নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের স্বাস্থ্য খাতকে এগিয়ে নিতে স্বাস্থ্যনীতি পুনর্গঠনের জোরালো দাবি জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের মতামত এবং তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতেরও আহ্বান জানান তাঁরা। গতকাল সোমবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে এক গোলটেবিল বৈঠকে তাঁরা এ দাবি জানান।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সাবেক পরিচালক ও হেলথ ওয়াচের ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য ড. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে এতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, হেলথ ওয়াচের উপদেষ্টা ড. ইয়াসমিন এইচ আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. শাহ মনির হোসেনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।
অধ্যাপক মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা এখন সময়ের দাবি।
ডা. শাহ মনির হোসেন রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দিয়ে বলেন, স্বাস্থ্যনীতির সেবাগ্রহীতারা তাঁদের অধিকার ও দাবি নিয়ে আওয়াজ তুলবেন এবং সুশীল সমাজের সদস্যরা তাঁদের এই দাবিগুলো তুলে ধরবেন।
সভাপতির বক্তব্যে জাকির হোসেন বলেন, স্বাস্থ্যনীতি বাস্তবায়নে আলাদা অবকাঠামো অনেক জরুরি। জনস্বাস্থ্য নিয়ে যারা চিন্তা-ভাবনা করেন, তাঁদের সাহায্যে নতুন অবকাঠামো গঠন করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এই বিষয়ে পড়ালেখা অনেক দরকার। পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের লোকদের স্বাস্থ্যনীতির সঙ্গে যুক্ত করার ওপর জোর দেন তিনি।
বৈঠকে জানানো হয়, হেলথ ওয়াচের পক্ষ থেকে ‘ইনভেনটরি অব হেলথ পলিসি অ্যান্ড পলিসি ফোরামস’ শীর্ষক গবেষণা করেছেন বিএসএমএমইউর একদল গবেষক। বিএসএমএমইউর গণস্বাস্থ্য ও ইনফোরম্যাটিক্স অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল হকের নেতৃত্বে এ গবেষণা চালানো হয়েছে।
গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশের জনস্বাস্থ্য নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়নে জনগণ ও সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ নিয়ে সরকারি অংশীজনদের মাঝে জনগণের অংশগ্রহণ নিয়ে ভুল ধারণা, উপযুক্ত নাগরিক প্রতিনিধি নির্বাচনে ব্যর্থতা, তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবাকর্মী এবং সেবাগ্রহীতাদের মতামতের গুরুত্বের অভাব রয়েছে।
জনগণের অংশগ্রহণ ও নীতিমালা তৈরিতে পলিসি ফোরামের ভূমিকাও মূল্যায়ন করা হয়েছে গবেষণায়। কীভাবে অধিকতর জনবান্ধব নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনে বেশ কিছু মতামত তুলে ধরেন গবেষকেরা।
দেশের স্বাস্থ্য খাতকে এগিয়ে নিতে স্বাস্থ্যনীতি পুনর্গঠনের জোরালো দাবি জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের মতামত এবং তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতেরও আহ্বান জানান তাঁরা। গতকাল সোমবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে এক গোলটেবিল বৈঠকে তাঁরা এ দাবি জানান।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সাবেক পরিচালক ও হেলথ ওয়াচের ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য ড. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে এতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, হেলথ ওয়াচের উপদেষ্টা ড. ইয়াসমিন এইচ আহমেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. শাহ মনির হোসেনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা।
অধ্যাপক মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান তৈরি করা এখন সময়ের দাবি।
ডা. শাহ মনির হোসেন রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দিয়ে বলেন, স্বাস্থ্যনীতির সেবাগ্রহীতারা তাঁদের অধিকার ও দাবি নিয়ে আওয়াজ তুলবেন এবং সুশীল সমাজের সদস্যরা তাঁদের এই দাবিগুলো তুলে ধরবেন।
সভাপতির বক্তব্যে জাকির হোসেন বলেন, স্বাস্থ্যনীতি বাস্তবায়নে আলাদা অবকাঠামো অনেক জরুরি। জনস্বাস্থ্য নিয়ে যারা চিন্তা-ভাবনা করেন, তাঁদের সাহায্যে নতুন অবকাঠামো গঠন করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এই বিষয়ে পড়ালেখা অনেক দরকার। পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের লোকদের স্বাস্থ্যনীতির সঙ্গে যুক্ত করার ওপর জোর দেন তিনি।
বৈঠকে জানানো হয়, হেলথ ওয়াচের পক্ষ থেকে ‘ইনভেনটরি অব হেলথ পলিসি অ্যান্ড পলিসি ফোরামস’ শীর্ষক গবেষণা করেছেন বিএসএমএমইউর একদল গবেষক। বিএসএমএমইউর গণস্বাস্থ্য ও ইনফোরম্যাটিক্স অনুষদের অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল হকের নেতৃত্বে এ গবেষণা চালানো হয়েছে।
গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশের জনস্বাস্থ্য নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়নে জনগণ ও সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ নিয়ে সরকারি অংশীজনদের মাঝে জনগণের অংশগ্রহণ নিয়ে ভুল ধারণা, উপযুক্ত নাগরিক প্রতিনিধি নির্বাচনে ব্যর্থতা, তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবাকর্মী এবং সেবাগ্রহীতাদের মতামতের গুরুত্বের অভাব রয়েছে।
জনগণের অংশগ্রহণ ও নীতিমালা তৈরিতে পলিসি ফোরামের ভূমিকাও মূল্যায়ন করা হয়েছে গবেষণায়। কীভাবে অধিকতর জনবান্ধব নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, তা নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনে বেশ কিছু মতামত তুলে ধরেন গবেষকেরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪