মীর মো. মহিব্বুল্লাহ, পটুয়াখালী
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে কয়েক বছর ধরে একের পর এক ভেসে আসছে জীবিত ও মৃত ডলফিন এবং তিমি। ২০১৮ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত ৭৭টি ডলফিন ও তিনটি তিমি ভেসে এসেছে। এগুলোর মধ্যে অধিকাংশেরই গায়ে ছিল আঘাতের চিহ্ন ও জালে প্যাঁচানো। এ জন্য জেলেদের অসচেতনতাকেই দায়ী করছেন গবেষকেরা। তবে তাঁদের সচেতন করতে তেমন কোনো উদ্যোগও নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ২০২০ সালে ভেসে আসা ডলফিনের মৃত্যুর কারণ জানতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনেও ডলফিন মারা যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে জালে আটকে পড়া এবং নৌযানের পাখার আঘাত। বন বিভাগ বলছে, ডলফিন নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা তাদের নতুন। ডলফিনের মৃত্যুর কারণ জানতে গবেষণা করবে বন বিভাগ। সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের সঙ্গে জড়িতদের দাবি, ডলফিন সংরক্ষণে মৃত ডলফিনের ময়নাতদন্ত করা প্রয়োজন।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির তথ্যমতে, কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে ২০১৮ সালে একটি তিমি ও সাতটি মৃত ডলফিন, ২০১৯ সালে ১২টি মৃত ডলফিন, ২০২০ সালে ১৮টি মৃত ডলফিন, ২০২১ সালে ২৪টি মৃত ডলফিন ও চলতি বছরে এ পর্যন্ত দুটি তিমি ও ১৫টি মৃত ডলফিন ভেসে আসে। এ ছাড়া চলতি বছরের ২২ মে শনিবার সকালে সৈকতের আন্ধারমানিক নদীর মোহনায় ৮ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি জীবিত ইরাবতী মা ডলফিন ভেসে আসে। ডলফিনটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল এবং জালে প্যাঁচানো ছিল। সকাল ১০টার দিকে এটি মারা যায়।
সর্বশেষ ৩ সেপ্টেম্বর সকালে কুয়াকাটার জিরোপয়েন্ট থেকে ২ কিলোমিটার পূর্বে ঝাউবন এলাকায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি মৃত তিমি ভেসে আসে এবং ওইদিনই দুপুরে ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি অর্ধগলিত মৃত ডলফিন ভেসে আসে।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির দলনেতা রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ‘গত ৫ বছর থেকে ডলফিন মৃত্যুর কারণ জানার চেষ্টা করলেও কোনো দপ্তর থেকে আজ পর্যন্ত সাড়া পাইনি। এর মূল কারণ হলো, মৎস্য ও বন বিভাগের সমন্বয়হীনতা।’
২০২০ সালে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডলফিনের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান এবং করণীয় নির্ধারণে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), জেলা মৎস্য কর্মকর্তা, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি ডলফিন মৃত্যুর জন্য পাঁচটি কারণ নির্ধারণ করে। জলজসম্পদ সংরক্ষণে কুইক রেসপন্স টিম গঠনসহ বেশ কিছু সুপারিশ করে ওই বছরের ৩১ আগস্ট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদনে ডলফিন মৃত্যুর পাঁচটি কারণ হিসেবে বলা হয়, জেলেদের জালে আটকা পড়া, ট্রলারের ফ্যানে আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া, অন্যান্য রাক্ষুসে সামুদ্রিক প্রাণীর আক্রমণ, সামুদ্রিক দূষণ এবং প্রাকৃতিক কারণ।
এই পাঁচটি কারণের মধ্যে অন্যতম হলো ডলফিনের জালে আটকা পড়া এবং নৌ যানের পাখায় আঘাত পাওয়া। গভীর সাগরে মাছ শিকারে পেতে রাখা বড় জালে এসব ডলফিন আটকে পড়ে মারা যেতে পারে অথবা সাগরে বড় বড় জাহাজের পাখায় বাড়ি খেয়েও মারা যেতে পারে। কমিটির সুপারিশে এসব মৃত ডলফিনের ময়নাতদন্তের কথা উল্লেখ থাকলেও আজ পর্যন্ত তা সম্ভব হয়নি।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘যখন তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে তখন আমি ছিলাম না, তখনকার রিপোর্ট দেখলে বুঝতে পারব।’ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সমুদ্রদূষণের কারণেও সামুদ্রিক প্রাণীগুলো মারা যায়। আমরা বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে জেলেদের সচেতন করে আসছি। তবে ডলফিন নিয়ে জেলেদের সঙ্গে আলাদাভাবে বসা হয়নি। বন বিভাগও বসেনি।’
পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘তিমি থাকে গভীর সমুদ্রে, এটা হয়তো প্রাকৃতিক কারণেই মারা যেতে পারে। এ ছাড়া ডলফিন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমাদের একেবারেই নতুন। ডলফিন মারা যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো জেলেদের জালে আটকা পড়া ও বোটের পাখায় আঘাত পাওয়া। শিগগিরই ডলফিন মৃত্যুর কারণ ও সংরক্ষণ নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম শুরু হবে।’
উপকূলের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ-২ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ‘ডলফিন মারা যাওয়ার কারণের মধ্যে কর্মকর্তাদের অবহেলা প্রধান কারণ। জেলেরা সঙ্গে প্লাস্টিক নেওয়ার কারণে সমুদ্রদূষণ হচ্ছে। এ ছাড়া জেলেরা বেহুন্দি জাল ব্যবহার করে, যাতে ডলফিন ধরা পড়লৈ আঘাত করে মেরে ফেলে অথবা জালসহ কেটে দেয়। এতে জালে পেঁচিয়ে এমনিতেই মারা যায়। এ ছাড়া ডলফিনের অভয়াশ্রমগুলোতে খুটা জাল পেতে রাখে জেলেরা। দায়িত্বরত কর্মকর্তারা যদি জেলেদের এ বিষয়ে সচেতন করতেন, তা হলে এত ডলফিন মারা যেত না।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ রাজা বলেন, ‘ডলফিনের যে সাইজ তাত জেলেদের জালে আটকে থাকার সুযোগ নেই। এ ছাড়া আমাদের ট্রলারে ভাসমান পাখা থাকে। এতে ডলফিন কোনোভাবেই আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে না। বরং সমুদ্রে চলাচলকারী জাহাজের পাখায় আঘাত পায়।’
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘ডলফিনের এই মারা যাওয়ার কারণ জানতে হলে এটি সংরক্ষণ করে ময়নাতদন্ত করা উচিত।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে কয়েক বছর ধরে একের পর এক ভেসে আসছে জীবিত ও মৃত ডলফিন এবং তিমি। ২০১৮ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত ৭৭টি ডলফিন ও তিনটি তিমি ভেসে এসেছে। এগুলোর মধ্যে অধিকাংশেরই গায়ে ছিল আঘাতের চিহ্ন ও জালে প্যাঁচানো। এ জন্য জেলেদের অসচেতনতাকেই দায়ী করছেন গবেষকেরা। তবে তাঁদের সচেতন করতে তেমন কোনো উদ্যোগও নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ২০২০ সালে ভেসে আসা ডলফিনের মৃত্যুর কারণ জানতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনেও ডলফিন মারা যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে জালে আটকে পড়া এবং নৌযানের পাখার আঘাত। বন বিভাগ বলছে, ডলফিন নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা তাদের নতুন। ডলফিনের মৃত্যুর কারণ জানতে গবেষণা করবে বন বিভাগ। সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের সঙ্গে জড়িতদের দাবি, ডলফিন সংরক্ষণে মৃত ডলফিনের ময়নাতদন্ত করা প্রয়োজন।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির তথ্যমতে, কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে ২০১৮ সালে একটি তিমি ও সাতটি মৃত ডলফিন, ২০১৯ সালে ১২টি মৃত ডলফিন, ২০২০ সালে ১৮টি মৃত ডলফিন, ২০২১ সালে ২৪টি মৃত ডলফিন ও চলতি বছরে এ পর্যন্ত দুটি তিমি ও ১৫টি মৃত ডলফিন ভেসে আসে। এ ছাড়া চলতি বছরের ২২ মে শনিবার সকালে সৈকতের আন্ধারমানিক নদীর মোহনায় ৮ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি জীবিত ইরাবতী মা ডলফিন ভেসে আসে। ডলফিনটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল এবং জালে প্যাঁচানো ছিল। সকাল ১০টার দিকে এটি মারা যায়।
সর্বশেষ ৩ সেপ্টেম্বর সকালে কুয়াকাটার জিরোপয়েন্ট থেকে ২ কিলোমিটার পূর্বে ঝাউবন এলাকায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি মৃত তিমি ভেসে আসে এবং ওইদিনই দুপুরে ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি অর্ধগলিত মৃত ডলফিন ভেসে আসে।
কুয়াকাটা ডলফিন রক্ষা কমিটির দলনেতা রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ‘গত ৫ বছর থেকে ডলফিন মৃত্যুর কারণ জানার চেষ্টা করলেও কোনো দপ্তর থেকে আজ পর্যন্ত সাড়া পাইনি। এর মূল কারণ হলো, মৎস্য ও বন বিভাগের সমন্বয়হীনতা।’
২০২০ সালে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডলফিনের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান এবং করণীয় নির্ধারণে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), জেলা মৎস্য কর্মকর্তা, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি ডলফিন মৃত্যুর জন্য পাঁচটি কারণ নির্ধারণ করে। জলজসম্পদ সংরক্ষণে কুইক রেসপন্স টিম গঠনসহ বেশ কিছু সুপারিশ করে ওই বছরের ৩১ আগস্ট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদনে ডলফিন মৃত্যুর পাঁচটি কারণ হিসেবে বলা হয়, জেলেদের জালে আটকা পড়া, ট্রলারের ফ্যানে আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া, অন্যান্য রাক্ষুসে সামুদ্রিক প্রাণীর আক্রমণ, সামুদ্রিক দূষণ এবং প্রাকৃতিক কারণ।
এই পাঁচটি কারণের মধ্যে অন্যতম হলো ডলফিনের জালে আটকা পড়া এবং নৌ যানের পাখায় আঘাত পাওয়া। গভীর সাগরে মাছ শিকারে পেতে রাখা বড় জালে এসব ডলফিন আটকে পড়ে মারা যেতে পারে অথবা সাগরে বড় বড় জাহাজের পাখায় বাড়ি খেয়েও মারা যেতে পারে। কমিটির সুপারিশে এসব মৃত ডলফিনের ময়নাতদন্তের কথা উল্লেখ থাকলেও আজ পর্যন্ত তা সম্ভব হয়নি।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘যখন তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে তখন আমি ছিলাম না, তখনকার রিপোর্ট দেখলে বুঝতে পারব।’ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সমুদ্রদূষণের কারণেও সামুদ্রিক প্রাণীগুলো মারা যায়। আমরা বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাধ্যমে জেলেদের সচেতন করে আসছি। তবে ডলফিন নিয়ে জেলেদের সঙ্গে আলাদাভাবে বসা হয়নি। বন বিভাগও বসেনি।’
পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘তিমি থাকে গভীর সমুদ্রে, এটা হয়তো প্রাকৃতিক কারণেই মারা যেতে পারে। এ ছাড়া ডলফিন নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমাদের একেবারেই নতুন। ডলফিন মারা যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো জেলেদের জালে আটকা পড়া ও বোটের পাখায় আঘাত পাওয়া। শিগগিরই ডলফিন মৃত্যুর কারণ ও সংরক্ষণ নিয়ে গবেষণা কার্যক্রম শুরু হবে।’
উপকূলের পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ-২ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, ‘ডলফিন মারা যাওয়ার কারণের মধ্যে কর্মকর্তাদের অবহেলা প্রধান কারণ। জেলেরা সঙ্গে প্লাস্টিক নেওয়ার কারণে সমুদ্রদূষণ হচ্ছে। এ ছাড়া জেলেরা বেহুন্দি জাল ব্যবহার করে, যাতে ডলফিন ধরা পড়লৈ আঘাত করে মেরে ফেলে অথবা জালসহ কেটে দেয়। এতে জালে পেঁচিয়ে এমনিতেই মারা যায়। এ ছাড়া ডলফিনের অভয়াশ্রমগুলোতে খুটা জাল পেতে রাখে জেলেরা। দায়িত্বরত কর্মকর্তারা যদি জেলেদের এ বিষয়ে সচেতন করতেন, তা হলে এত ডলফিন মারা যেত না।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ রাজা বলেন, ‘ডলফিনের যে সাইজ তাত জেলেদের জালে আটকে থাকার সুযোগ নেই। এ ছাড়া আমাদের ট্রলারে ভাসমান পাখা থাকে। এতে ডলফিন কোনোভাবেই আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে না। বরং সমুদ্রে চলাচলকারী জাহাজের পাখায় আঘাত পায়।’
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘ডলফিনের এই মারা যাওয়ার কারণ জানতে হলে এটি সংরক্ষণ করে ময়নাতদন্ত করা উচিত।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে