বেকারত্ব নিয়ে অনেক দিন ধরেই লড়াই করছে ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল রাষ্ট্রের কর্মসংস্থানের বেহাল চিত্র এবার উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়। ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা নিয়ে করা এক সমীক্ষায় দেখা যায়, স্নাতক শেষ করা তরুণ-তরুণীর ৫৮ শতাংশই চাকরি পাওয়ার অযোগ্য। আর এই অযোগ্যতার প্রধান কারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতার
১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
কাশ্মীরে বর্তমানে অর্থনৈতিক হতাশা স্পষ্ট। কারণ অসংখ্য শিক্ষিত যুবক সেখানে চাকরি খুঁজে পেতে সংগ্রাম করছে। যদিও ২০১৯ সালে এই অঞ্চলটিতে সমৃদ্ধির আশ্বাস দিয়ে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল নয়াদিল্লি। এর আগে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এই রাজ্যটি।
দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অপরিকল্পিত মন্তব্য করে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, এ জন্যই দেশে শিক্ষিত বেকার চরম আকার ধারণ করেছে। আজ শনিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব শিক্ষক দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশে বেকার জনগোষ্ঠী বেড়েছে। ৩ মাসের হিসাব ধরে ১ বছরের ব্যবধানে এই সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার। এর বিপরীতে কাজে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা কমেছে ১০ লাখ ৭০ হাজার।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রামের পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী। তিনি বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গ্র্যাজুয়েট বেকারদের সবচেয়ে বড় কারখানা! তবে এ বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার। যেখানে বর্তমানে দেশে ১৫ ও এর বেশি বয়সী কর্মে নিয়োজিত এবং বেকার জনগোষ্ঠী তথা মোট শ্রমশক্তি ৭ কোটি ১১ লাখ ৬০ হাজার। গত দুই বছরের বেশি সময়ে দেশের শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেই সঙ্গে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বেকারের স
ভারতের জাতীয় নির্বাচনে কে বা কারা বিজেপিকে ভোট দেবে না তাদের তালিকা তৈরি করতে বেকারদের নিয়োগ দিচ্ছে দলটি। এদের কাজ হলো—বিজেপিকে ভোট দিতে অনিচ্ছুক নাগরিকদের বয়স, লিঙ্গ, জাত, ধর্ম তালিকাবদ্ধ করা এবং বিজেপির স্বার্থে এসব তথ্য কীভাবে কাজে লাগানো যায় সেই কৌশল বের করা।
বেকার যুবকেরা এ দেশের বোঝা নয়। এদের প্রশিক্ষণ দিয়ে ঋণের ব্যবস্থা করে দিলে, বেকারের সংখ্যা কমে আসবে। কোনো কাজকেই ছোট মনে না করে, নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে...
প্রথমবারের মতো চাকরিপ্রত্যাশী বেকার তরুণ-তরুণীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার ১০ জন ইন্টার্নিকে নিয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, পিএসিসির রেক্টর (সচিব) আশরাফ উদ্দি
দেশে যথেষ্ট পরিমাণ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই বলে বেকার তরুণ-তরুণীরা চাকরি পাওয়ার আশা নিয়ে যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দ্বারস্থ হন। সাধারণত সহজ-সরল মানুষদের প্রতারকেরা প্রধান টার্গেট করে থাকে। এবার ফেসবুকে চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে একটি
আমি এইমাত্র চাকরি ছেড়ে দিলাম—এই শিরোনামে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ওই ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বৃষ্টির মধ্যেই আনন্দে কখনো লাফাচ্ছেন, কখনো নাচছেন ফরাসি যুবক ফ্যাব্রিও ভিলারি মরোঁই। মুক্তির আনন্দে তাঁর চোখে পানিও চলে এসেছিল।
অর্থনীতি বড় হচ্ছে। বেসরকারি খাতের ব্যাপক প্রসার ঘটছে। সরকারও উন্নয়ন খাতে প্রতিবছর বিপুল অঙ্কের বিনিয়োগ করছে। এসবে ভর করে বাড়ছে জিডিপি প্রবৃদ্ধি। সরকার দাবি করছে, সার্বিকভাবে দেশের উন্নয়ন হওয়ায় বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের
দেশে যথেষ্ট পরিমাণে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই বলে বেকার যুবকেরা সোনালি স্বপ্নের আশা নিয়ে বিদেশে পাড়ি দিতে চান। এ জন্য অনেকে জায়গাজমি বা শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করতেও দ্বিধা করেন না। কিন্তু আদম ব্যাপারী নামের প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়ে বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন শুধু শেষ হয় না, পথের ভিখারি হওয়ার দশায়ও পড়তে হয়
কুমিল্লার ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ২০১৯ সালে মাস্টার্স পাস করেন চৌদ্দগ্রামের ছেলে ফরহাদ হোসেন মুরাদ। তারপর চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। তবে এতে দমানো গেল না মুরাদকে। অনাবাদি কিছু জমি চাষের উপযোগী করে শুরু করলেন মাল্টার চাষ। এবার ওই বাগানে পাঁচ টনের বেশি মালটা ফল
‘খুব বাড়ি যেতে ইচ্ছা করলেও যাই না। বাড়ি গেলে এলাকার লোকজন, আত্মীয়-স্বজনেরা জিজ্ঞেস করে, কী করি এখন? উত্তর দিতে পারি না। এলাকার দু-একজনের চাকরি হলে, সেটা আবার বাড়ির লোকজনই শোনায়। পরিবারটাকে অপরিচিত লাগে তখন, হতাশ লাগে!’
চীনের উত্তরের প্রদেশ সাংসির বাসিন্দা জিনহি হু। ২৯ বছর বয়সী এই স্কুলশিক্ষকের কাছে বিয়ের বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে না। যদিও তার বাবা-মা এ বিষয়ে তাঁকে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন এবং গত তিন বছরে অন্তত ২০টি ‘অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে সাক্ষাতে’ (ব্লাইন্ড ডেটে) পাঠিয়েছেন, তা সত্ত্বেও জিনহির জীবনে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তিনি বিয়