মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে মৌলভীবাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে জয় বাংলা ঘুড়ি উৎসব। গতকাল সোমবার বিকেলে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এ উৎসব হয়। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে চিল, কাক, ইগল, টাইগার, মাছ, কচ্ছপ, প্রজাপতি, বাদুড়ের আদলে দেড় শ ঘুড়ি স্থান পায় উৎসবে।
বাংলাদেশ ঘুড়ি ফেডারেশনের সহযোগিতায় এই বর্ণিল ঘুড়ি উৎসবে মেতে ওঠেন শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সের মানুষ। চলে হই-হুল্লোড়। স্কুল মাঠের নীল আকাশে উড়তে থাকে অর্ধশত ছোট-বড় রং বেরঙের ঘুড়ি। এ সময় শুরু হয় ঘুড়ি সবচেয়ে উপরে তোলার প্রতিযোগিতা। তবে বাতাস কম হওয়ায় ঘুড়ি পুরোপুরি উড়ানো যায়নি জানান ঘুরি ফেডারেশনের সদস্যরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান, পৌরসভার মেয়র ফজলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জিয়াউর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা রহমানসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।
জেলা প্রশাসনের আমন্ত্রণে ঢাকা থেকে আসা মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রায় ১৫০ ধরনের ঘুরি নিয়ে আমরা এখানে এসেছি।’
উৎসবে অংশগ্রহণকারী মনি আক্তার বলেন, ‘ছোটবেলা গ্রামে একসঙ্গে অনেক ঘুড়ি উড়াতে দেখেছি। দীর্ঘদিন পর অনেক ঘুড়ি দেখে আনন্দিত। আমি নিজেও উড়িয়েছি।’
বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবাই আনন্দে মেতে ওঠে। ঘুড়ি তৈরিতে রয়েছে শৈল্পিক নিদর্শন। সঠিকভাবে, সঠিক মাপে ঘুড়ি তৈরি করে সবাই সমবেত হন।
নানা রঙের কাগজ, পলিব্যাগ ও বাঁশের অংশবিশেষ দিয়ে তৈরি হয় এসব ঘুড়ি। সঙ্গে থাকে বাহারি রঙের নাটাই, এ ছাড়া নাটাই ও ঘুড়িতে সংযোগ করা হয় বাহারি রঙের সুতো।
জেলা প্রশাসক মৌলভীবাজার মীর নাহিদ আহসান বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ভিন্ন ধরনের কিছু করার তাগিদ থেকে এ ঘুড়ি উৎসব। একদিনের জন্য হলেও শিশু কিশোরসহ সবাই একটা রঙিন উৎসবের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছেন এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। ভবিষ্যতে এ ধরনের উৎসব আরও করা হবে।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে মৌলভীবাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে জয় বাংলা ঘুড়ি উৎসব। গতকাল সোমবার বিকেলে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এ উৎসব হয়। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে চিল, কাক, ইগল, টাইগার, মাছ, কচ্ছপ, প্রজাপতি, বাদুড়ের আদলে দেড় শ ঘুড়ি স্থান পায় উৎসবে।
বাংলাদেশ ঘুড়ি ফেডারেশনের সহযোগিতায় এই বর্ণিল ঘুড়ি উৎসবে মেতে ওঠেন শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সের মানুষ। চলে হই-হুল্লোড়। স্কুল মাঠের নীল আকাশে উড়তে থাকে অর্ধশত ছোট-বড় রং বেরঙের ঘুড়ি। এ সময় শুরু হয় ঘুড়ি সবচেয়ে উপরে তোলার প্রতিযোগিতা। তবে বাতাস কম হওয়ায় ঘুড়ি পুরোপুরি উড়ানো যায়নি জানান ঘুরি ফেডারেশনের সদস্যরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান, পৌরসভার মেয়র ফজলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জিয়াউর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা রহমানসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।
জেলা প্রশাসনের আমন্ত্রণে ঢাকা থেকে আসা মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রায় ১৫০ ধরনের ঘুরি নিয়ে আমরা এখানে এসেছি।’
উৎসবে অংশগ্রহণকারী মনি আক্তার বলেন, ‘ছোটবেলা গ্রামে একসঙ্গে অনেক ঘুড়ি উড়াতে দেখেছি। দীর্ঘদিন পর অনেক ঘুড়ি দেখে আনন্দিত। আমি নিজেও উড়িয়েছি।’
বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবাই আনন্দে মেতে ওঠে। ঘুড়ি তৈরিতে রয়েছে শৈল্পিক নিদর্শন। সঠিকভাবে, সঠিক মাপে ঘুড়ি তৈরি করে সবাই সমবেত হন।
নানা রঙের কাগজ, পলিব্যাগ ও বাঁশের অংশবিশেষ দিয়ে তৈরি হয় এসব ঘুড়ি। সঙ্গে থাকে বাহারি রঙের নাটাই, এ ছাড়া নাটাই ও ঘুড়িতে সংযোগ করা হয় বাহারি রঙের সুতো।
জেলা প্রশাসক মৌলভীবাজার মীর নাহিদ আহসান বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ভিন্ন ধরনের কিছু করার তাগিদ থেকে এ ঘুড়ি উৎসব। একদিনের জন্য হলেও শিশু কিশোরসহ সবাই একটা রঙিন উৎসবের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছেন এটাই আমাদের উদ্দেশ্য। ভবিষ্যতে এ ধরনের উৎসব আরও করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪