ফিচার ডেস্ক
কাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
মাথা ম্যাসাজ
মাথা ম্যাসাজ মানসিক চাপ কমানোর দারুণ উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, মাথা, গলা ও কাঁধে স্ট্রেস জমে থাকে। এটি হালকা ম্যাসাজের মাধ্যমে মুক্ত করা সম্ভব। চাইলে হাত দিয়ে মাথা ম্যাসাজ করা যায় অথবা বাজারে পাওয়া মাথা ম্যাসাজার ব্যবহার করা যায়।
যোগব্যায়াম
যোগব্যায়াম মনের শান্তি ফেরানোর জনপ্রিয় একটি উপায়। শিশু আসন বা বালাসন একটি সহজ যোগভঙ্গি। এটি শরীর ও মনে বিশ্রাম নিয়ে আসে। এই আসনে বসে গভীর শ্বাস নিন এবং নিজেকে পুরোপুরি মুক্ত মনে করুন।
বাড়িতে স্পা
মনে হতে পারে, বাইরে স্পা করলে মনের শান্তি মিলবে। বিষয়টি কিন্তু এমন নয়; বাড়িতেও আরামদায়ক স্পার পরিবেশ আপনি তৈরি করে নিতে পারেন। মোমবাতি জ্বালিয়ে, প্রিয় গান বাজিয়ে কিংবা গোসলের জন্য কিছু আরামদায়ক পণ্য ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে নিজেই স্পার পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারেন।
সংগীত থেরাপি
সংগীত থেরাপি মনের শান্তির জন্য কার্যকর পদ্ধতি। এর মাধ্যমে সহজে চাপ কমানো সম্ভব। ধীর ও শান্ত সুরের পছন্দের গান বা যন্ত্রসংগীত শুনুন। এটি মনের অবসাদ কমাতে সাহায্য করে।
শরীর নাড়াচাড়া
শারীরিক নড়াচড়া বা নাচ মনকে চাপমুক্ত রাখে। নাচ, জুম্বা বা কোনো ব্যায়াম করলে শরীরে এন্ডোরফিন নিঃসরণ বাড়ে। এর ফলে মনের অবসাদ দূর হয়।
ছবি আঁকা
চিত্রকলা মনের চাপ কমানোর একটি সৃজনশীল উপায়। ছবি আঁকার সময় মানুষ নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে। এটি মানসিক শান্তি ফিরে পেতে সাহায্য করবে। তাই আনন্দের জন্য ছবি আঁকতে পারেন।
রিফ্লেক্সোলজি
রিফ্লেক্সোলজি হলো এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে হাত-পা কিংবা কানের বিভিন্ন পয়েন্টে চাপ দেওয়া হয়। এতে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তচলাচল স্বাভাবিক হয় এবং মন শান্ত থাকে।
পোষা প্রাণী
পোষা প্রাণীর সঙ্গে সময় কাটানো মানসিক শান্তির জন্য দারুণ কার্যকর। পোষা প্রাণীর সান্নিধ্য, তাদের সঙ্গে খেলাধুলা কিংবা আদর করা মন শান্ত রাখতে সাহায্য করে।
গভীর শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম
গভীর শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম মনের চাপ কমাতে দারুণ সহায়ক হতে পারে। এটি সহজ ও প্রচলিত কার্যকর উপায়। ধীরে শ্বাস নিলে দেহ ও মন অস্থিরতা থেকে মুক্ত হয়।
সূত্র: হেলথশট
কাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
মাথা ম্যাসাজ
মাথা ম্যাসাজ মানসিক চাপ কমানোর দারুণ উপায়। গবেষণায় দেখা গেছে, মাথা, গলা ও কাঁধে স্ট্রেস জমে থাকে। এটি হালকা ম্যাসাজের মাধ্যমে মুক্ত করা সম্ভব। চাইলে হাত দিয়ে মাথা ম্যাসাজ করা যায় অথবা বাজারে পাওয়া মাথা ম্যাসাজার ব্যবহার করা যায়।
যোগব্যায়াম
যোগব্যায়াম মনের শান্তি ফেরানোর জনপ্রিয় একটি উপায়। শিশু আসন বা বালাসন একটি সহজ যোগভঙ্গি। এটি শরীর ও মনে বিশ্রাম নিয়ে আসে। এই আসনে বসে গভীর শ্বাস নিন এবং নিজেকে পুরোপুরি মুক্ত মনে করুন।
বাড়িতে স্পা
মনে হতে পারে, বাইরে স্পা করলে মনের শান্তি মিলবে। বিষয়টি কিন্তু এমন নয়; বাড়িতেও আরামদায়ক স্পার পরিবেশ আপনি তৈরি করে নিতে পারেন। মোমবাতি জ্বালিয়ে, প্রিয় গান বাজিয়ে কিংবা গোসলের জন্য কিছু আরামদায়ক পণ্য ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে নিজেই স্পার পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারেন।
সংগীত থেরাপি
সংগীত থেরাপি মনের শান্তির জন্য কার্যকর পদ্ধতি। এর মাধ্যমে সহজে চাপ কমানো সম্ভব। ধীর ও শান্ত সুরের পছন্দের গান বা যন্ত্রসংগীত শুনুন। এটি মনের অবসাদ কমাতে সাহায্য করে।
শরীর নাড়াচাড়া
শারীরিক নড়াচড়া বা নাচ মনকে চাপমুক্ত রাখে। নাচ, জুম্বা বা কোনো ব্যায়াম করলে শরীরে এন্ডোরফিন নিঃসরণ বাড়ে। এর ফলে মনের অবসাদ দূর হয়।
ছবি আঁকা
চিত্রকলা মনের চাপ কমানোর একটি সৃজনশীল উপায়। ছবি আঁকার সময় মানুষ নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে। এটি মানসিক শান্তি ফিরে পেতে সাহায্য করবে। তাই আনন্দের জন্য ছবি আঁকতে পারেন।
রিফ্লেক্সোলজি
রিফ্লেক্সোলজি হলো এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে হাত-পা কিংবা কানের বিভিন্ন পয়েন্টে চাপ দেওয়া হয়। এতে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তচলাচল স্বাভাবিক হয় এবং মন শান্ত থাকে।
পোষা প্রাণী
পোষা প্রাণীর সঙ্গে সময় কাটানো মানসিক শান্তির জন্য দারুণ কার্যকর। পোষা প্রাণীর সান্নিধ্য, তাদের সঙ্গে খেলাধুলা কিংবা আদর করা মন শান্ত রাখতে সাহায্য করে।
গভীর শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম
গভীর শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম মনের চাপ কমাতে দারুণ সহায়ক হতে পারে। এটি সহজ ও প্রচলিত কার্যকর উপায়। ধীরে শ্বাস নিলে দেহ ও মন অস্থিরতা থেকে মুক্ত হয়।
সূত্র: হেলথশট
ক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
১ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
১ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
১ দিন আগেপেস্তাবাদাম। পুরো পৃথিবীতে এই বাদাম বেশ জনপ্রিয়। দুবাইয়ে পেস্তাবাদামের চকলেট বারও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মিষ্টান্ন, আইসক্রিম, বিশেষ ডিশ সাজাতে পেস্তাবাদামের ব্যবহার বেড়েছে। খাবারের সৌন্দর্য আর পুষ্টি—দুটিরই পাওয়ারহাউস এই বাদাম। অল্প খেলেই পাওয়া যায় অনেক পুষ্টি।
৩ দিন আগে