নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও ঢাবি প্রতিনিধি
সরকারি চাকরিতে কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা গতকাল শুক্রবার অনলাইন ও অফলাইনে আন্দোলনের পক্ষে গণসংযোগ চালিয়েছেন। তবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) গতকালও বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ এবং সমাবেশ করেছেন তাঁরা।
এর মধ্যে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিভিন্ন হলে আন্দোলনে অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছে ছাত্রলীগ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে কোটাবিরোধী আন্দোলনের মোর্চা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ ও অমর একুশে হলের শিক্ষার্থী সারজিস আলমকে হল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এ খবর পেয়ে রাত ১টার দিকে অন্য হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে অমর একুশে হলের সামনে জড়ো হয়ে তাঁকে নিজ কক্ষে ফিরিয়ে দিয়ে আসেন।
এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলনে গেলে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে ঢাবির বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিরুল ইসলাম সাকিব, উপ-গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন সম্পাদক সাকিবুল সুজন ও ঢাবি শাখার সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক হাসান সাইদের বিরুদ্ধে। তাঁরা সবাই আসন্ন হল শাখা ছাত্রলীগের কমিটির শীর্ষ পদপ্রত্যাশী ও ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তানভীর হাসান সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাধা দেওয়া হচ্ছে না। তবে আন্দোলনকে ব্যবহার করে কেউ যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে, সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ৪ জুলাই বেলা ১১টার সময়ে শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেওয়ার জন্য হল থেকে স্লোগান নিয়ে বের হওয়ার সময় মাস্টারদা সূর্য সেন হলের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে শিক্ষার্থীরা গিয়ে তালা ভেঙে তাঁদের বের করে নিয়ে আসেন। একই সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, বিজয় একাত্তর হল, অমর একুশে হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, স্যার এ এফ রহমান হলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যেতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নেতা-কর্মীরা যেন উপস্থিত থাকতে না পারেন, সে জন্য মধুর ক্যানটিনে কর্মসূচি দিয়ে রাখে ছাত্রলীগ। স্যার এ এফ রহমান হলের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, হলে থাকতে হলে ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে থাকতে হয়। একই সময়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনে থাকতে না পারার জন্য ছাত্রলীগও কর্মসূচি দিয়ে রাখে। কর্মসূচিতে থাকতে না পারলে পরবর্তী সময়ে গেস্টরুমে ডেকে জবাবদিহি করতে হয়। কোটাবিরোধী আন্দোলনে গেলে হল থেকে বের করে দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়।
কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ গতকাল বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাঁদের আন্দোলন চলছে। যাদের শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে কথা বলার কথা, ঐতিহাসিক ছাত্রসংগঠন থেকে নামসর্বস্ব ছাত্রসংগঠন ছাত্রদের দাবি নিয়ে কথা বলছে না। ফলে নতুন নেতৃত্ব যেন তৈরি না হয়, সে জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে, বাধা দেওয়া হচ্ছে।
খুলনা ও টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ ও সড়ক অবরোধ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। বিকেল ৩টার দিকে খুবির মূল ফটকের সামনে সমবেত হন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পরবর্তী সময়ে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিতে দিতে খুলনা মহানগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন। জিরো পয়েন্টে খুলনা-সাতক্ষীরা, যশোর-খুলনা, ঢাকা-খুলনা, মোংলা-খুলনা ও বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ ও পথসভা করেন শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘কোটার নামে দেশের মেধাবীদের সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। আর এ অন্যায় ছাত্রসমাজ মেনে নেবে না। আমরা কোটাপদ্ধতি পুরোপুরি বাতিল চাই। বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।’
টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবিতে গতকাল সকালে কোটাবিরোধী বিক্ষোভ, সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল ও ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন। আজ শনিবার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করার কর্মসূচিও ঘোষণা করেন আন্দোলনকারীরা।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও টাঙ্গাইল প্রতিনিধি]
সরকারি চাকরিতে কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা গতকাল শুক্রবার অনলাইন ও অফলাইনে আন্দোলনের পক্ষে গণসংযোগ চালিয়েছেন। তবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) গতকালও বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ এবং সমাবেশ করেছেন তাঁরা।
এর মধ্যে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিভিন্ন হলে আন্দোলনে অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছে ছাত্রলীগ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে কোটাবিরোধী আন্দোলনের মোর্চা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ ও অমর একুশে হলের শিক্ষার্থী সারজিস আলমকে হল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এ খবর পেয়ে রাত ১টার দিকে অন্য হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে অমর একুশে হলের সামনে জড়ো হয়ে তাঁকে নিজ কক্ষে ফিরিয়ে দিয়ে আসেন।
এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলনে গেলে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে ঢাবির বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিরুল ইসলাম সাকিব, উপ-গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন সম্পাদক সাকিবুল সুজন ও ঢাবি শাখার সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক হাসান সাইদের বিরুদ্ধে। তাঁরা সবাই আসন্ন হল শাখা ছাত্রলীগের কমিটির শীর্ষ পদপ্রত্যাশী ও ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তানভীর হাসান সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাধা দেওয়া হচ্ছে না। তবে আন্দোলনকে ব্যবহার করে কেউ যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে, সে বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ৪ জুলাই বেলা ১১টার সময়ে শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেওয়ার জন্য হল থেকে স্লোগান নিয়ে বের হওয়ার সময় মাস্টারদা সূর্য সেন হলের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে শিক্ষার্থীরা গিয়ে তালা ভেঙে তাঁদের বের করে নিয়ে আসেন। একই সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল, বিজয় একাত্তর হল, অমর একুশে হল, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, স্যার এ এফ রহমান হলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যেতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নেতা-কর্মীরা যেন উপস্থিত থাকতে না পারেন, সে জন্য মধুর ক্যানটিনে কর্মসূচি দিয়ে রাখে ছাত্রলীগ। স্যার এ এফ রহমান হলের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, হলে থাকতে হলে ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে থাকতে হয়। একই সময়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনে থাকতে না পারার জন্য ছাত্রলীগও কর্মসূচি দিয়ে রাখে। কর্মসূচিতে থাকতে না পারলে পরবর্তী সময়ে গেস্টরুমে ডেকে জবাবদিহি করতে হয়। কোটাবিরোধী আন্দোলনে গেলে হল থেকে বের করে দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়।
কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ গতকাল বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাঁদের আন্দোলন চলছে। যাদের শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে কথা বলার কথা, ঐতিহাসিক ছাত্রসংগঠন থেকে নামসর্বস্ব ছাত্রসংগঠন ছাত্রদের দাবি নিয়ে কথা বলছে না। ফলে নতুন নেতৃত্ব যেন তৈরি না হয়, সে জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে, বাধা দেওয়া হচ্ছে।
খুলনা ও টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ ও সড়ক অবরোধ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। বিকেল ৩টার দিকে খুবির মূল ফটকের সামনে সমবেত হন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পরবর্তী সময়ে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিতে দিতে খুলনা মহানগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন। জিরো পয়েন্টে খুলনা-সাতক্ষীরা, যশোর-খুলনা, ঢাকা-খুলনা, মোংলা-খুলনা ও বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ ও পথসভা করেন শিক্ষার্থীরা।
সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘কোটার নামে দেশের মেধাবীদের সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। আর এ অন্যায় ছাত্রসমাজ মেনে নেবে না। আমরা কোটাপদ্ধতি পুরোপুরি বাতিল চাই। বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।’
টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবিতে গতকাল সকালে কোটাবিরোধী বিক্ষোভ, সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল ও ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন। আজ শনিবার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করার কর্মসূচিও ঘোষণা করেন আন্দোলনকারীরা।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও টাঙ্গাইল প্রতিনিধি]
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে