মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
ইন্দোনেশিয়ায় ‘নীল আগুন’-এর আগ্নেয়গিরির কিনারায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় গর্তে পরে ৩১ বছর বয়সী এক চীনা নারী মারা গেছেন। নিউইয়র্ক পোস্টের মতে, হুয়াং লিহং নামের এক নারী তাঁর স্বামীর সঙ্গে গত শনিবার ঘুরতে গিয়েছিলেন।
ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ১১ হাজারের বেশি অধিবাসীকে। সে সঙ্গে, বন্ধ রাখা হয়েছে বিমান চলাচল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাতটি শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়
নেচারে প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বলা হয়েছে, পাঠোদ্ধারের পর দেখা গেছে, ওই প্যাপিরাসের লেখাগুলো মূলত মানুষের ইন্দ্রিয় ও সুখ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে প্রাচীন সভ্যতার লিখিত ইতিহাস পাঠের দ্বার উন্মুক্ত হয়ে গেল এর মধ্য দিয়ে। তাঁরা বলছেন, প্রাচীন সভ্যতা বোঝার
আইসল্যান্ডের রেইকজেনেস অঞ্চলে গত রোববার ভোররাতে শুরু হয়েছে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত। কাছাকাছি অবস্থিত দুটি আগ্নেয়গিরিতে সৃষ্টি হয়েছে ফাটল। এই ফাটল থেকে বেরিয়ে আসা লাভা ঢুকে পড়েছে মাছ ধরার শহর গ্রিনদাভিকে। শহরের চার হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে।
সপ্তাহজুড়ে ঘন ঘন ব্যাপক ভূমিকম্পের পর আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ঘটেছে আইসল্যান্ডের দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের রেইকানেস শহরে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার অগ্ন্যুৎপাতের কারণে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে লাভা ও ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছে। এতে পার্শ্ববর্তী শহর হুমকির মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর
শিরোনামটাই নিশ্চয় চমকে দিয়েছে আপনাকে। হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্টকেই তো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ বলে জানি আমরা। এটা নিয়ে নতুন করে আলোচনার কারণ কী? তাহলে কি রাতারাতি এর চেয়ে উঁচু কোনো পর্বত কিংবা পর্বতচূড়া আবিষ্কার হয়ে গেল? এত দিনের জানা কি তবে মিথ্যা?
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রায় অবস্থিত মাউন্ট মারাপিতে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় উদ্ধারকর্মীরা আরও ৯টি মরদেহ উদ্ধার করেছেন। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২২। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রায় অবস্থিত মাউন্ট মেরাপিতে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১১ জন পর্বতারোহীর মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছে উদ্ধারকর্মীরা। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৩ জনকে এবং ১২ জন নিখোঁজ বলে জানিয়েছেন একজন উদ্ধারকর্মী কর্মকর্তা। আরেক কর্মকর্তার মতে, নিখোঁজের সংখ্যা ২২।
সাগরতলে বিশাল এক ডুবো পর্বতের সন্ধান মিলেছে। গুয়াতেমালা উপকূলের প্রশান্ত মহাসাগরে এই পর্বতটির খোঁজ পান বিজ্ঞানীরা। পুরোনো কোনো একটি আগ্নেয়গিরির অবশিষ্টাংশ বলে ধারণা করা হচ্ছে পর্বতটিকে। সাগরতলের বেশির ভাগ পর্বতের উৎপত্তিই এভাবে।
ইউরোপের দেশ আইসল্যান্ডে মাত্র ১৪ ঘণ্টার মধ্যে ৮০০ বার ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রেইকানেস উপদ্বীপে একের পর এক ৮০০ বারের বেশি ভূমিকম্প ঘটে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, সম্ভবত অঞ্চলটির আশপাশের কোনো আগ্নেয়গিরি
একটি সমুদ্রসৈকতের রং কেমন হতে পারে? যদি বলি সবুজ, তাহলে নিশ্চয় চমকে উঠবেন। সত্যি এমন সবুজ বালুর সৈকতের দেখা পাবেন মার্কিন মুলুকের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে।
জাতীয় উদ্যান বা ন্যাশনাল পার্কগুলো প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা রাখে। এদের মধ্যে কোনো কোনোটি আকারে সত্যি বিশাল। শুনে চমকে উঠবেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাতীয় উদ্যান নর্থইস্ট গ্রিনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক আকারে পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশের চেয়েই বড়।
এমন একটি হীরার খনির কথা চিন্তা করুন তো, যেখানে চাইলেই বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে হীরার সন্ধানে নেমে পড়তে পারবেন। এমনকি এখানে কোনো হীরা পেলে সেটা সঙ্গে করে নিয়েও যেতে পারবেন। কেমন অবিশ্বাস্য শোনালেও মার্কিন মুল্লুকে এমন একটি খনি সত্যি আছে।
অক্টোপাস সাধারণত একাকী জীবনযাপন করে। কিন্তু সেন্ট্রাল ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলে সমুদ্রের তলদেশে হাজার হাজার অক্টোপাসকে একত্রে বসবাস করতে দেখে বিজ্ঞানীরা চমকে গিয়েছিলেন। তাঁরা দেখার চেষ্টা করেছেন, কী কারণে এতগুলো অক্টোপাস দীর্ঘসময় একটি স্থানে জড়ো হয়ে থাকছে।
গল্পটা ছোট্ট একটি হ্রদ কিংবা পুকুরের। সাধারণ কোনো পুকুর কিংবা লেকের সঙ্গে কোনোভাবেই একে মেলানো যাবে না। আর পার্থক্য তৈরি করেছে পুকুরটির জল। ঘন সবুজ তার রং। কিন্তু পুকুরের পানির এমন রং পাওয়ার কারণ কী?