কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিছালিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভূমিহীনদের হস্তান্তর করা ৮৪টি ঘরের মধ্যে ৫৪টিতেই তালা ঝুলছে। খাবার পানির জন্য নলকূপ না থাকা, বিদ্যুৎ-সংযোগ না দেওয়া ও দুর্গম স্থানে হওয়ায় ভূমিহীনেরা সেখানে বসবাস করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া যাঁরা বসবাস করছেন তাঁরাও চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন বলে জানা গেছে।
কালিছালি আশ্রয়ণ প্রকল্পে তিন বছরে ২৭৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৮৪টি হস্তান্তর করা হয়েছে। এই ৮৪টি ঘরের মধ্যে মাত্র ৩০টিতে বাস করছেন উপকারভোগীরা। বাকি ৫৪টিতেই তালা ঝুলছে।
এ বিষয়ে ইউএনও সিফাত উদ্দিন বলেন, আশ্রয়ণ এলাকাটি একটু দূর হওয়ায় অনেকেই এখানে বসবাস করতে চাচ্ছেন না। এখানে আরও ১০০ পরিবারের মধ্যে খুব শিগগিরই ঘর হস্তান্তর করা হবে। লোকসমাগম একটু বেশি হলে সব সমস্যা দূর হবে।
বসবাস করা উপকারভোগীরা বলেন, ‘প্রকল্পে বিদ্যুতের তার টানা আছে, কিন্তু সংযোগ নেই। সুপেয় পানির জন্য নলকূপ নেই। চার-পাঁচ কিলোমিটার হেঁটে কাজে যেতে হয়। এখানে অনেক কষ্ট করে আমরা বসবাস করছি। কিছু ঘরে বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল, বকেয়া বিলের কারণে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। মানুষের বসবাসের জন্য এটি সঠিক জায়গা নয় বলে তাঁরা দাবি করেন।’
চাবি ও কাগজ পাওয়ার পরও ঘরে ওঠেননি এমন কয়েকজন বলেন, ‘আমাদের ঘর দেওয়া হয়েছে ঠিকই; কিন্তু বসবাসের জন্য ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়নি। বিদ্যুৎ নেই, পানিও নেই। পাঁচটি নলকূপের মধ্যে মাত্র দুটি সচল।’
প্রকল্পের বাসিন্দা আব্দুল জব্বার বলেন, ‘প্রায় তিন মাস হয়েছে এখানে আমরা উঠেছি; কিন্তু আমাদের কোনো সমস্যার সমাধান করা হয়নি। বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। মাত্র দুটি স্থানে অগভীর নলকূপ বসিয়ে খাবার ও গোসলের পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারপরও আমরা কষ্ট করে থাকি। আশপাশে কাজের ব্যবস্থা না থাকায়, অনেক কষ্ট করে চলতে হচ্ছে। এভাবে আর বেশি দিন থাকা সম্ভব নয়। আমরাও এখান থেকে চলে যাব।’
মৌলভীবাজার পল্লী সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক মীর গোলাম ফারুক বলেন, কালিছালি আশ্রয়ণ প্রকল্পে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩৮টি ঘরে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করায় ২৭টির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
এসি ল্যান্ড রইছ আল রিজুয়ান বলেন, ‘স্থানীয় চেয়ারম্যানরা উপকারভোগী নির্বাচনে বিলম্ব করায় ঘরগুলো খালি পড়ে রয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই উপকারভোগীদের মধ্যে ঘর হস্তান্তর করা হবে।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিছালিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভূমিহীনদের হস্তান্তর করা ৮৪টি ঘরের মধ্যে ৫৪টিতেই তালা ঝুলছে। খাবার পানির জন্য নলকূপ না থাকা, বিদ্যুৎ-সংযোগ না দেওয়া ও দুর্গম স্থানে হওয়ায় ভূমিহীনেরা সেখানে বসবাস করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ ছাড়া যাঁরা বসবাস করছেন তাঁরাও চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন বলে জানা গেছে।
কালিছালি আশ্রয়ণ প্রকল্পে তিন বছরে ২৭৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৮৪টি হস্তান্তর করা হয়েছে। এই ৮৪টি ঘরের মধ্যে মাত্র ৩০টিতে বাস করছেন উপকারভোগীরা। বাকি ৫৪টিতেই তালা ঝুলছে।
এ বিষয়ে ইউএনও সিফাত উদ্দিন বলেন, আশ্রয়ণ এলাকাটি একটু দূর হওয়ায় অনেকেই এখানে বসবাস করতে চাচ্ছেন না। এখানে আরও ১০০ পরিবারের মধ্যে খুব শিগগিরই ঘর হস্তান্তর করা হবে। লোকসমাগম একটু বেশি হলে সব সমস্যা দূর হবে।
বসবাস করা উপকারভোগীরা বলেন, ‘প্রকল্পে বিদ্যুতের তার টানা আছে, কিন্তু সংযোগ নেই। সুপেয় পানির জন্য নলকূপ নেই। চার-পাঁচ কিলোমিটার হেঁটে কাজে যেতে হয়। এখানে অনেক কষ্ট করে আমরা বসবাস করছি। কিছু ঘরে বিদ্যুৎ-সংযোগ ছিল, বকেয়া বিলের কারণে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। মানুষের বসবাসের জন্য এটি সঠিক জায়গা নয় বলে তাঁরা দাবি করেন।’
চাবি ও কাগজ পাওয়ার পরও ঘরে ওঠেননি এমন কয়েকজন বলেন, ‘আমাদের ঘর দেওয়া হয়েছে ঠিকই; কিন্তু বসবাসের জন্য ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়নি। বিদ্যুৎ নেই, পানিও নেই। পাঁচটি নলকূপের মধ্যে মাত্র দুটি সচল।’
প্রকল্পের বাসিন্দা আব্দুল জব্বার বলেন, ‘প্রায় তিন মাস হয়েছে এখানে আমরা উঠেছি; কিন্তু আমাদের কোনো সমস্যার সমাধান করা হয়নি। বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। মাত্র দুটি স্থানে অগভীর নলকূপ বসিয়ে খাবার ও গোসলের পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারপরও আমরা কষ্ট করে থাকি। আশপাশে কাজের ব্যবস্থা না থাকায়, অনেক কষ্ট করে চলতে হচ্ছে। এভাবে আর বেশি দিন থাকা সম্ভব নয়। আমরাও এখান থেকে চলে যাব।’
মৌলভীবাজার পল্লী সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক মীর গোলাম ফারুক বলেন, কালিছালি আশ্রয়ণ প্রকল্পে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৩৮টি ঘরে বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হয়েছিল। বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করায় ২৭টির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
এসি ল্যান্ড রইছ আল রিজুয়ান বলেন, ‘স্থানীয় চেয়ারম্যানরা উপকারভোগী নির্বাচনে বিলম্ব করায় ঘরগুলো খালি পড়ে রয়েছে। আশা করছি, শিগগিরই উপকারভোগীদের মধ্যে ঘর হস্তান্তর করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪