নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেইলি রোডের আগুনে ছেলে, পুত্রবধূ ও নাতিকে হারিয়ে শোকে কাতর আবুল কাশেম। আজ রোববার সকালে তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ছুটে আসেন গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের সামনে। আক্ষেপ করে বলেন, ‘এত নিরাপত্তা তখন ছিল কোথায়। তখন যদি প্রশাসন নিরাপত্তা দিত, তাহলে এতগুলো মানুষ মরত না।’
বেইলি রোডের সেদিনের আগুন প্রাণ হারানো শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিনের বাবা আবুল কাশেম বলেন, ‘আমি কোথাও শান্তি পাচ্ছি না। আমার ছেলেকে বললাম আমাকে বেইলি রোডে নিয়ে যাও। আমি এখানে এসে ভেতরে ঢুকতে চেয়েছিলাম, ঢুকতে দিল না।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার আগের দিন আমার ছেলের সঙ্গে কথা হয়। এরপর আর কোনো কথা নাই।’
শাহজালালের বোন তসলিমা আক্তার লিমা বলেন, ‘যার চলে যায় সেই বোঝে। আর কেউ বুঝবে না এটা। এটা অনেক কষ্টের। মনে হয় আমার ভাই আসবে। এই মনে হয় দাঁড়িয়ে আছে, মনে হয় ফোন করবে। ফোনের মধ্যে চেয়ে থাকি কখন যে আমার ভাই ফোন করবে। রাষ্ট্রের কাছে একটাই চাওয়া এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক। এ রকম যেন আর কেউ স্বজন না হারায়।’
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন প্রাণ হারান। এই ঘটনায় প্রাণ হারান শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী মেহেরুন নেসা জাহান এবং তাঁদের তিন বছর বয়সী সন্তান ফাইরুজ কাশেম জামিরা।
এদিকে আজ সকালেও ভবনটির সামনে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে দেখা যায় নিরাপত্তার দায়িত্বে। ভবনটির সামনে নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে রাখা হয়েছে।
বেইলি রোডের আগুনে ছেলে, পুত্রবধূ ও নাতিকে হারিয়ে শোকে কাতর আবুল কাশেম। আজ রোববার সকালে তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ছুটে আসেন গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের সামনে। আক্ষেপ করে বলেন, ‘এত নিরাপত্তা তখন ছিল কোথায়। তখন যদি প্রশাসন নিরাপত্তা দিত, তাহলে এতগুলো মানুষ মরত না।’
বেইলি রোডের সেদিনের আগুন প্রাণ হারানো শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিনের বাবা আবুল কাশেম বলেন, ‘আমি কোথাও শান্তি পাচ্ছি না। আমার ছেলেকে বললাম আমাকে বেইলি রোডে নিয়ে যাও। আমি এখানে এসে ভেতরে ঢুকতে চেয়েছিলাম, ঢুকতে দিল না।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার আগের দিন আমার ছেলের সঙ্গে কথা হয়। এরপর আর কোনো কথা নাই।’
শাহজালালের বোন তসলিমা আক্তার লিমা বলেন, ‘যার চলে যায় সেই বোঝে। আর কেউ বুঝবে না এটা। এটা অনেক কষ্টের। মনে হয় আমার ভাই আসবে। এই মনে হয় দাঁড়িয়ে আছে, মনে হয় ফোন করবে। ফোনের মধ্যে চেয়ে থাকি কখন যে আমার ভাই ফোন করবে। রাষ্ট্রের কাছে একটাই চাওয়া এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক। এ রকম যেন আর কেউ স্বজন না হারায়।’
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন প্রাণ হারান। এই ঘটনায় প্রাণ হারান শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী মেহেরুন নেসা জাহান এবং তাঁদের তিন বছর বয়সী সন্তান ফাইরুজ কাশেম জামিরা।
এদিকে আজ সকালেও ভবনটির সামনে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে দেখা যায় নিরাপত্তার দায়িত্বে। ভবনটির সামনে নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে রাখা হয়েছে।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগে