নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে স্বাধীন সাংবাদিকতা নিশ্চিত করতে নির্দলীয় প্ল্যাটফর্মের দাবি জানিয়েছেন সর্বস্তরের সাংবাদিকেরা। তাঁরা বলেছেন, রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তিমূলক সাংবাদিকতা ও করপোরেট মালিকদের স্বার্থরক্ষায় পেশাদার গণমাধ্যমকর্মীদের অধিকার ক্ষুণ্ন করার পাশাপাশি গণমাধ্যমকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এ সংকট কাটাতে গণমাধ্যমের সামষ্টিক চরিত্র পাল্টাতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘গণমাধ্যম সংস্কার উদ্যোগ’ শীর্ষক সভায় অংশ নেওয়া সাংবাদিকেরা এসব কথা বলেন। সভা পরিচালনা করেন সাংবাদিক আরিফুল সাজ্জাত ও আহমদ ফয়েজ। এ সময় মুক্ত, স্বাধীন ও শক্তিশালী গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠায় একটি নির্দলীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরির বিষয়ে একমত হন সর্বস্তরের সাংবাদিকেরা।
অনুষ্ঠানে লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাষ্ট্রীয় গণহত্যায় গণমাধ্যম কোনোভাবেই তার দায় এড়াতে পারে না। সে জন্য এখন আমাদের প্রচণ্ড রকমের আত্মসমালোচনা দরকার’
সাংবাদিকতার জগতে এখন তিনটি অভ্যুত্থান দরকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথম করপোরেট ইন্ডাস্ট্রির বিরুদ্ধে, দ্বিতীয়ত দলীয় সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেসক্লাবের বিরুদ্ধে, তৃতীয়ত নিজেদের লোভ ও পক্ষপাতের বিরুদ্ধে আমাদের অভ্যুত্থান দরকার।’
সিনিয়র সাংবাদিক খায়রুজ্জামান কামাল নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘সাংবাদিকতার সবচেয়ে বড় সংকট করপোরেট মালিকানা। এই ব্যবস্থার পরিবর্তন না করতে পারলে গণমাধ্যমকর্মীদের অর্থনৈতিক মুক্তিসহ আমরা যে জনবান্ধব গণমাধ্যম দেখতে চাই সেটি কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি দলমতের বাইরে পেশাদার সাংবাদিকদের নিয়ে একটি শক্তিশালী সংগঠন তৈরির ওপর জোর দেন।’
অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমের ব্যাপক সংস্কারকল্পে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত সাংবাদিকদের হত্যার বিচারসহ ১৩ দফা দাবি পেশ করেন সাংবাদিকেরা।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—সিনিয়র সাংবাদিক সেলিম সামাদ, একাত্তর টেলিভিশনের শাহনাজ শারমিন, নিউ এইজের মঈনুল হক, ডেইলি স্টারের সিনিয়র সাংবাদিক বাহরাম, মাই টিভির মাহবুব সৈকত, দ্যা বিজনেস পোস্টের আশরাফুল ইসলাম রানা প্রমুখ।
দেশে স্বাধীন সাংবাদিকতা নিশ্চিত করতে নির্দলীয় প্ল্যাটফর্মের দাবি জানিয়েছেন সর্বস্তরের সাংবাদিকেরা। তাঁরা বলেছেন, রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তিমূলক সাংবাদিকতা ও করপোরেট মালিকদের স্বার্থরক্ষায় পেশাদার গণমাধ্যমকর্মীদের অধিকার ক্ষুণ্ন করার পাশাপাশি গণমাধ্যমকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। এ সংকট কাটাতে গণমাধ্যমের সামষ্টিক চরিত্র পাল্টাতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘গণমাধ্যম সংস্কার উদ্যোগ’ শীর্ষক সভায় অংশ নেওয়া সাংবাদিকেরা এসব কথা বলেন। সভা পরিচালনা করেন সাংবাদিক আরিফুল সাজ্জাত ও আহমদ ফয়েজ। এ সময় মুক্ত, স্বাধীন ও শক্তিশালী গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠায় একটি নির্দলীয় প্ল্যাটফর্ম তৈরির বিষয়ে একমত হন সর্বস্তরের সাংবাদিকেরা।
অনুষ্ঠানে লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাষ্ট্রীয় গণহত্যায় গণমাধ্যম কোনোভাবেই তার দায় এড়াতে পারে না। সে জন্য এখন আমাদের প্রচণ্ড রকমের আত্মসমালোচনা দরকার’
সাংবাদিকতার জগতে এখন তিনটি অভ্যুত্থান দরকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথম করপোরেট ইন্ডাস্ট্রির বিরুদ্ধে, দ্বিতীয়ত দলীয় সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেসক্লাবের বিরুদ্ধে, তৃতীয়ত নিজেদের লোভ ও পক্ষপাতের বিরুদ্ধে আমাদের অভ্যুত্থান দরকার।’
সিনিয়র সাংবাদিক খায়রুজ্জামান কামাল নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘সাংবাদিকতার সবচেয়ে বড় সংকট করপোরেট মালিকানা। এই ব্যবস্থার পরিবর্তন না করতে পারলে গণমাধ্যমকর্মীদের অর্থনৈতিক মুক্তিসহ আমরা যে জনবান্ধব গণমাধ্যম দেখতে চাই সেটি কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি দলমতের বাইরে পেশাদার সাংবাদিকদের নিয়ে একটি শক্তিশালী সংগঠন তৈরির ওপর জোর দেন।’
অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমের ব্যাপক সংস্কারকল্পে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত সাংবাদিকদের হত্যার বিচারসহ ১৩ দফা দাবি পেশ করেন সাংবাদিকেরা।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—সিনিয়র সাংবাদিক সেলিম সামাদ, একাত্তর টেলিভিশনের শাহনাজ শারমিন, নিউ এইজের মঈনুল হক, ডেইলি স্টারের সিনিয়র সাংবাদিক বাহরাম, মাই টিভির মাহবুব সৈকত, দ্যা বিজনেস পোস্টের আশরাফুল ইসলাম রানা প্রমুখ।
৪৪ তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শেষ করে যৌক্তিক সময়ে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা অভিমুখে ‘লং মার্চ ফর যমুনা’ কর্মসূচি পালন করেছে আন্দোলনরত পরীক্ষার্থীরা। পথিমধ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে পুলিশের বাধার শিকার হন তারা।
৭ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের লামা উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা ঐক্যের ভিত্তিতে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে হুমকির মুখে পড়ছে সেখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশ। পাথর বিলীন হওয়ার কারণে নদী, খাল ও ঝিরি-ঝরনা শুকিয়ে খাওয়ার পানির তীব্র সংকটে পড়ছে পাহাড়িরা।
৭ ঘণ্টা আগেভূমিহীনদের থাকার জন্য সরকারিভাবে তৈরি করা হয় ‘টুইন হাউস’ প্রকল্প। প্রতিটি ঘরে দুটি করে পরিবারের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। এখন সেসব ঘর অবৈধভাবে কিনে নিয়ে অন্য ভূমিহীনদের কাছে ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সময়মতো ভাড়া দিতে না পারলে বাসিন্দাদের করা হয় হয়রানি ও নির্যাতন।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁও তালতলায় ‘আপন কফি হাউস’-এ নির্যাতনের শিকার সেই কিশোরীকে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ। তবে ওই ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করা মামলায় কফি হাউসটির দুই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের এক দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।
৮ ঘণ্টা আগে