শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবি ও কবিতা
শাসক একটি চরিত্র মাত্র
যেকোনো আদিম বিষয়ে উৎসাবলির মতো এখানেও কিছু পরিসীমা অঙ্কন করে ফেলা যায়। তবে অতীতের দোয়াত নিয়ে অপেক্ষাকৃত কম চোয়ালের দম পদ্ধতি আমাদের গাড়ন প্রকার সম্পর্কে অবগত করে ফেলতে পারে। তাতে কেটে যায় বেলা–সহমৃতের আকার যেন যাপিত অলংকার–পৌঁছে দেয় ভোর।
মাশুল
রক্তাক্ত হওয়ার এখনো অনেক বাকী দিনের আলোতেও পথ হাতড়ে চলা লক্ষ নিযুত ভুলের দেয়ালে মাথা কুটে স্বপ্ন বিসর্জন প্রকৃত পথ আরো দীর্ঘ দূর হোঁচট খেতে খেতে পার হওয়া লক্ষ যোজন
সময়ের কাজ
জীবন পালটে গেছে, ব্যর্থতার সাথে পরিচয় পড়ন্ত বেলায় চুপিসারে, আগুন বিদ্রোহ করে অন্তরের গভীরে, ছুটে যেতে চায় অরণ্যে দাবানল সহসা নিভে যায়, কথা ভেসে ওঠে–সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
অনুবাদ কবিতা: চার্লস বুকোস্কি
কবি পরিচিতি: চার্লস বুকোস্কি একজন জার্মান আমেরিকান কবি, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অসংগতি যেমন উঠে এসেছে তার কবিতায় আর লেখনীতে, একইভাবে জীবনকে নিয়ে, নিজেকে নিয়ে তাঁর যে অদ্ভুত বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্য রয়েছে তা সত্যিই আমাদের নিজের অস্তিত্ব, আর অবস্থান নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে
দূর-দিগন্তের মানুষ
কাঁঠালিচাঁপার ঝোপের পাশে এক সন্ধ্যাকালে পিতাকে সে দেখেছিল নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে। তখন মেয়েটির চোখ থেকে ঝরছিল বিস্ময়ের বৃষ্টি। এক কি দুপলক। পরমুহূর্তেই বাড়ি ছুটে গিয়েছিল মাকে কথাটা জানাতে। মা ঘরে ছিল না। শাক কুড়াতে গিয়েছিল মাঠের ধানখেতের আলে। কার্তিকের মাঠে তখন কুয়াশা কিংবা ওস্ ঝরছিল। ওস্ ভেজা ঘেসো পথ
খচ্চরের রাখাল
যুগের খচ্চর চড়ে—ব্রাত্য মানুষের পিঠ, কাঁধ, ঘাড়, বুক বেয়ে; এক চালাক রাখাল বহু ছদ্মনামে হেসে বেড়ায়, ভেসে বেড়ায়।
পা
যাবার আগেই পৌঁছে যাচ্ছি। যাচ্ছি আজ তোমার কাছে। মেঘ যাচ্ছি। ট্রাম-ট্রেন পাখি যাচ্ছি। বাতাস-শিশির ফুল যাচ্ছি। ধানের পাতা দুল যাচ্ছি।
এই বৃষ্টিস্নাত সকালে, পুঁজির ধারণা থেকে...
বৃষ্টি এলে রোমান্টিক হবো নাকি কিঞ্চিৎ হিসেবি ভাবনায় পড়ে যাই, এর চেয়ে তুলনামূলক সাহিত্যতত্ত্বের অধ্যাপক হওয়া ভালো
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা যাই তাকে ছুঁয়ে দিয়ে বলি ঘুম কেন আসে চোখে নির্ঘুম পতঙ্গদের নিয়ে চলা এ ক্ষণ
মগজ খুলে রেখেছি
আমি আমার মগজ খুলে রেখেছি টেবিলে— মগজ থেকে বোধগুলো প্রজাপতি হয়ে উড়ে যায় কোন্ দূরে, সেখানে মেঘেরা সাদা হাঁস হয়ে উড়ে উড়ে রঙধনু আঁকে স্বপ্ন দিয়ে; চশমার কাচ পরিষ্কার করে দেখতে পাই কিছু স্মৃতি পুকুরঘাটে কাঁদে
সুকুমার রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
সুকুমার রায় এক অমর সাহিত্যিক। আজ ১০ সেপ্টেম্বর এই বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটির প্রয়াণ দিবস। এক এক করে পেরিয়ে গেছে তাঁর মৃত্যুর ১০০টি বছর। সুকুমারের নিজের ভাষায়
সুকুমার সাহিত্যে রসনাতৃপ্তি
ময়মনসিংহের মসূয়া গ্রামের সৃষ্টিশীল রায়চৌধুরী পরিবার। বংশানুক্রমে ছেলেপুলের হাতে সাহিত্য সৃষ্টির ব্যাটন ধরিয়ে দিয়েছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। রবিঠাকুরের রাজর্ষি উপন্যাসের দুটি চরিত্র হাসি ও তাতার নামানুসারে তাঁর বড় মেয়ে এবং বড় ছেলের ডাকনাম রেখেছিলেন সুখলতা ও সুকুমার। এই তাতা বা আমাদের প্রিয় সুকুমা
আবোল তাবোল আর সুকুমার
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে ‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে? ‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
অমর কবি
সমাজের অনাচার যত ভুল আছে, অনিয়ম দেখা যায় দূরে আর কাছে। কর্তা গিন্নি বাবু সাহেবের কাজে, সংসারে যখনই বারোটা বাজে।
সুকুমার রায়
হাঁস আর শজারুকে হাঁসজারু করে, গোমুণ্ডু জুড়ে দেন মোরগের ধড়ে। কাতুকুতু বুড়োটাকে ছেড়ে দেন মাঠে, হুঁকোমুখো হ্যাংলাটা টিংটিং হাঁটে।
শব্দের বাগানে এক নির্ভেজাল চাষি–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কথাসাহিত্যিক ও কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪-২৩ অক্টোবর ২০১২) জন্মদিন আজ। প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট। তাঁর লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস দুই বাংলার পাঠকদের ছুঁয়েছে বহতা নদীর মতো। তাঁর জন্মদিনে আজকের পত্রিকার শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ফসিল
দু-হাত শেকড় যেন। শেকড়ের বাঁকানো আঙুল তাল তাল অন্ধকার খুঁড়ে নিরুপাধি অতলে নেমেছে ভূতলের বহুস্তর নিচে ক্ষীণকটি সুন্দরীর গ্রীবা, চিনাংশুকে আবৃত প্রতিমা আগ্নেয় ফসিলরূপে উঠে আসবে আঙুল-শেকড়ে