আশরাফ-উল-আলম, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের পোশাকশ্রমিক মোবারক। ছাঁটাই করা হলেও কারখানার মালিক পাওনা না দেওয়ায় তিনি ২০১৪ সালে শ্রম আইনে ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা করেন। কিন্তু সেই মামলা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। পাওনা টাকাও পাননি মোবারক।
গাজীপুরের পোশাককর্মী শিরিন ৭ বছর ধরে ঘুরছেন শ্রম আদালতে; কিন্তু প্রতিকার পাচ্ছেন না। সংবাদকর্মী স্বপন কুণ্ড ২০১৬ সালে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেও এখনো পাওনা টাকা পাননি।
ছাঁটাইয়ের প্রতিকার, পাওনা ও ক্ষতিপূরণ আদায়ে শ্রম আদালতে যাওয়া শ্রমিকদের বেশির ভাগের একই অবস্থা। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা তাঁদের কষ্ট বাড়াচ্ছে। শ্রম আদালতে বিচারপ্রার্থীদের ৯০ শতাংশই তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক।
আইনজীবী ও অধিকারকর্মীরা বলছেন, শ্রম আদালতের স্বল্পতা ও শ্রম আইনের দুর্বলতার কারণেই শ্রম আদালতে মামলা নিষ্পত্তিতে দেরি হচ্ছে। কারণ, আইনে মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমায় ফাঁক রয়েছে। আবার বিবাদীপক্ষের বিবিধ মামলা করার সুযোগ আছে। এরই সুযোগ নিচ্ছেন মালিকেরা। প্রতিকারবঞ্চিত হচ্ছেন শ্রমিকেরা। আইনজীবীরা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আইন সংশোধনের তাগিদ দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ১৯৭২ সালে দেশে শ্রমিকের সংখ্যা ছিল ১০ লাখ। ওই বছর ছয়টি শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি। কয়েক গুণ বেড়েছে শ্রমিক ছাঁটাই, নির্যাতন, পাওনা পরিশোধ না করার ঘটনা। বাড়ছে মামলার সংখ্যা। তবে ১৯৯৪ সালে চট্টগ্রামে আরও একটি শ্রম আদালত এবং গত দুই বছরে বিভিন্ন স্থানে ছয়টি শ্রম আদালত স্থাপিত হয়। সব মিলিয়ে দেশে এখন শ্রম আদালত ১৩টি। পাশাপাশি ঢাকায় একটি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল রয়েছে।
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ১৩টি শ্রম আদালতে ২১ হাজার ৬১৭টি মামলা ছিল। এগুলোর মধ্যে ১৬ হাজার ১৪১টি মামলা ছয় মাসের বেশি সময় অনিষ্পন্ন রয়েছে। অর্থাৎ প্রায় ৭৫ শতাংশ মামলাই আইনে নির্ধারিত সময়ে নিষ্পত্তি হয়নি।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই বছরে ছয়টি শ্রম আদালত বেড়েছে। আরও বাড়ানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে। মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীদের আন্তরিকতা থাকতে হবে।
পোশাকশ্রমিক মোবারক মিরপুরের অলিরা ফ্যাশনস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। চাকরি হারানোর পর তিনি ২০১৪ সালে কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে শ্রম আদালতে মামলা করেন। গত ১০ বছরেও মামলা নিষ্পত্তি হয়নি।
শ্রম আইনের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবীরা বলেন, শ্রম আইনের ২১৬(১)(১২) ধারায় মামলা দায়েরের পর ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির কথা বলা আছে। ওই সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি না হলে আরও ৯০ দিন সময় বাড়ানোর কথা বলা আছে। ওই ধারায় আরও বলা আছে, যদি রায় বিলম্বে হয়, তবে তা অবৈধ বলে গণ্য হবে না। অর্থাৎ মামলা নিষ্পত্তির নির্ধারিত সময়সীমা এক হিসেবে আইনে নেই বললেই চলে। এরই সুযোগ নিচ্ছেন বিবাদীরা তথা সংশ্লিষ্ট কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্তৃপক্ষ।
আইনজীবীরা বলেন, শ্রম আইনে ক্ষতিপূরণসহ বকেয়া বেতন-ভাতা আদায়ের মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মালিকপক্ষ আদালতে হাজির হয় না। এতে একতরফা রায় হয়। কিন্তু পরে মালিকপক্ষ আদালতে এসে শ্রম আইনের ২১৬(১)(ঙ) ধারা অনুযায়ী ‘বিবিধ মামলা’ করে মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করে। একসময় আবার রায় হয়। আদালত রায়ে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ক্ষতিপূরণ ও বকেয়া বেতন-ভাতা বাদী শ্রমিককে দিতে নির্দেশ দেন। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা করে না মালিকপক্ষ। এতে বাদীকে ফৌজদারি মামলা করতে হয়। আরও সময় নেয় মালিকপক্ষ।
সংবাদকর্মী স্বপন কুণ্ডের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়েছে। তিনি চাকরি হারানোর পর পাওনা টাকা না পেয়ে পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা করেন। তাঁর আইনজীবী শফিকুল ইসলাম রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার বিবাদীরা হাজির না হওয়ায় একতরফা শুনানি শেষে ২০১৮ সালে স্বপন কুণ্ডকে ১২ লাখ টাকা পরিশোধের নির্দেশ দেন শ্রম আদালত। পরে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ আদালতে হাজির হয়ে বলেন, তাঁরা এই মামলা সম্পর্কে জানতেন না। তাঁরা মামলাটি আবার শুনানির আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা নতুন করে শুরু হয়। বিবাদীরা আবার গরহাজির থাকেন। ২০২০ সালে আবার বিবাদীদের অনুপস্থিতিতে দেওয়া রায়ে আগের আদেশ বহাল রাখা হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষ টাকা পরিশোধ না করায় ২০২০ সালে ফৌজদারি মামলা করেন স্বপন। আদালত বিবাদীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে তাঁরা হাজির হয়ে জামিন নেন। ফৌজদারি মামলাটি এখনো চলছে।
ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা পরিচালনাকারী সিনিয়র আইনজীবী মো. কফিল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা নিষ্পত্তির বিষয়ে আইনে সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ না থাকায় বিচার শেষ হতে সময় লাগছে। আবার মামলা নিষ্পত্তির পরও বিবিধ মামলার মাধ্যমে মামলা পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়াও শ্রমিকদের পাওনা আদায় বিলম্বিত করছে। তাই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য শ্রম আইন সংশোধন করা জরুরি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তরিক উল্লাহ বলেন, ঢাকায় কমপক্ষে ১০টি শ্রম আদালত দরকার। কিন্তু আছে ৩টি।
মামলা নিষ্পত্তির জন্য সময় বেঁধে দেওয়া এবং শ্রম আইন সংশোধন দরকার বলে মনে করেন অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন।
রাজধানীর মিরপুরের পোশাকশ্রমিক মোবারক। ছাঁটাই করা হলেও কারখানার মালিক পাওনা না দেওয়ায় তিনি ২০১৪ সালে শ্রম আইনে ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা করেন। কিন্তু সেই মামলা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। পাওনা টাকাও পাননি মোবারক।
গাজীপুরের পোশাককর্মী শিরিন ৭ বছর ধরে ঘুরছেন শ্রম আদালতে; কিন্তু প্রতিকার পাচ্ছেন না। সংবাদকর্মী স্বপন কুণ্ড ২০১৬ সালে পত্রিকা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেও এখনো পাওনা টাকা পাননি।
ছাঁটাইয়ের প্রতিকার, পাওনা ও ক্ষতিপূরণ আদায়ে শ্রম আদালতে যাওয়া শ্রমিকদের বেশির ভাগের একই অবস্থা। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা তাঁদের কষ্ট বাড়াচ্ছে। শ্রম আদালতে বিচারপ্রার্থীদের ৯০ শতাংশই তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক।
আইনজীবী ও অধিকারকর্মীরা বলছেন, শ্রম আদালতের স্বল্পতা ও শ্রম আইনের দুর্বলতার কারণেই শ্রম আদালতে মামলা নিষ্পত্তিতে দেরি হচ্ছে। কারণ, আইনে মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমায় ফাঁক রয়েছে। আবার বিবাদীপক্ষের বিবিধ মামলা করার সুযোগ আছে। এরই সুযোগ নিচ্ছেন মালিকেরা। প্রতিকারবঞ্চিত হচ্ছেন শ্রমিকেরা। আইনজীবীরা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আইন সংশোধনের তাগিদ দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ১৯৭২ সালে দেশে শ্রমিকের সংখ্যা ছিল ১০ লাখ। ওই বছর ছয়টি শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি। কয়েক গুণ বেড়েছে শ্রমিক ছাঁটাই, নির্যাতন, পাওনা পরিশোধ না করার ঘটনা। বাড়ছে মামলার সংখ্যা। তবে ১৯৯৪ সালে চট্টগ্রামে আরও একটি শ্রম আদালত এবং গত দুই বছরে বিভিন্ন স্থানে ছয়টি শ্রম আদালত স্থাপিত হয়। সব মিলিয়ে দেশে এখন শ্রম আদালত ১৩টি। পাশাপাশি ঢাকায় একটি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল রয়েছে।
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ১৩টি শ্রম আদালতে ২১ হাজার ৬১৭টি মামলা ছিল। এগুলোর মধ্যে ১৬ হাজার ১৪১টি মামলা ছয় মাসের বেশি সময় অনিষ্পন্ন রয়েছে। অর্থাৎ প্রায় ৭৫ শতাংশ মামলাই আইনে নির্ধারিত সময়ে নিষ্পত্তি হয়নি।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই বছরে ছয়টি শ্রম আদালত বেড়েছে। আরও বাড়ানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে। মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীদের আন্তরিকতা থাকতে হবে।
পোশাকশ্রমিক মোবারক মিরপুরের অলিরা ফ্যাশনস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। চাকরি হারানোর পর তিনি ২০১৪ সালে কারখানার মালিকের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে শ্রম আদালতে মামলা করেন। গত ১০ বছরেও মামলা নিষ্পত্তি হয়নি।
শ্রম আইনের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবীরা বলেন, শ্রম আইনের ২১৬(১)(১২) ধারায় মামলা দায়েরের পর ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির কথা বলা আছে। ওই সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি না হলে আরও ৯০ দিন সময় বাড়ানোর কথা বলা আছে। ওই ধারায় আরও বলা আছে, যদি রায় বিলম্বে হয়, তবে তা অবৈধ বলে গণ্য হবে না। অর্থাৎ মামলা নিষ্পত্তির নির্ধারিত সময়সীমা এক হিসেবে আইনে নেই বললেই চলে। এরই সুযোগ নিচ্ছেন বিবাদীরা তথা সংশ্লিষ্ট কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্তৃপক্ষ।
আইনজীবীরা বলেন, শ্রম আইনে ক্ষতিপূরণসহ বকেয়া বেতন-ভাতা আদায়ের মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মালিকপক্ষ আদালতে হাজির হয় না। এতে একতরফা রায় হয়। কিন্তু পরে মালিকপক্ষ আদালতে এসে শ্রম আইনের ২১৬(১)(ঙ) ধারা অনুযায়ী ‘বিবিধ মামলা’ করে মামলাটি পুনরুজ্জীবিত করে। একসময় আবার রায় হয়। আদালত রায়ে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ক্ষতিপূরণ ও বকেয়া বেতন-ভাতা বাদী শ্রমিককে দিতে নির্দেশ দেন। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা করে না মালিকপক্ষ। এতে বাদীকে ফৌজদারি মামলা করতে হয়। আরও সময় নেয় মালিকপক্ষ।
সংবাদকর্মী স্বপন কুণ্ডের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়েছে। তিনি চাকরি হারানোর পর পাওনা টাকা না পেয়ে পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা করেন। তাঁর আইনজীবী শফিকুল ইসলাম রিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার বিবাদীরা হাজির না হওয়ায় একতরফা শুনানি শেষে ২০১৮ সালে স্বপন কুণ্ডকে ১২ লাখ টাকা পরিশোধের নির্দেশ দেন শ্রম আদালত। পরে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ আদালতে হাজির হয়ে বলেন, তাঁরা এই মামলা সম্পর্কে জানতেন না। তাঁরা মামলাটি আবার শুনানির আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা নতুন করে শুরু হয়। বিবাদীরা আবার গরহাজির থাকেন। ২০২০ সালে আবার বিবাদীদের অনুপস্থিতিতে দেওয়া রায়ে আগের আদেশ বহাল রাখা হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষ টাকা পরিশোধ না করায় ২০২০ সালে ফৌজদারি মামলা করেন স্বপন। আদালত বিবাদীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে তাঁরা হাজির হয়ে জামিন নেন। ফৌজদারি মামলাটি এখনো চলছে।
ঢাকার শ্রম আদালতে মামলা পরিচালনাকারী সিনিয়র আইনজীবী মো. কফিল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলা নিষ্পত্তির বিষয়ে আইনে সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ না থাকায় বিচার শেষ হতে সময় লাগছে। আবার মামলা নিষ্পত্তির পরও বিবিধ মামলার মাধ্যমে মামলা পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়াও শ্রমিকদের পাওনা আদায় বিলম্বিত করছে। তাই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য শ্রম আইন সংশোধন করা জরুরি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তরিক উল্লাহ বলেন, ঢাকায় কমপক্ষে ১০টি শ্রম আদালত দরকার। কিন্তু আছে ৩টি।
মামলা নিষ্পত্তির জন্য সময় বেঁধে দেওয়া এবং শ্রম আইন সংশোধন দরকার বলে মনে করেন অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে