নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কোনো ট্রেতে চিকেন নাগেট, কোনোটাতে বিফ কোপতা, আছে চিকেন রেশমি কাবাব, রেশমি জালেবি। এভাবে ট্রেতে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ৬০ পদের বেশি খাবার। রোজাদাররা যাতে তাঁদের পছন্দের খাবার দিয়ে ইফতার করতে পারেন, নিতে পারেন ভিন্ন আইটেমে ডিনারের স্বাদ। সে জন্য মুখরোচক এসব খাবারের মাধ্যমে এবার ইফতার আর ডিনারের মেনু তৈরি করেছে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী হোটেল আগ্রাবাদ।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে হোটেলটির সিনামন রেস্তোরাঁয় ঢুকে এই দৃশ্যই দেখা গেছে।
ইফতার আইটেমের বিশেষত্ব সম্পর্কে জানতে চাইলে রেস্তোরাঁর ম্যানেজার মো. হাসানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার আমরা ইফতার ফলোড বাই ডিনারে ৬০টি মুখরোচক খাবারের আয়োজন করেছি। ১ হাজার ৪৫০ টাকায় একজন অতিথি এসব খাবারের প্রতিটির স্বাদ নিতে পারবেন।’
হাসানুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ট্র্যাডিশনাল আইটেমের পাশাপাশি এবার খাবারের মেনতে কিছু স্পেশাল আইটেম রেখেছি। সাধারণ আইটেমগুলোর পাশাপাশি প্রতিদিন তিন/চারটি আইটেম আমরা যোগ-বিয়োগ করি। অতিথিরা যাতে প্রতিদিন একই খাবার পেয়ে বিরক্ত না হন, সে জন্য আমরা খাবারের মেনু পরিবর্তন করছি। আমাদের কিছু স্পেশাল ডেজার্ট আইটেম আছে, যেগুলোনগরীর অন্য কোনো রেস্তোরাঁয় পাওয়া যাবে না।
মেনুতে দেখা যায়, হোটেলটি আজ ইফতারের মেইন কোর্সে খেজুর, ছোলা-মুড়ি, পেঁয়াজু, আলু চপ, চিকেন শর্মা, মিনি কোল্ড স্যান্ডউইচ, বেগুনি, মলরিচা (মচির ভাজা), চিকেন রেশমি কাবাব, বিফ কোপতা, রেশমি জালেবি, ফিশ কেক, সেমোলিনা বরফি, দই চিড়া, গাজরের হালুয়া, ঠান্ডা পুডিং, শাহী চিকেন হালিম রাখা হয়েছে। এর বাইরে ডিনারে বিফ আখনি, প্লেইন রাইস, নান, পরোটা, চিকেন রোস্ট, বিফ মেজবান কারি ও চিকেন ড্রাম স্টিকসহ অন্তত ২০ পদের মুখরোচক খাবার।
হোটেল আগ্রাবাদের সিনিয়র ম্যানেজার মনিরুল আলম সরকার বলেন, হোটেল আগ্রাবাদ খাবারের মানে বিশ্বাস করে। আমরা সাজসজ্জা থেকে খাবারের মানের প্রতি বেশি নজর দিয়েছি। এবার আমরা ইফতার এবং ডিনার মেন্যুতে এমন কিছু আইটেম সংযোজন করেছি, যেগুলো এর আগে সচরাচর ছিল না। দামের দিক থেকে আমরা এই শহরে অন্যদের তুলনায় সেরা। দাম অনুযায়ী আমাদের খাবারও অনেক ভালো।’
মনিরুল আলম সরকার আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামের মানুষ গরুর মাংস বেশি পছন্দ করে। তাঁদের এই পছন্দকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা ইফতার এবং ডিনারে মাংস জাতীয় কয়েকটা আইটেম রাখছি।’
কোনো ট্রেতে চিকেন নাগেট, কোনোটাতে বিফ কোপতা, আছে চিকেন রেশমি কাবাব, রেশমি জালেবি। এভাবে ট্রেতে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ৬০ পদের বেশি খাবার। রোজাদাররা যাতে তাঁদের পছন্দের খাবার দিয়ে ইফতার করতে পারেন, নিতে পারেন ভিন্ন আইটেমে ডিনারের স্বাদ। সে জন্য মুখরোচক এসব খাবারের মাধ্যমে এবার ইফতার আর ডিনারের মেনু তৈরি করেছে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী হোটেল আগ্রাবাদ।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে হোটেলটির সিনামন রেস্তোরাঁয় ঢুকে এই দৃশ্যই দেখা গেছে।
ইফতার আইটেমের বিশেষত্ব সম্পর্কে জানতে চাইলে রেস্তোরাঁর ম্যানেজার মো. হাসানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার আমরা ইফতার ফলোড বাই ডিনারে ৬০টি মুখরোচক খাবারের আয়োজন করেছি। ১ হাজার ৪৫০ টাকায় একজন অতিথি এসব খাবারের প্রতিটির স্বাদ নিতে পারবেন।’
হাসানুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ট্র্যাডিশনাল আইটেমের পাশাপাশি এবার খাবারের মেনতে কিছু স্পেশাল আইটেম রেখেছি। সাধারণ আইটেমগুলোর পাশাপাশি প্রতিদিন তিন/চারটি আইটেম আমরা যোগ-বিয়োগ করি। অতিথিরা যাতে প্রতিদিন একই খাবার পেয়ে বিরক্ত না হন, সে জন্য আমরা খাবারের মেনু পরিবর্তন করছি। আমাদের কিছু স্পেশাল ডেজার্ট আইটেম আছে, যেগুলোনগরীর অন্য কোনো রেস্তোরাঁয় পাওয়া যাবে না।
মেনুতে দেখা যায়, হোটেলটি আজ ইফতারের মেইন কোর্সে খেজুর, ছোলা-মুড়ি, পেঁয়াজু, আলু চপ, চিকেন শর্মা, মিনি কোল্ড স্যান্ডউইচ, বেগুনি, মলরিচা (মচির ভাজা), চিকেন রেশমি কাবাব, বিফ কোপতা, রেশমি জালেবি, ফিশ কেক, সেমোলিনা বরফি, দই চিড়া, গাজরের হালুয়া, ঠান্ডা পুডিং, শাহী চিকেন হালিম রাখা হয়েছে। এর বাইরে ডিনারে বিফ আখনি, প্লেইন রাইস, নান, পরোটা, চিকেন রোস্ট, বিফ মেজবান কারি ও চিকেন ড্রাম স্টিকসহ অন্তত ২০ পদের মুখরোচক খাবার।
হোটেল আগ্রাবাদের সিনিয়র ম্যানেজার মনিরুল আলম সরকার বলেন, হোটেল আগ্রাবাদ খাবারের মানে বিশ্বাস করে। আমরা সাজসজ্জা থেকে খাবারের মানের প্রতি বেশি নজর দিয়েছি। এবার আমরা ইফতার এবং ডিনার মেন্যুতে এমন কিছু আইটেম সংযোজন করেছি, যেগুলো এর আগে সচরাচর ছিল না। দামের দিক থেকে আমরা এই শহরে অন্যদের তুলনায় সেরা। দাম অনুযায়ী আমাদের খাবারও অনেক ভালো।’
মনিরুল আলম সরকার আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামের মানুষ গরুর মাংস বেশি পছন্দ করে। তাঁদের এই পছন্দকে অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা ইফতার এবং ডিনারে মাংস জাতীয় কয়েকটা আইটেম রাখছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪