মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ডাক্তারের পরামর্শ
কোমরব্যথা মানেই কিডনির সমস্যা নয়
মানুষের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। তাই কিডনির সামান্য কোনো সমস্যায় অত্যন্ত খামখেয়ালি ব্যক্তিও চিন্তিত হয়ে পড়েন। কোমরের দুই পাশে পেছনের দিকে দুটি কিডনি থাকে। তাই কোমর বা পিঠে ব্যথা হলে বেশির ভাগ মানুষ ভয় পেয়ে যান, কিডনিতে কোনো সমস্যা হলো কি না, তা ভেবে।
কিডনিতে পাথর হলে
কিডনিতে পাথর বলতে বিভিন্ন ধরনের স্ফটিক কিডনিতে জমা হওয়া বোঝায়। সাধারণত ক্যালসিয়ামের সঙ্গে অক্সালেট ও ফসফেটের লবণই কিডনিতে পাথর হিসেবে জমা হয়। অন্যান্য ধরনের পাথরের মধ্যে আছে ইউপিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের লবণজাতীয় পাথর।
সুস্থ রাখবে পর্যাপ্ত ঘুম
সুস্থ থাকতে প্রয়োজনীয় মাত্রায় ঘুম খুব জরুরি। নিদ্রাহীনতা বা যাঁরা শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ঘুমাতে পারেন না, তাঁরা বিভিন্ন শারীরিক অসুবিধায় ভোগেন। তা ছাড়া, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে প্রতিদিন রুটিনমাফিক কাজকর্মেও অসুবিধা দেখা দেয়। তবে বয়সভেদে ঘুমের চাহিদা কিন্তু ভিন্ন।
পানিতে অ্যালার্জি
‘অ্যাকুয়াজেনিক আর্টিক্যারিয়া’ নামে একধরনের অ্যালার্জি আছে। এর কারণে বৃষ্টির পানি হাতে-পায়ে লাগলে লাল দানা উঠে চুলকানি শুরু হয়। অনেকক্ষণ চুলকানোর পর ঠিক হয়।
অ্যালার্জিতে করণীয়
সামনে কোরবানির ঈদ। এই ঈদ ঘিরে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে। বেশির ভাগ পদ থাকে গরুর মাংসের। অ্যালার্জির কারণে অনেকেই গরুর মাংস খেতে পারেন না। এ সমস্যা থাকলে গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ কিংবা বেগুন না খাওয়াই ভালো।
ঈদে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন
বর্তমান বিশ্বে ডায়াবেটিস একটি অতি পরিচিত রোগ। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও উল্লেখযোগ্য হারে এ রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সংখ্যা বৃদ্ধির মূল কারণ হিসেবে রয়েছে অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত শরীরচর্চা না করা এবং বংশগত কারণ।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে
অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফলে অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপে ভোগা মানুষের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রক্তচাপ বেড়ে গেলে হৃদ্রোগের আশঙ্কা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
নেট আসক্তি দূর করতে
আপনার চাহিদা এবং জোগানের মধ্যে যদি ফারাক অনুভব করেন, তখন আপনি যে অনুভূতিটি বোধ করেন, সেটাই মানসিক চাপ। সকালবেলা অফিসে যেতে হবে; কিন্তু কোনো গাড়ি পাচ্ছেন না।
মাস্ক পরুন
পৃথিবী আমাদের এমন এক পরিস্থিতির সম্মুখীন করেছে, যেখানে ‘মাস্ক কেন পরবেন’, সেই প্রশ্ন না করে বরং প্রশ্ন করা উচিত ‘কেন মাস্ক পরবেন না’। এই মুহূর্তে পৃথিবীর আর দশজনের মতো আপনার কাছেও মাস্ক না পরার কোনো যথাযোগ্য কারণ নেই, সুতরাং আপনি অবশ্যই মাস্ক পরবেন।
থাইরয়েড হরমোন স্বল্পতার লক্ষণ
থাইরয়েড গ্রন্থি আমাদের গলার সামনের অংশে থাকে। এই গ্রন্থি থেকে যে হরমোন নির্গত হয় তা শরীরে চালিকা শক্তি জোগায়। প্রতিটি অঙ্গে শক্তি সরবরাহ করে থাইরয়েড। হৃৎস্পন্দনের গতি ও পরিপাকতন্ত্রের কাজও নিয়ন্ত্রণ করে এটি।
স্যানিটাইজার নিয়ে যা মেনে চলবেন
হ্যান্ড স্যানিটাইজার শব্দটি কোভিড-১৯ চলাকালীন বহুলব্যবহৃত শব্দগুলোর মধ্যে অন্যতম। আগের তুলনায় করোনাকালীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার বেড়েছে অনেক গুণ। আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার জন্য সচেতনতা তৈরি করতে হতো।
ডেলটা ধরনের উপসর্গ ভিন্ন
করোনাভাইরাস উহান থেকে যে রূপ নিয়ে এসেছিল, তা পাল্টে গেছে। সে কবে প্রাণী থেকে লাফিয়ে এসেছিল মানুষের শরীরে। এরপর জনে জনে ছড়িয়ে পড়ার অপূর্ব খেলায় মেতেছে। ক্রমেই রূপ বদলে ভাইরাসটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে।
ওষুধ কিনুন দেখে শুনে
উপশমের জন্য সঠিক চিকিৎসকের পরামর্শমতো নির্দিষ্ট মাত্রায় ওষুধ সেবন করতে হয়–তা সবাই জানি। এ কারণে রোগের উপসর্গের ভিত্তিতে চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসক যেমন আমরা খুঁজি, তেমনি সেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট মাত্রা ও পরিমাণে, নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত ওষুধ সেবন করি আমরা।
দাঁতের মর্যাদা রাখুন
দাঁতের ইনফেকশন অবহেলা করার সুযোগ নেই। কারণ, দাঁতে জীবাণুর সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হলে তা থেকে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক কিংবা ফুসফুসের মতো অঙ্গ আক্রান্ত হয়ে দেখা দিতে পারে জটিল সমস্যা।
হেঁচকি থেকে মুক্তি পেতে
মজা করে খাওয়ার সময় হেঁচকি উঠলে কী যে বিষম অস্বস্তিতে পড়তে হয়, তা ভুক্তভোগীমাত্রই জানেন। অস্বস্তিকর সে অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন। তাতে কখনো হেঁচকি দূর হয়, কখনো হয় না।
করোনায় আক্রান্ত হলে যা করবেন
করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
কৃমি থেকে শিশুকে বাঁচাতে
শিশুর জটিল সমস্যাগুলোর একটি হলো কৃমি সমস্যা। সারা পৃথিবীতেই শিশুর বিভিন্ন ধরনের কৃমির প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কৃমির হাত থেকে শিশুকে বাঁচাতে, কেন কৃমি হয় সে সম্পর্কে জানাটা খুব জরুরি।