এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে তদানীন্তন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দুটি মামলায় চার বছর আগে রায় দিয়েছেন বিচারিক আদালত। রায়ের পর দুই মামলার ৩৭ হাজার ৩৮৫ পৃষ্ঠার নথি ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এরপর নথিগুলো সরকারি ছাপাখানায় পাঠানো হয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য। ছাপাখানা থেকে পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে হাইকোর্টে পৌঁছায় ২০২০ সালের ১৬ আগস্ট। এর পর থেকে গত দুই বছর ওই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে হাইকোর্টে।
গ্রেনেড হামলা মামলাকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ মামলা হিসেবে অভিহিত করে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তির বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানি শুরু করতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেছি।
আশা করি, আগামী অবকাশের (সেপ্টেম্বরে অবকাশ) পর শুনানি শুরু হবে। আমাদের চেষ্টা থাকবে বিচারিক আদালত যে সাজা দিয়েছেন, তা যেন বহাল থাকে।’
আইন অনুযায়ী জেলা জজ আদালত যেকোনো মামলায় মৃত্যুদণ্ড দিলে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে পাঠাতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগ সাজা বহাল রাখলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা আপিল বিভাগে আবেদনের সুযোগ পান। আপিল বিভাগের রায়ের পর রিভিউ করার সুযোগ থাকে। রিভিউতে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পান আসামি। রিভিউ খারিজ হওয়ার পর আসামি রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা আবেদন খারিজ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় নিহত হন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আহত হন আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা-কর্মী। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলায় পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। ২০০৮ সালের ১১ জুন দেওয়া অভিযোগপত্রে ২২ জনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
২০১১ সালের ৩ জুলাই নতুন করে ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর ফলে মোট আসামির সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২ জনে। তবে বিচার চলার সময় তিনজনের অন্য মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় তাঁদের এই মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর বিচার শেষে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ পৃথক দুই মামলায় একই সঙ্গে রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। বাকিরা হলেন সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ, জঙ্গিনেতা মাওলানা তাজউদ্দিন, মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মাওলানা শেখ ফরিদ, মাওলানা আবু সাইদ, মুফতি মঈনউদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, হাফেজ আবু তাহের, মো. ইউসুফ ভাট ওরফে মাজেদ বাট, আবদুল মালেক, মফিজুর রহমান ওরফে মহিবুল্লাহ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ তামিম, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ও মো. উজ্জ্বল ওরফে রতন।
এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় রায়ে। বাকিরা হলেন বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, আরিফুল ইসলাম আরিফ, জঙ্গিনেতা মুফতি আবদুর রউফ, হাফেজ ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, মাওলানা আবদুল হান্নান ওরফে সাব্বির, মুরসালিন, মুত্তাকিন, জাহাঙ্গীর বদর, আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, আবু বকর সিদ্দিক ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, মো. ইকবাল, রাতুল আহমেদ, মাওলানা লিটন, মো. খলিল ও শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল।
দণ্ড পাওয়া আসামিদের মধ্যে বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী গত বছর মারা যান বলে তাঁর পারিবারিক সূত্রে খবর বেরিয়েছে। দণ্ড পাওয়া বেশ কয়েকজন এখনো পলাতক। তাঁদের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৭ আগস্ট সাংবাদিকদের বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার ব্যাপারে সরকার অত্যন্ত তৎপর। সাজা পাওয়া ও পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকার চেষ্টা করছে।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স পাঠানোর পাশাপাশি হাইকোর্টে আপিল ও জেল আপিল করেন আসামিরা। যা এখন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। পেপারবুক প্রস্তুতের পরও দুই বছরে শুনানি শুরু না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, পেপারবুক প্রস্তুত হয়েছে। নথিপত্র যাচাই-বাছাই চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। শুনানি-পূর্ব এই প্রক্রিয়া শেষে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে তদানীন্তন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দুটি মামলায় চার বছর আগে রায় দিয়েছেন বিচারিক আদালত। রায়ের পর দুই মামলার ৩৭ হাজার ৩৮৫ পৃষ্ঠার নথি ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এরপর নথিগুলো সরকারি ছাপাখানায় পাঠানো হয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য। ছাপাখানা থেকে পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে হাইকোর্টে পৌঁছায় ২০২০ সালের ১৬ আগস্ট। এর পর থেকে গত দুই বছর ওই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে হাইকোর্টে।
গ্রেনেড হামলা মামলাকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ মামলা হিসেবে অভিহিত করে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তির বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানি শুরু করতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেছি।
আশা করি, আগামী অবকাশের (সেপ্টেম্বরে অবকাশ) পর শুনানি শুরু হবে। আমাদের চেষ্টা থাকবে বিচারিক আদালত যে সাজা দিয়েছেন, তা যেন বহাল থাকে।’
আইন অনুযায়ী জেলা জজ আদালত যেকোনো মামলায় মৃত্যুদণ্ড দিলে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে পাঠাতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগ সাজা বহাল রাখলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা আপিল বিভাগে আবেদনের সুযোগ পান। আপিল বিভাগের রায়ের পর রিভিউ করার সুযোগ থাকে। রিভিউতে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পান আসামি। রিভিউ খারিজ হওয়ার পর আসামি রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা আবেদন খারিজ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় নিহত হন প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আহত হন আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা-কর্মী। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলায় পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। ২০০৮ সালের ১১ জুন দেওয়া অভিযোগপত্রে ২২ জনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
২০১১ সালের ৩ জুলাই নতুন করে ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর ফলে মোট আসামির সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২ জনে। তবে বিচার চলার সময় তিনজনের অন্য মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় তাঁদের এই মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর বিচার শেষে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ পৃথক দুই মামলায় একই সঙ্গে রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। বাকিরা হলেন সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ, জঙ্গিনেতা মাওলানা তাজউদ্দিন, মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মাওলানা শেখ ফরিদ, মাওলানা আবু সাইদ, মুফতি মঈনউদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, হাফেজ আবু তাহের, মো. ইউসুফ ভাট ওরফে মাজেদ বাট, আবদুল মালেক, মফিজুর রহমান ওরফে মহিবুল্লাহ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ তামিম, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ও মো. উজ্জ্বল ওরফে রতন।
এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় রায়ে। বাকিরা হলেন বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, আরিফুল ইসলাম আরিফ, জঙ্গিনেতা মুফতি আবদুর রউফ, হাফেজ ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, মাওলানা আবদুল হান্নান ওরফে সাব্বির, মুরসালিন, মুত্তাকিন, জাহাঙ্গীর বদর, আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, আবু বকর সিদ্দিক ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, মো. ইকবাল, রাতুল আহমেদ, মাওলানা লিটন, মো. খলিল ও শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল।
দণ্ড পাওয়া আসামিদের মধ্যে বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী গত বছর মারা যান বলে তাঁর পারিবারিক সূত্রে খবর বেরিয়েছে। দণ্ড পাওয়া বেশ কয়েকজন এখনো পলাতক। তাঁদের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৭ আগস্ট সাংবাদিকদের বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার ব্যাপারে সরকার অত্যন্ত তৎপর। সাজা পাওয়া ও পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকার চেষ্টা করছে।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স পাঠানোর পাশাপাশি হাইকোর্টে আপিল ও জেল আপিল করেন আসামিরা। যা এখন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। পেপারবুক প্রস্তুতের পরও দুই বছরে শুনানি শুরু না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বলেন, পেপারবুক প্রস্তুত হয়েছে। নথিপত্র যাচাই-বাছাই চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। শুনানি-পূর্ব এই প্রক্রিয়া শেষে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে