সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
চিলমারী
বিদ্যালয়ে শিক্ষক মাত্র একজন
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের দক্ষিণ নটারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ২১৫ জন। ৬ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও ৩ মাস ধরে একজন শিক্ষক পাঠদান করছেন। এতে ঠিকমতো পাঠদান না চলায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসছে না।
পানি কমায় ভাঙছে জমি ও বাড়িঘর, ঝুঁকিতে স্কুল
তিস্তা নদী ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি কমে যাওয়ায় লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে বিভিন্ন ফসলি জমিসহ অর্ধশতাধিক বাড়িঘর। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
পাঁচ দিনে বিলীন ২৫০ ভিটা
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল এবং কয়েক দিনের টানা বর্ষণে তিস্তা নদীর তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পাঁচ দিনে আড়াই শতাধিক ভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কয়েকটি গ্রামসহ শত শত একর আবাদি জমি।
আশ্রয়ণের ঘরে পেয়ে আপ্লুত চিলমারীর লতিফা ও বিজলী
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় দুস্থ অনেকে মতো আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছেন শাখাহাতী এলাকার প্রতিবন্ধী লতিফা বেগম এবং অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব বিজলী বেগম। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়ে আবেগ আপ্লুত তাঁরা...
‘হামার ঘরত পানি নামতে না নামতে আবার পানি আসইপের লাগছে’
‘হামার ঘরত পানি নামতে না নামতে আবার পানি আসইপের লাগছে। প্রতিবন্ধী স্বামী, নাতি নাতনি নিয়ে খুব কষ্টে আছি। কোনো ত্রাণ পাই নাই, এলাও পাইলাম না’। এ কথা বলেন, রমনা মডেল ইউনিয়নের জোড়গাছ পুরোনো বাজার এলাকার বানভাসি রিনা বেগম (৭০)।
চিলমারীতে বন্যার পানিতে পরে কিশোরের মৃত্যু
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বন্যার পানিতে পড়ে মিশু বম্মন (১৫) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের আকন্দ পাড়ায় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মৃত শিশু ওই এলাকার নরেশ বম্মনের ছেলে।
দুই ইউপি সদস্য পদপ্রার্থীর ভোট সমান, পুনরায় ভোটের সুপারিশ
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে নয়ারহাট ইউপি নির্বাচনে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুই প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট সমান হওয়ায় ফলাফল স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেওয়া হয়...
চিলমারীতে বন্যার আরও অবনতি, ৭২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে বন্যা পরিস্থিতি। উজানের ঢল ও টানা বর্ষণ হওয়ায় পানিতে উপজেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ওঠায় উপজেলায় অন্তত ৭২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।
চিলমারীতে বন্যার আরও অবনতি
চিলমারীতে বন্যার আরও অবনতি হয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা প্রবল বর্ষণে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নিম্নাঞ্চলের প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। তলিয়ে গেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শত শত একর জমির পাট
‘হামরা ঘর-ট্যাকা পায়া খুব উপকার হইছে ’
‘ইউএনও (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) স্যার সরকার থেকে হামাক ঘর ও উপবৃত্তির টাকা দিছে। হামরা ঘর-ট্যাকা পায়া খুব উপকার হইছে। ভাবি নাই স্যারের সঙ্গে দেখা করবের পামো। দোয়া করি স্যার ভালো থাকুক।’ কথাগুলো বলছিলেন রমনা মডেল ইউনিয়নের বাঁধ এলাকার জহিরন বেগম (৬০) ও সম্মান তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোছা লিপি আক্তা
‘হামার স্কুল ভবন বিলীন হলে কই লেখাপড়া করব’
‘ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে হামার স্কুলটি বিলীনের পথে। এভাবে ভাঙলে অবশিষ্ট ভবনটি বিলীন হলে কই লেখাপড়া করব? সরকার যেন স্কুল ও হামার এলাকার ভাঙন বন্ধ করি দেয়।’ এসব কথা বলে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার....
‘হামার হাসপাতালে এক্স-রে মিশিনটি আছে জানিনে’
‘হামার হাসপাতালে এক্স-রে মিশিনটি আছে জানিনে। সরকার হামার জন্য ট্যাকা খরচ করি মেশিন দিছে ডাক্তাররা হামার চিকিৎসা দেয় না। শরিল পরীক্ষা করতে হামাক রংপুর বা কুড়িগ্রাম যাওয়া নাগে। তোমার কাছে শুনলেম
‘বানের পানি আইসলে ছাও পাও স্কুল যাবার পায় না’
‘বানের পানি আইসলে হামার বিপদ হয়, ছাও-পাও স্কুল যাবার পায় না, হাটবাজার করবের পায় না। অল্প এহনা ঝড়ি হইলে পানি জমি থাকে।’ নিজেদের দুর্ভোগের কথা বলেতে গিয়ে এসব কথা বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের সুরাইয়া বেগম (৪৫) ও আমিনুল ইসলাম (৫২)।
‘বানের পানি আসলে হামার বিপদ হয়’
উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার মাঠের পাড় ভোলার ছড়ায় ২০১৫ সালের বন্যায় ভেঙে যায় চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি। পরে স্থানীয়দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে দুর্ভোগ কমাতে একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণ করা হয়।
‘স্লুইসগেটটি নিয়ে আমরা খুব বিপদে আছি ’
‘পাত্রখাতা সরকারপাড়া স্লুইসগেটটি এখন আমাদের কোনো কাজে তো আসে না, উল্টো পানি বের হওয়ার পথ সরু হওয়ায় বাঁধের পশ্চিম পাড়ের এলাকা তলিয়ে যায়। স্লুইসগেটের কোনো দরকার নেই, আমরা এটি নিয়ে খুব বিপদে আছি।’ কথাগুলো বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার বাসিন্দা খন্দকার মাজেদুল ইসলা
অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ রাস্তা
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় থানাহাট ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তায় অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা তৈরি হচ্ছে। এতে কোথাও হাঁটুপানি, আবার কোথাও কাদা হওয়ায় চলাচলে ভোগান্তিতে পড়েছেন মানুষ।
‘বৃষ্টি হইলে ঘরোত থাকা যায় না ’
‘আগে কচু ও শাকপাতা তুলে বাজারে বিক্রি করে বৃদ্ধ মাকে নিয়ে সংসার চালিয়েছি। এখন ভিক্ষা করে সংসার চালাচ্ছি। কোনোভাবে ছোট একটা টিনের ঘরে বসবাস করছি। একটু বৃষ্টি হইলে পানি পড়ে, ঘরোত থাকা যায় না।’ জোরে নিশ্বাস ছেড়ে কথাগুলো বলেন কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার বিধবা মোছা. নারগিছ বেগম (৩৬)।