নড়াইল শহরের সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের খেলার মাঠের দক্ষিণ দিকে রাস্তার পাশে চারতলা ভবন। নাম ‘অন্তি কটেজ’। এ ভবনের ৩ হাজার বর্গফুট ছাদজুড়ে তনিমা আফরিনের বাগান। তিনতলায় স্বামী ও দুই মেয়ে নিয়ে বসবাস করছেন জাতীয় কৃষি পুরস্কার পাওয়া তনিমা।
ছাদে শখের বসে ড্রাগনের চারা লাগিয়ে সফলতা পেয়েছেন রাঙামাটি শহরের তবলছড়ির বিকাশ দে। তবলছড়ি বাজারের পেট্রলপাম্প এলাকায় অবস্থিত মা এন্টারপ্রাইজের ছাদের ওপর ১৬টি ড্রামে ড্রাগনের চারা রোপণ করেন গত বছর। প্রতিটি ড্রামে এ বছর ফলন এসেছে। ড্রাগনের আকারও হয়েছে বেশ বড়। একেকটি ড্রাগন ফলের ওজন হয়েছে ৪০০ থেকে ৬০০ গ
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে ছাদ কৃষির প্রদর্শনী করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। আজ মঙ্গলবার গুলশান ডিএনসিসি নগর ভবন মিলনায়তনে ডিএনসিসির আওতাধীন এলাকায় রিবেটযোগ্য ছাদবাগানকারী/বৃক্ষরোপনকারীদের যোগ্যতা ও বাছাই পদ্ধতি নির্ধারণ সম্পর্কিত নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ক এক সভায় ত
শহুরে জীবনযাপনের অংশ হয়ে উঠেছে কৃষি। শখ ও প্রয়োজন—দুটোই মিটছে এ থেকে। বাড়ির ছাদ কিংবা বারান্দা ভরে উঠছে সবজি ও ফুলের গাছে। ছাদ বেশ প্রশস্ত এবং ভালো রোদ পাওয়া যায় বলে বাগান করার জন্য সেটি উত্তম জায়গা।
আমি ঢাকা শহরেই বেড়ে উঠেছি এবং বড় হয়েছি। শৈশবের দেখা ঢাকা শহরের সঙ্গে বর্তমানের এই শহরকে মেলানো যায় না। কী অদ্ভুত সুন্দর ছিল এই শহর! আমার শৈশবে ঢাকা ছিল সবুজ এক শহর।
কেমন হয় যদি শীতের হাওয়ার নাচন কেবল আমলকীর ডালে ডালে না লেগে আপনার বাড়ির ছোট্ট বারান্দা বা ছাদের লাউ, কুমড়ো, টমেটো, পালং, পুঁই, ধনেপাতা, লালশাক, ঝিঙে, পাতাবাহারদের পাতায় পাতায়ও দোল
রাজধানীতে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। পরিসংখ্যান বলছে, আমাদের দেশে ২০১৯ সালে এক লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিল। আর এ বছর ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন হাসপাতালে ২৩ হাজারের বেশি রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে
আজকাল ঘরে ঘরে ছাদকৃষির খুব চল দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে জায়গা ও সুযোগ বুঝে অনেকে ঘরের ভেতরে নানা জায়গায় কিংবা বারান্দায় গাছ রাখছেন। গাছগুলো ভালো রাখতে চাই বিশেষ যত্নআত্তি। আবার যত্ন নিতে গিয়েও অনেকে
করোনাকালীন সময়ে ঘাটাইলের সদরে বেশ জনপ্রিয় ওয়ে ওঠেছে ছাদকৃষি। বাসার ছাদ বাগানগুলো বাহারি শাক, সবজি ও ফলমূল দিয়ে ভরে ওঠেছে। লকডাউনের সময় নাগরিকদের কাজের ক্ষেত্র হয়ে ওঠেছে এই ছাদকৃষি। এর ফলে অনেক পরিবারের বাজার নির্ভরতা উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।