নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এক প্রার্থী মাত্র ৪২ ভোট পেয়েছিলেন। পঞ্চম ধাপে নৌকার একাধিক প্রার্থী এক শর নিচে ভোট পেয়ে পরাজিত হন। ইউপি নির্বাচনে এমন হারকে তখন নৌকা প্রার্থীদের বড় পরাজয় আখ্যা দিয়েছিলেন। ষষ্ঠ ধাপে সেই ধারা কিছুটা কাটিয়ে উঠলেও গত সোমবার অনুষ্ঠিত সপ্তম ধাপের ইউপি নির্বাচনে হারের রেকর্ড গড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। এবারের এই ভরাডুবি অন্য যেকোনো সময়কে ছাড়িয়ে গেছে। দেশের এমনও উপজেলা আছে যেখানে গত সোমবারের নির্বাচনে একটি ইউপিতেও জয় পাননি নৌকার প্রার্থীরা। যদিও বিএনপিসহ প্রধান বিরোধী দলগুলো এবারের ইউপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। কেউ ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিলেও দলীয় প্রতীক পাননি, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাঠে ছিলেন।
নির্বাচন কমিশন গতকাল মঙ্গলবার সপ্তম ধাপের নির্বাচনের ফল ঘোষণা করে। এতে দেখা যায়, ১৩৪ ইউপির মাত্র ৪০টিতে জয়ের দেখা পেয়েছেন নৌকা প্রতীকে ভোট করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। অর্থাৎ ৯৪টি ইউপিতে জিতেছেন নৌকার প্রতিপক্ষের প্রার্থীরা। চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের মতো স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এবারও দাপট দেখিয়েছেন। এই স্বতন্ত্রদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত বিদ্রোহী প্রার্থী। সপ্তম ধাপের ভোটে দেশের বিভিন্ন স্থানে ৮৬ ইউপিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের হারিয়েছেন স্বতন্ত্ররা। নির্বাচন কমিশনের ফলাফলে আরও বলা হয়, গত সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী জয় পেয়েছেন তিনটি ইউপিতে। এ ছাড়া একটি ইউপিতে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি। এর আগে বিনা ভোটে ১১ জন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হয়েছিলেন। আর ভোটের দিন নানা অনিয়ম বিশৃঙ্খলার কারণে চারটি ইউপির ফল স্থগিত করেছে সাংবিধানিক এই সংস্থাটি।
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো ফলাফলে দেখা যায়, কোনো কোনো জায়গায় একটি ইউপিতেও জিততে পারেনি আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। আবার কোথাও ১৭টির মধ্যে মাত্র তিনটিতে জয় পেয়েছেন নৌকার মাঝিরা।
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় সাত ইউপির সব কটিতে হেরেছেন নৌকার প্রার্থীরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ মনে করছে, এলাকায় যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের মনোনয়ন না দিয়ে মনোনয়ন বাণিজ্য করা হয়েছে। অযোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা প্রতীক দেওয়ায় এ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে নৌকার এমন শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। এ উপজেলার ইউনিয়নগুলোর ইউপি নির্বাচনে এর আগে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের এমন ভরাডুবির ঘটনা ঘটেনি।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে সপ্তম ধাপে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৪টি ইউনিয়নে নয়টিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। একটিতে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। বাকি চারটিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন না দেওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের এই ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন উপজেলার সাধারণ মানুষ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
৭ম ধাপের ইউপি নির্বাচনে মিঠাপুকুর উপজেলায় ১৭ ইউনিয়নের ১৪ টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। অথচ ২০১৬ সালের নির্বাচনে ১৭ ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচনে চমক দেখিয়েছেন জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ১৩ ইউনিয়নে প্রার্থী দিয়ে ৭ টিতে জিতেছেন তাঁরা। কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ৫ প্রার্থীই হেরেছেন স্বতন্ত্রদের কাছে। স্থানীয়দের মতে, দলীয় কোন্দলের কারণেই এমন পরাজয় ঘটেছে।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সপ্তম ধাপে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১ টির মধ্যে ৩টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। আটটিতে জাতীয় পার্টি (জাপা), স্বতন্ত্র ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা জিতেছেন। ভুল মাঝির হাতে নৌকা তুলে দেওয়ায় এবং প্রতিটি ইউপিতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী ও পৃষ্ঠপোষক থাকায় নৌকার এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীরা। নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১১টি ইউপির মধ্যে ৩ টিতে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। ৩টি ইউপিতে জাপার চেয়ারম্যান প্রার্থী জিতেছেন। এ ছাড়া দুইটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এবং তিনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ছয়টিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছে। এখানেও মনোনয়ন বাণিজ্যের প্রতিফলন হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
নৌকার ভরাডুবি হয়েছে খাগড়াছড়িতেও। জেলার পানছড়ি উপজেলার চার ইউপির মাত্র একটিতে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। চেঙ্গী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী মণীন্দ্র লাল ত্রিপুরা পেয়েছেন মাত্র ৯৬ ভোট। এটাই এবারের ইউপি ভোটের সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার ঘটনা।
(এই প্রতিবেদন তৈরিতে আজকের পত্রিকার একাধিক জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছেন।)
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এক প্রার্থী মাত্র ৪২ ভোট পেয়েছিলেন। পঞ্চম ধাপে নৌকার একাধিক প্রার্থী এক শর নিচে ভোট পেয়ে পরাজিত হন। ইউপি নির্বাচনে এমন হারকে তখন নৌকা প্রার্থীদের বড় পরাজয় আখ্যা দিয়েছিলেন। ষষ্ঠ ধাপে সেই ধারা কিছুটা কাটিয়ে উঠলেও গত সোমবার অনুষ্ঠিত সপ্তম ধাপের ইউপি নির্বাচনে হারের রেকর্ড গড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। এবারের এই ভরাডুবি অন্য যেকোনো সময়কে ছাড়িয়ে গেছে। দেশের এমনও উপজেলা আছে যেখানে গত সোমবারের নির্বাচনে একটি ইউপিতেও জয় পাননি নৌকার প্রার্থীরা। যদিও বিএনপিসহ প্রধান বিরোধী দলগুলো এবারের ইউপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। কেউ ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিলেও দলীয় প্রতীক পাননি, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাঠে ছিলেন।
নির্বাচন কমিশন গতকাল মঙ্গলবার সপ্তম ধাপের নির্বাচনের ফল ঘোষণা করে। এতে দেখা যায়, ১৩৪ ইউপির মাত্র ৪০টিতে জয়ের দেখা পেয়েছেন নৌকা প্রতীকে ভোট করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। অর্থাৎ ৯৪টি ইউপিতে জিতেছেন নৌকার প্রতিপক্ষের প্রার্থীরা। চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের মতো স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এবারও দাপট দেখিয়েছেন। এই স্বতন্ত্রদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত বিদ্রোহী প্রার্থী। সপ্তম ধাপের ভোটে দেশের বিভিন্ন স্থানে ৮৬ ইউপিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের হারিয়েছেন স্বতন্ত্ররা। নির্বাচন কমিশনের ফলাফলে আরও বলা হয়, গত সোমবার অনুষ্ঠিত ভোটে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী জয় পেয়েছেন তিনটি ইউপিতে। এ ছাড়া একটি ইউপিতে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি। এর আগে বিনা ভোটে ১১ জন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হয়েছিলেন। আর ভোটের দিন নানা অনিয়ম বিশৃঙ্খলার কারণে চারটি ইউপির ফল স্থগিত করেছে সাংবিধানিক এই সংস্থাটি।
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো ফলাফলে দেখা যায়, কোনো কোনো জায়গায় একটি ইউপিতেও জিততে পারেনি আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। আবার কোথাও ১৭টির মধ্যে মাত্র তিনটিতে জয় পেয়েছেন নৌকার মাঝিরা।
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় সাত ইউপির সব কটিতে হেরেছেন নৌকার প্রার্থীরা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ মনে করছে, এলাকায় যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের মনোনয়ন না দিয়ে মনোনয়ন বাণিজ্য করা হয়েছে। অযোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা প্রতীক দেওয়ায় এ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে নৌকার এমন শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। এ উপজেলার ইউনিয়নগুলোর ইউপি নির্বাচনে এর আগে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের এমন ভরাডুবির ঘটনা ঘটেনি।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে সপ্তম ধাপে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৪টি ইউনিয়নে নয়টিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা। একটিতে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। বাকি চারটিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন না দেওয়ায় ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের এই ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন উপজেলার সাধারণ মানুষ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
৭ম ধাপের ইউপি নির্বাচনে মিঠাপুকুর উপজেলায় ১৭ ইউনিয়নের ১৪ টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। অথচ ২০১৬ সালের নির্বাচনে ১৭ ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচনে চমক দেখিয়েছেন জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ১৩ ইউনিয়নে প্রার্থী দিয়ে ৭ টিতে জিতেছেন তাঁরা। কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ৫ প্রার্থীই হেরেছেন স্বতন্ত্রদের কাছে। স্থানীয়দের মতে, দলীয় কোন্দলের কারণেই এমন পরাজয় ঘটেছে।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সপ্তম ধাপে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১ টির মধ্যে ৩টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। আটটিতে জাতীয় পার্টি (জাপা), স্বতন্ত্র ও বিদ্রোহী প্রার্থীরা জিতেছেন। ভুল মাঝির হাতে নৌকা তুলে দেওয়ায় এবং প্রতিটি ইউপিতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী ও পৃষ্ঠপোষক থাকায় নৌকার এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে মনে করছেন দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীরা। নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১১টি ইউপির মধ্যে ৩ টিতে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। ৩টি ইউপিতে জাপার চেয়ারম্যান প্রার্থী জিতেছেন। এ ছাড়া দুইটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এবং তিনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ছয়টিতে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছে। এখানেও মনোনয়ন বাণিজ্যের প্রতিফলন হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
নৌকার ভরাডুবি হয়েছে খাগড়াছড়িতেও। জেলার পানছড়ি উপজেলার চার ইউপির মাত্র একটিতে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। চেঙ্গী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী মণীন্দ্র লাল ত্রিপুরা পেয়েছেন মাত্র ৯৬ ভোট। এটাই এবারের ইউপি ভোটের সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার ঘটনা।
(এই প্রতিবেদন তৈরিতে আজকের পত্রিকার একাধিক জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছেন।)
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে