বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ডেঙ্গুর মৌসুম সবে শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে মৃত্যু ২৭০ জন ছাড়িয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে দু-এক দিনের মধ্যেই ডেঙ্গুতে বার্ষিক সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে ২০২৩ সাল। এসব মৃত্যুর সিংহভাগ হয়েছে ঢাকায়। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যায়ও রাজধানী শীর্ষে। হাসপাতালগুলোয় দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। অথচ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মনে করছে, ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর প্রকোপ ‘কিছুটা’ বাড়লেও ঢাকার পরিস্থিতি ‘স্থিতিশীল’ আছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৯ হাজার ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ঢাকাতেই ৪ হাজার ৮৬৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৪ হাজার ৪৫৬ জন চিকিৎসাধীন। গত ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৫৭ হাজার ১২৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
দেশে ২০০০ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ২০১৯ সালে সর্বোচ্চসংখ্যক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের। মৃত্যু বার্ষিক হিসাবে এখন পর্যন্ত শীর্ষে আছে ২০২২ সাল। এ বছর দেশে ডেঙ্গুতে মারা গেছে ২৮১ জন। হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল ৬১ হাজারের বেশি রোগীকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর নতুন রেকর্ড হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
তবে গতকাল বুধবার দুপুরে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্তের হার কিছুটা স্থিতিশীল। তবে ঢাকার বাইরে আক্রান্তের হার বাড়ছে। তিনি বলেন, রাজধানীতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ৪৮৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ৩৪৮ জন। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোয় শয্যা ফাঁকা রয়েছে। তবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেগুলোয় অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
কয়েকটি এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি জানিয়ে অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, যাত্রাবাড়ী, মুগদা, উত্তরা, জুরাইন ও মিরপুর এলাকায় ডেঙ্গু রোগী বেশি। তবে সবচেয়ে বেশি যাত্রাবাড়ী এলাকায়। বিভাগীয় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, আক্রান্তের দিক থেকে ঢাকার পরেই চট্টগ্রামের অবস্থান।
ডেঙ্গুতে মৃত্যু প্রসঙ্গে অধ্যাপক শাহাদাত বলেন, ‘একটি মৃত্যুও আমাদের কাম্য নয়। যারা মারা গেছে, তাদের প্রায় প্রত্যেকেই হাসপাতালে ভর্তির দুদিনের মধ্যে মারা গেছে। মৃতদের মধ্যে বেশির ভাগ ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে ভুগছিল, তাদের প্লাজমা লিকেজ হয়েছে। এ ছাড়া শক সিনড্রোমের কারণে তাদের শরীরের অন্যান্য অর্গানও আক্রান্ত হয়েছিল।’
টিকা নয়, মশা নির্মূলে জোর ডা. আবদুল্লাহর এদিকে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে টিকা প্রদানের বিষয়ে তাড়াহুড়ো করার প্রয়োজন নেই। আবিষ্কৃত দুটি টিকা ব্যবহারের তেমন উপযোগিতা এখনো তৈরি হয়নি। তা ছাড়া যে দুটি টিকা বাজারে এসেছে, সেগুলোর বিষয়ে আরও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা প্রয়োজন। কেননা সেগুলো গ্রহণের ফলে গ্রহীতার শরীরে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এখনো এই টিকাগুলো ব্যাপক ব্যবহারের অনুমোদন করেনি।
অধ্যাপক আবদুল্লাহ বলেন, ‘ডেঙ্গু আমাদের চেনা রোগ। এর বাহক এডিস মশা, আমাদের চেনা শত্রু। তাই এটি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, সেটি আমাদের সবারই জানা। নতুন আবিষ্কৃত টিকার পেছনে সময় নষ্ট না করে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে আমাদের গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। আমরা যদি ঘরে-বাইরে কোথাও পানি জমতে না দিই, উড়ন্ত মশা ও লার্ভা সমূলে ধ্বংস করতে পারি, তাহলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘ইউরোপের টিকা ডেনভ্যাক্সি সব বয়সের ব্যবহারের উপযোগী নয়। তা ছাড়া এই টিকার তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। অন্যদিকে জাপানে উৎপাদিত কিউডেঙ্গা টিকাও সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কারণ, এই টিকা তাদেরই প্রয়োগ করা যাবে, যারা ইতিপূর্বে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। যারা এখনো ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়নি, তাদের এই টিকা নিরাপত্তা দিতে পারবে না।’
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১২, হাসপাতালে ২,৭১১ গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু বেড়ে ২৭৩ জন হলো। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৭১১ জন। তাদের মধ্যে ১ হাজার ১৩০ জন ঢাকার, ১ হাজার ৫৮১ জন অন্যান্য বিভাগের।
ডেঙ্গুর মৌসুম সবে শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে মৃত্যু ২৭০ জন ছাড়িয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে দু-এক দিনের মধ্যেই ডেঙ্গুতে বার্ষিক সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে ২০২৩ সাল। এসব মৃত্যুর সিংহভাগ হয়েছে ঢাকায়। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যায়ও রাজধানী শীর্ষে। হাসপাতালগুলোয় দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। অথচ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মনে করছে, ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর প্রকোপ ‘কিছুটা’ বাড়লেও ঢাকার পরিস্থিতি ‘স্থিতিশীল’ আছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৯ হাজার ৩২৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ঢাকাতেই ৪ হাজার ৮৬৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৪ হাজার ৪৫৬ জন চিকিৎসাধীন। গত ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ৫৭ হাজার ১২৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
দেশে ২০০০ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ২০১৯ সালে সর্বোচ্চসংখ্যক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। ওই বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের। মৃত্যু বার্ষিক হিসাবে এখন পর্যন্ত শীর্ষে আছে ২০২২ সাল। এ বছর দেশে ডেঙ্গুতে মারা গেছে ২৮১ জন। হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল ৬১ হাজারের বেশি রোগীকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর নতুন রেকর্ড হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
তবে গতকাল বুধবার দুপুরে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্তের হার কিছুটা স্থিতিশীল। তবে ঢাকার বাইরে আক্রান্তের হার বাড়ছে। তিনি বলেন, রাজধানীতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ৪৮৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ৩৪৮ জন। রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোয় শয্যা ফাঁকা রয়েছে। তবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেগুলোয় অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
কয়েকটি এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি জানিয়ে অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, যাত্রাবাড়ী, মুগদা, উত্তরা, জুরাইন ও মিরপুর এলাকায় ডেঙ্গু রোগী বেশি। তবে সবচেয়ে বেশি যাত্রাবাড়ী এলাকায়। বিভাগীয় পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, আক্রান্তের দিক থেকে ঢাকার পরেই চট্টগ্রামের অবস্থান।
ডেঙ্গুতে মৃত্যু প্রসঙ্গে অধ্যাপক শাহাদাত বলেন, ‘একটি মৃত্যুও আমাদের কাম্য নয়। যারা মারা গেছে, তাদের প্রায় প্রত্যেকেই হাসপাতালে ভর্তির দুদিনের মধ্যে মারা গেছে। মৃতদের মধ্যে বেশির ভাগ ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে ভুগছিল, তাদের প্লাজমা লিকেজ হয়েছে। এ ছাড়া শক সিনড্রোমের কারণে তাদের শরীরের অন্যান্য অর্গানও আক্রান্ত হয়েছিল।’
টিকা নয়, মশা নির্মূলে জোর ডা. আবদুল্লাহর এদিকে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে টিকা প্রদানের বিষয়ে তাড়াহুড়ো করার প্রয়োজন নেই। আবিষ্কৃত দুটি টিকা ব্যবহারের তেমন উপযোগিতা এখনো তৈরি হয়নি। তা ছাড়া যে দুটি টিকা বাজারে এসেছে, সেগুলোর বিষয়ে আরও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা প্রয়োজন। কেননা সেগুলো গ্রহণের ফলে গ্রহীতার শরীরে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এখনো এই টিকাগুলো ব্যাপক ব্যবহারের অনুমোদন করেনি।
অধ্যাপক আবদুল্লাহ বলেন, ‘ডেঙ্গু আমাদের চেনা রোগ। এর বাহক এডিস মশা, আমাদের চেনা শত্রু। তাই এটি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, সেটি আমাদের সবারই জানা। নতুন আবিষ্কৃত টিকার পেছনে সময় নষ্ট না করে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে আমাদের গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। আমরা যদি ঘরে-বাইরে কোথাও পানি জমতে না দিই, উড়ন্ত মশা ও লার্ভা সমূলে ধ্বংস করতে পারি, তাহলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘ইউরোপের টিকা ডেনভ্যাক্সি সব বয়সের ব্যবহারের উপযোগী নয়। তা ছাড়া এই টিকার তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। অন্যদিকে জাপানে উৎপাদিত কিউডেঙ্গা টিকাও সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কারণ, এই টিকা তাদেরই প্রয়োগ করা যাবে, যারা ইতিপূর্বে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। যারা এখনো ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়নি, তাদের এই টিকা নিরাপত্তা দিতে পারবে না।’
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১২, হাসপাতালে ২,৭১১ গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু বেড়ে ২৭৩ জন হলো। গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৭১১ জন। তাদের মধ্যে ১ হাজার ১৩০ জন ঢাকার, ১ হাজার ৫৮১ জন অন্যান্য বিভাগের।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে