই মেয়ে।
স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, এমপি বাহার কুমিল্লা নগরে ব্যাপক প্রভাবশালী। যেকোনো নির্বাচনে তিনিই ‘স্ট্রাইকার’। এবার তাঁর মেয়ে সিটি মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় পরিবারটির প্রভাব আরও পোক্ত হলো। আওয়ামী লীগের বাহারবিরোধী পক্ষ এবং বিরোধীরা আরও কোণঠাসা হবে।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) কুমিল্লা জেলা কমিটির সভাপতি শাহ মো. আলমগীর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক পরিবারের দুজন জনপ্রতিনিধি হলে তাঁদের রাজনৈতিক শক্তি আরও বেড়ে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। এটি ভালো কিছুও হয়তো বয়ে আনতে পারে। সূচনা এমপির মেয়ে হওয়ায় নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা অনুযায়ী নগরীর জন্য তাঁর ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মহানগর বিএনপির সাবেক এক সিনিয়র নেতা বলেন, ‘এখানে (কুমিল্লা) তাঁরাই সব। তাঁদের কথায় সব চলে।’
এমপি বাহার কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং তাঁর মেয়ে নবনির্বাচিত মেয়র তাহসিন বাহার সূচনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আওয়ামী লীগের নেতারাসহ রাজনীতিতে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, ২০১২ সাল থেকে চারটি সিটি নির্বাচন দেখেছেন কুমিল্লাবাসী। সর্বশেষটি ছিল ৯ মার্চ মেয়র পদে উপনির্বাচন।
এসব নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে নেপথ্যে বড় ভূমিকা রেখেছেন সদর আসনের এমপি বাহার। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা আফজল খানের সঙ্গে তাঁর কয়েক দশকের দ্বন্দ্ব কুমিল্লার সবার জানা। অবশ্য আফজল খানের জীবদ্দশাতেই দলে বাহারের আধিপত্য ছিল সুস্পষ্ট। আফজলের মৃত্যুর পর এই আধিপত্য হয় একক।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে সেই দ্বন্দ্বের সাময়িক অবসান ঘটেছিল। সে সময় আফজল খান ও আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে এক মঞ্চে এনেছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই নির্বাচনে কুমিল্লা সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন পান বাহার। একসঙ্গে কাজ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয় আফজল খানকে। ঐক্য ফিরেছিল কুমিল্লার আওয়ামী লীগে।
বাহার এমপি নির্বাচিত হন। তবে আফজল-বাহারের ঐক্য স্থায়ী হয়নি। ২০১২ সালে কুমিল্লা সিটির প্রথম নির্বাচনেই পুরোনো দ্বন্দ্ব আবার প্রকাশ্যে আসে। ওই নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন পান তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আফজল খান। কিন্তু হেরে যান বিএনপির মনিরুল হক সাক্কুর কাছে। আফজল পক্ষের অভিযোগ, এই পরাজয়ের কারণ এমপি বাহারের বিরোধিতা।
এর জেরে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাহারের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন আফজল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান ইমরান। তবে বিজয়ী হন বাহার। ২০১৭ সালের কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফজল খানের মেয়ে আঞ্জুম সুলতানা সীমা হেরে যান সাক্কুর কাছে। এবারও অভিযোগের তির বাহার পক্ষের দিকে। সীমাকে পরে একাদশ সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য করা হয়। তবে দ্বাদশ সংসদে তিনি দলীয় টিকিট পাননি। ইমরান ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও কেন্দ্রের পরামর্শে সরে দাঁড়ান। গত বছর মার্চে তিনি মারা গেছেন। রাজনীতিতে আফজল পরিবারের প্রভাবও কমেছে।
জানতে চাইলে কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আঞ্জুম সুলতানা সীমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে দিয়ে এসব কথা বলিয়ে লাভ কী? উনি (এমপি বাহার) এই শহরে যা করেন, তা ঘোষণা দিয়ে করেন। এগুলো সবাই জানে।’
কুমিল্লা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা বলেন, ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে প্রয়াত আরফানুল হক রিফাতের জয় এবং সাক্কুর পরাজয়ের নেপথ্যেও এমপি বাহার। তিনি দলীয় প্রার্থী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রিফাতকে প্রকাশ্যে সমর্থন দেন।দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন সাক্কুর বিরুদ্ধে। রিফাতের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া মেয়র পদের উপনির্বাচনে মেয়ের বিজয় এমপি বাহারের আধিপত্যের প্রমাণ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক আহসানুল কবীর বলেন, সূচনার বিজয়ের ফলে বাহার পরিবারের অবস্থান আরও শক্তিশালী ও নিয়ন্ত্রণ পোক্ত হয়েছে। এই নিয়ন্ত্রণের প্রভাব কেমন হবে, তা সামনের দিনে বলা যাবে।
উপনির্বাচনে প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নূর উর রহমান মাহমুদ তানিন বলেন, ‘একটা নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন হয়েছে। সেখানে আর কিছু বলার অপেক্ষা রাখে না।’
অবশ্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে মানুষ আমার ওপর আস্থা রেখেছে। আমার ওপর আস্থা ছিল এবং প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে বলেই আমার মেয়েকে নির্বাচিত করেছে। মানুষের সেবায় সে সততার সঙ্গে কাজ করে যাবে।’
গোমতী নদীর তীর ঘেঁষে কুমিল্লা নগর। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদের উপনির্বাচন শেষ হলেও আলোচনার শেষ নেই। মেয়র পদে তাহসিন বাহার সূচনার বিপুল বিজয় নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করলেও নগরের পথে-দোকানে-আড্ডায় তা ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রে একজনই। তিনি কুমিল্লা-৬ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। নতুন মেয়র তাঁরই মেয়ে।
স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, এমপি বাহার কুমিল্লা নগরে ব্যাপক প্রভাবশালী। যেকোনো নির্বাচনে তিনিই ‘স্ট্রাইকার’। এবার তাঁর মেয়ে সিটি মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় পরিবারটির প্রভাব আরও পোক্ত হলো। আওয়ামী লীগের বাহারবিরোধী পক্ষ এবং বিরোধীরা আরও কোণঠাসা হবে।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) কুমিল্লা জেলা কমিটির সভাপতি শাহ মো. আলমগীর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক পরিবারের দুজন জনপ্রতিনিধি হলে তাঁদের রাজনৈতিক শক্তি আরও বেড়ে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। এটি ভালো কিছুও হয়তো বয়ে আনতে পারে। সূচনা এমপির মেয়ে হওয়ায় নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা অনুযায়ী নগরীর জন্য তাঁর ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মহানগর বিএনপির সাবেক এক সিনিয়র নেতা বলেন, ‘এখানে (কুমিল্লা) তাঁরাই সব। তাঁদের কথায় সব চলে।’
এমপি বাহার কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং তাঁর মেয়ে নবনির্বাচিত মেয়র তাহসিন বাহার সূচনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আওয়ামী লীগের নেতারাসহ রাজনীতিতে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, ২০১২ সাল থেকে চারটি সিটি নির্বাচন দেখেছেন কুমিল্লাবাসী। সর্বশেষটি ছিল ৯ মার্চ মেয়র পদে উপনির্বাচন।
এসব নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে নেপথ্যে বড় ভূমিকা রেখেছেন সদর আসনের এমপি বাহার। আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা আফজল খানের সঙ্গে তাঁর কয়েক দশকের দ্বন্দ্ব কুমিল্লার সবার জানা। অবশ্য আফজল খানের জীবদ্দশাতেই দলে বাহারের আধিপত্য ছিল সুস্পষ্ট। আফজলের মৃত্যুর পর এই আধিপত্য হয় একক।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে সেই দ্বন্দ্বের সাময়িক অবসান ঘটেছিল। সে সময় আফজল খান ও আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে এক মঞ্চে এনেছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই নির্বাচনে কুমিল্লা সদর আসনে দলীয় মনোনয়ন পান বাহার। একসঙ্গে কাজ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয় আফজল খানকে। ঐক্য ফিরেছিল কুমিল্লার আওয়ামী লীগে।
বাহার এমপি নির্বাচিত হন। তবে আফজল-বাহারের ঐক্য স্থায়ী হয়নি। ২০১২ সালে কুমিল্লা সিটির প্রথম নির্বাচনেই পুরোনো দ্বন্দ্ব আবার প্রকাশ্যে আসে। ওই নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন পান তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আফজল খান। কিন্তু হেরে যান বিএনপির মনিরুল হক সাক্কুর কাছে। আফজল পক্ষের অভিযোগ, এই পরাজয়ের কারণ এমপি বাহারের বিরোধিতা।
এর জেরে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাহারের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন আফজল খানের ছেলে মাসুদ পারভেজ খান ইমরান। তবে বিজয়ী হন বাহার। ২০১৭ সালের কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফজল খানের মেয়ে আঞ্জুম সুলতানা সীমা হেরে যান সাক্কুর কাছে। এবারও অভিযোগের তির বাহার পক্ষের দিকে। সীমাকে পরে একাদশ সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য করা হয়। তবে দ্বাদশ সংসদে তিনি দলীয় টিকিট পাননি। ইমরান ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও কেন্দ্রের পরামর্শে সরে দাঁড়ান। গত বছর মার্চে তিনি মারা গেছেন। রাজনীতিতে আফজল পরিবারের প্রভাবও কমেছে।
জানতে চাইলে কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আঞ্জুম সুলতানা সীমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে দিয়ে এসব কথা বলিয়ে লাভ কী? উনি (এমপি বাহার) এই শহরে যা করেন, তা ঘোষণা দিয়ে করেন। এগুলো সবাই জানে।’
কুমিল্লা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা বলেন, ২০২২ সালের সিটি নির্বাচনে প্রয়াত আরফানুল হক রিফাতের জয় এবং সাক্কুর পরাজয়ের নেপথ্যেও এমপি বাহার। তিনি দলীয় প্রার্থী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রিফাতকে প্রকাশ্যে সমর্থন দেন।দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন সাক্কুর বিরুদ্ধে। রিফাতের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া মেয়র পদের উপনির্বাচনে মেয়ের বিজয় এমপি বাহারের আধিপত্যের প্রমাণ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক আহসানুল কবীর বলেন, সূচনার বিজয়ের ফলে বাহার পরিবারের অবস্থান আরও শক্তিশালী ও নিয়ন্ত্রণ পোক্ত হয়েছে। এই নিয়ন্ত্রণের প্রভাব কেমন হবে, তা সামনের দিনে বলা যাবে।
উপনির্বাচনে প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নূর উর রহমান মাহমুদ তানিন বলেন, ‘একটা নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন হয়েছে। সেখানে আর কিছু বলার অপেক্ষা রাখে না।’
অবশ্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ৪০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে মানুষ আমার ওপর আস্থা রেখেছে। আমার ওপর আস্থা ছিল এবং প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে বলেই আমার মেয়েকে নির্বাচিত করেছে। মানুষের সেবায় সে সততার সঙ্গে কাজ করে যাবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪