নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
আজ শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সিলেট-পর্ব। গত বছর সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ছিল দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়, ছিল দেখার মতো উচ্ছ্বাস। এবারও সিলেটে থাকবে উন্মাদনা, থাকবে উচ্ছ্বাস। প্রতিবারের মতো এবারও শুরুতেই টিকিট কালোবাজারির অভিযোগ উঠেছে।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে বিক্রিকালে এমন অভিযোগ করেন টিকিট কিনতে আসা দর্শকেরা। সরেজমিনে দেখা যায়, সিলেট নগরের রিকাবীবাজার এলাকার জেলা স্টেডিয়ামে সকাল থেকে টিকিট বিক্রির বুথে ভিড় করেন শুক্রবার ম্যাচের টিকিট কিনতে আসা দর্শকেরা। সকাল ১০টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরুর আধঘণ্টার মধ্যে ২০০ টাকা দামের টিকিট শেষ হয়েছে বলে কাউন্টার থেকে জানানো হলে ক্ষোভ ঝাড়তে থাকেন লাইনে দাঁড়ানো থাকা ক্রিকেট দর্শকেরা।
টিকিট কিনতে আসা সাধারণ দর্শকেরা জানান, ভিক্ষুক ও পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীদের বিকল্প লাইনে দাঁড় করিয়ে টিকিট হাতিয়ে নিচ্ছেন কালোবাজারিরা। এ সময় মহিলাদের লাইনে দাঁড়ানো কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললে তারা কিসের ম্যাচ বা কোথায় খেলা হবে জানতে চাইলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে সটকে পড়েন কালোবাজারির মূল হোতারা। ৪০০ টাকা দামের টিকিট বিক্রি শুরু হলে সেটা দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তখন অনেকেই বিক্ষুব্ধভাবে স্লোগান দিতে থাকেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, টিকিট বুথের দায়িত্বে যাঁরা আছেন, তারাও কালোবাজারে জড়িত। টিকিট কিনতে আসা দক্ষিণ সুরমার আবুল ফয়েজ বলেন, ‘আমরা সকালে এসেছি টিকিট কিনতে। তবে আধা ঘণ্টা পর কাউন্টার থেকে জানানো হয়েছে ২০০ টাকার টিকিট নেই। এত টিকিট গেল কোথায়?’
টিকিট বিক্রির অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া ইনচার্জ ফরহাদ কোরেশি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট বিক্রি করছে থার্ড পার্টি (তৃতীয় পক্ষ)। এখানে কীভাবে বিক্রি করছে তারা আমরা জানি না। বিসিবির ঢাকার লোকজন ভালো বলতে পারবে।’
আজ শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সিলেট-পর্ব। গত বছর সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ছিল দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়, ছিল দেখার মতো উচ্ছ্বাস। এবারও সিলেটে থাকবে উন্মাদনা, থাকবে উচ্ছ্বাস। প্রতিবারের মতো এবারও শুরুতেই টিকিট কালোবাজারির অভিযোগ উঠেছে।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে বিক্রিকালে এমন অভিযোগ করেন টিকিট কিনতে আসা দর্শকেরা। সরেজমিনে দেখা যায়, সিলেট নগরের রিকাবীবাজার এলাকার জেলা স্টেডিয়ামে সকাল থেকে টিকিট বিক্রির বুথে ভিড় করেন শুক্রবার ম্যাচের টিকিট কিনতে আসা দর্শকেরা। সকাল ১০টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরুর আধঘণ্টার মধ্যে ২০০ টাকা দামের টিকিট শেষ হয়েছে বলে কাউন্টার থেকে জানানো হলে ক্ষোভ ঝাড়তে থাকেন লাইনে দাঁড়ানো থাকা ক্রিকেট দর্শকেরা।
টিকিট কিনতে আসা সাধারণ দর্শকেরা জানান, ভিক্ষুক ও পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীদের বিকল্প লাইনে দাঁড় করিয়ে টিকিট হাতিয়ে নিচ্ছেন কালোবাজারিরা। এ সময় মহিলাদের লাইনে দাঁড়ানো কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললে তারা কিসের ম্যাচ বা কোথায় খেলা হবে জানতে চাইলে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে সটকে পড়েন কালোবাজারির মূল হোতারা। ৪০০ টাকা দামের টিকিট বিক্রি শুরু হলে সেটা দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তখন অনেকেই বিক্ষুব্ধভাবে স্লোগান দিতে থাকেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, টিকিট বুথের দায়িত্বে যাঁরা আছেন, তারাও কালোবাজারে জড়িত। টিকিট কিনতে আসা দক্ষিণ সুরমার আবুল ফয়েজ বলেন, ‘আমরা সকালে এসেছি টিকিট কিনতে। তবে আধা ঘণ্টা পর কাউন্টার থেকে জানানো হয়েছে ২০০ টাকার টিকিট নেই। এত টিকিট গেল কোথায়?’
টিকিট বিক্রির অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া ইনচার্জ ফরহাদ কোরেশি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট বিক্রি করছে থার্ড পার্টি (তৃতীয় পক্ষ)। এখানে কীভাবে বিক্রি করছে তারা আমরা জানি না। বিসিবির ঢাকার লোকজন ভালো বলতে পারবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪