অনলাইন ডেস্ক
বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষের পর পাল্টাপাল্টি অভিযোগে সংসদ চত্বর উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। শারীরিক আক্রমণ ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে দিল্লি পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছে উভয় পক্ষ।
বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্যমতে, এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের সংবিধান প্রণেতা ড. বি.আর. আমবেদকারকে নিয়ে রাজ্যসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্য। শাহের বক্তব্য কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার সংসদ চত্বরে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোটের বিক্ষোভের জবাবে বিজেপি সাংসদদের পাল্টা বিক্ষোভ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই আজ সংসদ ভবনের সামনে কংগ্রেসের সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থানে যায় বিজেপি জোটভুক্ত এনডিএর সংসদ সদস্যরা। একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে আহত হন বিজেপির সাংসদ প্রতাপ সারঙ্গি ও মুকেশ রাজপুত।
বিজেপি সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গি অভিযোগ করেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী তাঁকে ধাক্কা দিয়ে আহত করেছেন। অন্যদিকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, বিজেপি সাংসদরা তাঁদের পথ আটকে শারীরিকভাবে নিগ্রহ করেছেন।
বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুরের নেতৃত্বে একটি দল দিল্লি পুলিশের কাছে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। ঠাকুর জানান, ‘আমরা ভারতীয় দণ্ডবিধির ১০৯, ১১৫, ১১৭, ১২৫, ১৩১ এবং ৩৫১ ধারায় অভিযোগ করেছি। এর মধ্যে ১০৯ ধারায় হত্যার চেষ্টা ও ১১৭ ধারায় গুরুতর আঘাত করার অভিযোগ করা হয়েছে।’
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে নারী সাংসদরাও ছিলেন। তারা পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেন। কংগ্রেস সাংসদ প্রমোদ তিওয়ারি এই ঘটনাকে ‘ষড়যন্ত্র’ বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, ‘পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একজন দলিত নেতাকে অপমান করা হয়েছে এবং ধাক্কা দেওয়া হয়েছে।’
কংগ্রেসের নেতারা লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে একটি চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, বিজেপি সাংসদরা তাঁদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ পণ্ড করার জন্য পরিকল্পিতভাবে আক্রমণ করেছে।
কংগ্রেসের চিঠিতে রাহুল গান্ধীকে শারীরিকভাবে হেনস্তার বিষয়টি তুলে ধরে নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতারা বলেন, এই ঘটনা সংসদের মর্যাদাকে আঘাত করেছে এবং এটি গণতন্ত্রের প্রতি বিজেপির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন।
উভয় পক্ষই তাঁদের অভিযোগের পক্ষে তদন্তের দাবি জানিয়েছে। তবে এই সংঘর্ষের ফলে সংসদ অধিবেশন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে।
বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষের পর পাল্টাপাল্টি অভিযোগে সংসদ চত্বর উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। শারীরিক আক্রমণ ও অসদাচরণের অভিযোগ তুলে দিল্লি পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছে উভয় পক্ষ।
বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্যমতে, এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ভারতের সংবিধান প্রণেতা ড. বি.আর. আমবেদকারকে নিয়ে রাজ্যসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্তব্য। শাহের বক্তব্য কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার সংসদ চত্বরে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোটের বিক্ষোভের জবাবে বিজেপি সাংসদদের পাল্টা বিক্ষোভ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই আজ সংসদ ভবনের সামনে কংগ্রেসের সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থানে যায় বিজেপি জোটভুক্ত এনডিএর সংসদ সদস্যরা। একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে আহত হন বিজেপির সাংসদ প্রতাপ সারঙ্গি ও মুকেশ রাজপুত।
বিজেপি সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গি অভিযোগ করেন, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী তাঁকে ধাক্কা দিয়ে আহত করেছেন। অন্যদিকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেন, বিজেপি সাংসদরা তাঁদের পথ আটকে শারীরিকভাবে নিগ্রহ করেছেন।
বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুরের নেতৃত্বে একটি দল দিল্লি পুলিশের কাছে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। ঠাকুর জানান, ‘আমরা ভারতীয় দণ্ডবিধির ১০৯, ১১৫, ১১৭, ১২৫, ১৩১ এবং ৩৫১ ধারায় অভিযোগ করেছি। এর মধ্যে ১০৯ ধারায় হত্যার চেষ্টা ও ১১৭ ধারায় গুরুতর আঘাত করার অভিযোগ করা হয়েছে।’
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে নারী সাংসদরাও ছিলেন। তারা পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেন। কংগ্রেস সাংসদ প্রমোদ তিওয়ারি এই ঘটনাকে ‘ষড়যন্ত্র’ বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, ‘পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একজন দলিত নেতাকে অপমান করা হয়েছে এবং ধাক্কা দেওয়া হয়েছে।’
কংগ্রেসের নেতারা লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে একটি চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন, বিজেপি সাংসদরা তাঁদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ পণ্ড করার জন্য পরিকল্পিতভাবে আক্রমণ করেছে।
কংগ্রেসের চিঠিতে রাহুল গান্ধীকে শারীরিকভাবে হেনস্তার বিষয়টি তুলে ধরে নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতারা বলেন, এই ঘটনা সংসদের মর্যাদাকে আঘাত করেছে এবং এটি গণতন্ত্রের প্রতি বিজেপির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন।
উভয় পক্ষই তাঁদের অভিযোগের পক্ষে তদন্তের দাবি জানিয়েছে। তবে এই সংঘর্ষের ফলে সংসদ অধিবেশন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি আদালত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণী আরনিমা হায়াতকে হত্যার দায়ে তাঁর স্বামী মিরাজ জাফরকে ২১ বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন। তবে ন্যূনতম ১৬ বছর কারাভোগের পর তিনি প্যারোলে মুক্তির আবেদন করতে পারবেন।
৪০ মিনিট আগেবাংলাদেশে সরকারিভাবে মৌলবাদকে মাথাচাড়া দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলাগুলোতেও। এটি এখনই বন্ধ না করা গেলে আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গ নিয়েও টানাটানি শুরু হয়ে যেতে পারে।
৪৪ মিনিট আগেহংকংয়ের ক্যাথে ড্রাগন এয়ারলাইনসে ১৪ বছর ধরে পাইলট হিসেবে কাজ করছিলেন লিসা রোজারিওর স্বামী জেরোন। ২০২০ সালের অক্টোবরে জেরোন চাকরি হারান। এই ঘটনাটি তাঁদের জীবনে একটি বড় ধাক্কা হয়ে এসেছিল।
১ ঘণ্টা আগেভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে ১৫৯ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। বিগত ১৮ মাস সময়সীমার মধ্যে তাদের আটক করা হয়েছে। কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি. পরমেশ্বর গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভায় এই তথ্য জানিয়েছেন। এ সময় তিনি আরও জানান, আরও অন্তত ১১৫ জন বাংলাদেশি এখনো কর্ণাটকে
১ ঘণ্টা আগে