বড়দিন প্রায় চলেই এল। কেক, কুকি আর মিষ্টি খাবার তৈরির এই তো সময়! ঘরেই চটজলদি বানিয়ে ফেলতে পারেন বড়দিনের জন্য কয়েকটি মিষ্টি খাবার। রেসিপি দিয়েছেন সুষান্না এক্কা।
চটজলদি ব্রাউনি
উপকরণ
মাখন আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, ডিম ২টি, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, কোকো পাউডার ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, ময়দা আধা কাপ, লবণ সামান্য, বেকিং পাউডার পরিমাণমতো।
ফ্রস্টিংয়ের জন্য
গলানো মাখন ৩ টেবিল চামচ, কোকো পাউডার ৩ টেবিল চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, আইসিং সুগার ১ কাপ।
প্রণালি
ওভেন ১৭৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে প্রি-হিট করুন। ৮ ইঞ্চি চৌকো বেকিং ট্রে মাখন দিয়ে গ্রিজ করে ময়দা ছড়িয়ে দিন। একটা বড় সস প্যানে আধা কাপ মাখন গলিয়ে নিন। আঁচ থেকে সরিয়ে চিনি, ডিম, ভ্যানিলা দিয়ে ফেটিয়ে নিন। এর মধ্যে কোকো পাউডার, ময়দা, লবণ, বেকিং পাউডার মিশিয়ে নিন। গ্রিজ করা বেকিং ট্রেতে এই মিশ্রণ ঢেলে প্রি-হিট করা ওভেনে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট বেক করুন। এই ফাঁকে গলানো মাখন, কোকো পাউডার, মধু, ভ্যানিলা এসেন্স ও আইসিং সুগার মিশিয়ে রেখে দিন। ব্রাউনি হয়ে এলে নামিয়ে ঘন মিহি এই মিশ্রণ ওপরে ছড়িয়ে দিন।
চকলেট চিপস কুকি
উপকরণ
মাখন ১ কাপ, চিনি আধা কাপ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, চকলেট চিপস ৬ আউন্স, ময়দা ৫ গ্রাম, বেকিং সোডা পরিমাণমতো, লবণ ১ চা-চামচ।
প্রণালি
বেকিং ওভেনের মাঝখানে ট্রে রাখুন এবং ৩০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ১৫০ সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত প্রি-হিট করুন। মাখন গলিয়ে ঠান্ডা করে নিন। একটি বড় বাটিতে চিনি, মাখন ও ভ্যানিলা বিট করুন। মিহি হওয়া পর্যন্ত মেশান। অন্য একটি বাটিতে ময়দা, বেকিং সোডা ও লবণ মেশান। এবার ঘন মিশ্রণের ওপর ময়দা, বেকিং সোডা ও লবণের শুকনো মিশ্রণটি আস্তে আস্তে ঢালুন এবং অন্য হাতে চামচ নিয়ে ঘন মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন, যাতে দলা না পাকায়। এবার ট্রের ওপরে বেকিংশিট বিছিয়ে তৈরি মিশ্রণটি স্কুপ করে রাখুন। চকলেট চিপসগুলো স্কুপের ওপরে ছড়িয়ে দিয়ে চাপ দিন। বেক করুন সোনালি রং না হওয়া পর্যন্ত। আপনি কুকিগুলো কতটা ক্রাঞ্চি করতে চান, তার ওপর নির্ভর করে কতক্ষণ বেক করবেন। কুকি গরম অবস্থায় মাঝখানে একটু নরম থাকে। ওভেন থেকে বের করে ১৫-২০ মিনিট ঠান্ডা করে নেওয়ার পর খেতে পারবেন। ঘরে বানানো এই কুকি এয়ারটাইট বয়ামে এক সপ্তাহ রাখা যায়।
বড়দিন প্রায় চলেই এল। কেক, কুকি আর মিষ্টি খাবার তৈরির এই তো সময়! ঘরেই চটজলদি বানিয়ে ফেলতে পারেন বড়দিনের জন্য কয়েকটি মিষ্টি খাবার। রেসিপি দিয়েছেন সুষান্না এক্কা।
চটজলদি ব্রাউনি
উপকরণ
মাখন আধা কাপ, চিনি ১ কাপ, ডিম ২টি, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, কোকো পাউডার ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, ময়দা আধা কাপ, লবণ সামান্য, বেকিং পাউডার পরিমাণমতো।
ফ্রস্টিংয়ের জন্য
গলানো মাখন ৩ টেবিল চামচ, কোকো পাউডার ৩ টেবিল চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, আইসিং সুগার ১ কাপ।
প্রণালি
ওভেন ১৭৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে প্রি-হিট করুন। ৮ ইঞ্চি চৌকো বেকিং ট্রে মাখন দিয়ে গ্রিজ করে ময়দা ছড়িয়ে দিন। একটা বড় সস প্যানে আধা কাপ মাখন গলিয়ে নিন। আঁচ থেকে সরিয়ে চিনি, ডিম, ভ্যানিলা দিয়ে ফেটিয়ে নিন। এর মধ্যে কোকো পাউডার, ময়দা, লবণ, বেকিং পাউডার মিশিয়ে নিন। গ্রিজ করা বেকিং ট্রেতে এই মিশ্রণ ঢেলে প্রি-হিট করা ওভেনে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট বেক করুন। এই ফাঁকে গলানো মাখন, কোকো পাউডার, মধু, ভ্যানিলা এসেন্স ও আইসিং সুগার মিশিয়ে রেখে দিন। ব্রাউনি হয়ে এলে নামিয়ে ঘন মিহি এই মিশ্রণ ওপরে ছড়িয়ে দিন।
চকলেট চিপস কুকি
উপকরণ
মাখন ১ কাপ, চিনি আধা কাপ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ, চকলেট চিপস ৬ আউন্স, ময়দা ৫ গ্রাম, বেকিং সোডা পরিমাণমতো, লবণ ১ চা-চামচ।
প্রণালি
বেকিং ওভেনের মাঝখানে ট্রে রাখুন এবং ৩০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ১৫০ সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত প্রি-হিট করুন। মাখন গলিয়ে ঠান্ডা করে নিন। একটি বড় বাটিতে চিনি, মাখন ও ভ্যানিলা বিট করুন। মিহি হওয়া পর্যন্ত মেশান। অন্য একটি বাটিতে ময়দা, বেকিং সোডা ও লবণ মেশান। এবার ঘন মিশ্রণের ওপর ময়দা, বেকিং সোডা ও লবণের শুকনো মিশ্রণটি আস্তে আস্তে ঢালুন এবং অন্য হাতে চামচ নিয়ে ঘন মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন, যাতে দলা না পাকায়। এবার ট্রের ওপরে বেকিংশিট বিছিয়ে তৈরি মিশ্রণটি স্কুপ করে রাখুন। চকলেট চিপসগুলো স্কুপের ওপরে ছড়িয়ে দিয়ে চাপ দিন। বেক করুন সোনালি রং না হওয়া পর্যন্ত। আপনি কুকিগুলো কতটা ক্রাঞ্চি করতে চান, তার ওপর নির্ভর করে কতক্ষণ বেক করবেন। কুকি গরম অবস্থায় মাঝখানে একটু নরম থাকে। ওভেন থেকে বের করে ১৫-২০ মিনিট ঠান্ডা করে নেওয়ার পর খেতে পারবেন। ঘরে বানানো এই কুকি এয়ারটাইট বয়ামে এক সপ্তাহ রাখা যায়।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে